দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনেকের দেখা যায় প্রচণ্ড মাথা যন্ত্রণা। আর এই মাথা যন্ত্রণা কমাতে মুঠো মুঠো ওষুধ খেয়েও কাজ হয় না। উল্টে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হচ্ছে অবিরত। তবে কয়েকটি ঘরোয়া উপায়ে মুক্তি পেতে পারেন।
কাজের চাপ, বা কম ঘুমোলেও অনেক সময় মাথা দপদপ করে। মাথার কিংবা চোখের চারপাশ জুড়ে প্রচণ্ড যন্ত্রণা। মাইগ্রেন কিংবা সাইনাস থাকলেও, মাঝে-মধ্যেই এমন সমস্যার শিকার হতে হয় অনেককেই। ঠাণ্ডা লেগে এমনটা হয়ে থাকলে তা নিয়ে চিন্তার বিশেষ কারণ না থাকলেও এই যন্ত্রণা যদি এক দিনের বেশি স্থায়ী হয়ে যায়, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াটা জরুরি। তবে সাধারণ মাথা যন্ত্রণা কমাতে অনেকেই প্যারাসিটামল কিংবা নানা রকম বেদনানাশক ওষুধ খান। যখন-তখন সেই সব ওষুধ খাওয়া শরীরের পক্ষে মোটেও ভালো নয়। তাই কিছুটা ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করতে হয় আমাদেরকে। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, আমাদের সকলের হাতের কাছেই এমন কয়েকটি মশলা রয়েছে, যা মাথা যন্ত্রণার উপশম করতে পারে খুব সহজেই।
কোন মশলার গুণে মাথা যন্ত্রণার দূর হবে?
দারচিনি
সকলের রান্নাঘরেই কমবেশি দারচিনি থাকেই। দারচিনি গুঁড়ো মিশিয়ে চা খেলে, কিংবা দারচিনির তেল মাথায় মালিশ করলেও মাথাব্যথা কমে যায় অনেক সময়। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে ভরপুর এই মশলাটির গন্ধে স্নায়ুর প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
লবঙ্গ
লবঙ্গও একটি ভালো জিনিস। লবঙ্গ দেওয়া চা খেলেও অনেক সময় মাথা যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তাছাড়াও লবঙ্গ থেঁতো করে একটি পরিষ্কার কাপড়ে নিয়ে পুঁটলির মতো করে বেঁধে দিতে হবে। তারপর সেটি মাঝেমধ্যেই নাকের কাছে ধরে, গন্ধ শুঁকতে হবে। লবঙ্গ খাওয়ার পাশাপাশি, স্মেল থেরাপিতেও এর ব্যবহার বিদ্যমান।
আদা
একটি সহজলভ্য জিনিস হলো এই আদা। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ও অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি যৌগ ভরপুর এই আদা। যদি চায়ে দিয়ে খাওয়া যায় তা হলেও আরাম পেতে পারেন। মাথা যন্ত্রণার কারণে রক্তবাহিকাগুলোতে সাধারণত যে প্রদাহ হয়, তা নিরাময় করতে পারে এই আদা। সেইসঙ্গে, যদি ঠাণ্ডা লেগে এমন সমস্যা হয়ে থাকে, সে ক্ষেত্রেও আদা সমানভাবে উপকারী। সর্দিতে যদি আপনার নাক বন্ধ হয়ে যায়, সেই ক্ষেত্রেও পানিতে আদা দিয়ে ফুটিয়ে নিয়ে সেই পানির ভাপ নিলে উপকার পাবেন। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on মার্চ ১৯, ২০২৩ 1:01 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ‘ইনস্ট্যান্ট নুডলস’ স্বাদে মিষ্টি না হলেও এই ধরনের খাবারে শর্করার…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ পেমেন্ট প্রযুক্তিতে বিশ্বের নেতৃস্থানীয় প্রতিষ্ঠান ভিসার বাংলাদেশ, নেপাল এবং ভুটানের…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অন্তর্ভূক্তিমূলক থিয়েটার ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধী শিল্পীদের নিয়ে ব্রিটিশ কাউন্সিলের দীর্ঘমেয়াদী প্রচেষ্টার…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেতা শাকিব খান। অপু বিশ্বাস ও বুবলীকে…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ গাজা উপত্যকায় গত ৬ মাসে নিহত শিশুদের সংখ্যা আঁতকে উঠার…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আপনার ব্যক্তিত্ব কীরকম তা বলে দিতে পারে আপনার আঙুলের আকৃতি!…