দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এমন এক সমীক্ষার কথা বলা হয়েছে যা শুনলে বিশ্বাস হতে চাই না। তাতে বলা হয়েছে, দাম্পত্য অশান্তির কারণেই নাকি অনেকের শরীর ভালো থাকে। ঠিক এমনই দাবি করা হয়েছে হালের এক সমীক্ষায়।
এক প্রকাশিত সংবাদে বলা হয়, দাম্পত্য অশান্তির জেরে বাড়িতে কাক-চিলও বসতে পারছে না? নিত্য দিনের এই অশান্তির মধ্যে এক ঝলক মুক্ত বাতাস পেতেই তৃতীয় ব্যক্তির সঙ্গে সম্পর্ক আরও গাঢ় হয়েছে? এই সম্পর্ক যে আদতে পরোক্ষভাবে আপনার উপকার করছে, তা কী আপনি জানেন?
সাম্প্রতিক এক গবেষণা বলছে, স্বামী কিংবা স্ত্রী নন, তৃতীয় ব্যক্তির সঙ্গে সম্পর্কের সমীকরণের উপরই অনেকটা নির্ভর করে যে কোনও ব্যক্তির রক্তে শর্করার ওঠানামার বিষয়টি! ‘বিএমজে ওপেন ডায়াবেটিস রিসার্চ অ্যান্ড কেয়ার জার্নাল’ –এ প্রকাশিত গবেষণাপত্রে বলা হয়, রঙিন সম্পর্কে থাকা ব্যক্তিদের রক্তে শর্করার মাত্রা তুলনামূলকভাবে কম। সে তাদের দাম্পত্য জীবন যেমনই হোক না কেনো!
২০০৪ হতে ২০১৩ সাল। এই দীর্ঘ ৯ বছর ধরে চলা ৩,৩৩৫ জন অংশগ্রহণকারীকে দু’টি দলে ভাগ করে সমীক্ষা চালিয়েছিলেন গবেষকরা। একটি দল একত্রবাসেই বিশ্বাসী। অন্য দলটি দাম্পত্যের অশান্তিতে জর্জরিত। প্রথম দলটিতে থাকা অংশগ্রহণকারীদের রক্তে শর্করার মাত্রা পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে, তাদের শরীরে শর্করার মাত্রা অন্য দলটির তুলনায় একেবারেই নিয়ন্ত্রিত রয়েছে। কারণ হলো, তাদের প্রত্যেকের জীবনেই সঙ্গীও আছেন। তবে তারা বিবাহিত নন। এই সমীক্ষার প্রধান ক্যাথরিন ফোর্ড বলেছেন, “আমার এই গবেষণা ছিল বিবাহিত ও একত্রবাসে বিশ্বাসী মানুষদের সম্পর্কের সমীকরণ নিয়েই। দীর্ঘদিন ধরে একই সম্পর্কে থাকার কারণে মানসিক ও শরীরের রাসায়নিক কিছু পরিবর্তন হয়। সেটি মনের পাশাপাশি শরীরের উপরেও প্রভাব ফেলে বলে পেয়েছেন গবেষকরা।” তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on ফেব্রুয়ারী ৯, ২০২৩ 10:03 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শীতকালে চামড়ায় টান ধরা নতুন কোনো বিষয় নয়। তবে সমস্যা…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অসতর্কতাবশত: হাত থেকে পড়ে গেলেও ফোনের বিভিন্ন অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ওজন কমাতে গিয়ে তাড়াহুড়ো করা যাবে না, কারণ তাড়াহুড়া করলেই…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ দেশের অন্যতম ওটিটি প্লাটফর্ম আইস্ক্রিনে স্ট্রিমিং হতে চলেছে সুপারস্টার শাকিব…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠের কাছ থেকে ফ্ল্যাট উপহার নেওয়া, সাংবাদিককে হুমকি…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ হাতিশালের মধ্যে ঘুমোচ্ছে পুচকে একটি বাচ্চা হাতি। শাবকের ঘুম ভাঙাতে…