দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনেক সময় প্রস্রাবের রং দেখেও রোগ নির্ণয় করা যায়। স্বচ্ছ ও সাদার বদলে যদি প্রস্রাবের রঙে খানিকটা বদল আসে, তাহলে তা কোনও রোগের ইঙ্গিতও হতে পারে।
শরীর সুস্থ রাখতে চেষ্টার কমতি থাকে না আমাদের মধ্যে। তারপরও শরীরের অন্দরে ঠিক কী ঘটে চলেছে, তা কিন্তু বাইরে থেকে সব সময় বোঝাও সম্ভব হয় না। কোনও অসুখ নিঃশব্দে শরীরে হানা দিলেও সঠিক সময় তা জানাও যায় না। তারপর যখন শরীরে রোগ লক্ষণ ফুটে ওঠে, ততোক্ষণে অনেকটাই দেরি হয়ে যায়। তবে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, প্রস্রাবের রং দেখেও অনেক সময় রোগ নির্ণয় করা যায়। স্বচ্ছ ও সাদার প্রস্রাবের বদলে যদি প্রস্রাবের রঙে খানিকটা বদল আসে, তাহলে তা কোনও রোগের ইঙ্গিতও করতে পারে।
ফ্যাকাশে হলুদ ধরনের প্রস্রাব
ফ্যাকাশে হলুদ ধরনের রঙের প্রস্রাব সাধারণত শরীরে ইউরোবিলিন পিগমেন্ট উৎপাদনের কারণে সাধারণত প্রস্রাবের রং ফ্যাকাশে হয়। সাধারণত পানি কম খেলে প্রস্রাবের রং হলুদ হয়ে থাকে। তবে শরীর যখন পানিশূন্য হয়ে পড়ে, তখন কিডনি প্রস্রাব থেকে পানি শোষণ করে। যে কারণে প্রস্রাবের স্বাভাবিক রং ঘনীভূত হয়ে হলুদ রং ধারণ করে থাকে। তাই এমন হলে অতি দ্রুত বেশি করে পানি খাওয়া জরুরি।
গাঢ় হলুদ রঙের প্রস্রাব
প্রস্রাবের রং যদি গাঢ় হলুদ হয়ে থাকে, সে ক্ষেত্রে জন্ডিসের একটা আশঙ্কাও থেকে যায়। তেমন হলে অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। তাছাড়াও ভিটামিন বি কমপ্লেক্স বা মূত্রনালির সংক্রমণ দূর করার কোনও অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ খেলেও অনেক সময় প্রস্রাবের রং হালকা কমলা কিংবা গাঢ় হলুদ হতে পারে।
লালচে ভাবের প্রস্রাব
প্রস্রাবের রঙে লালচে ভাব আসার অন্যতম কারণই হলো মূত্রনালির সংক্রমণ। এই সংক্রমণের কারণে অনেক সময় মূত্রাশয়ে রক্তক্ষরণও হতে পারে। সেই কারণেও পরিবর্তন আসে প্রস্রাবের রঙে। তাছাড়াও কিডনিতে পাথর, ক্যান্সারের মতো অসুখ হলেও এই ধরনের লক্ষণ দেখা দিতে পারে।
কালচে বাদামি রঙের প্রস্রাব
যদি কখনও প্রস্রাবের রং কালচে বাদামি হয়, তাহলে এই লক্ষণ দেখে কোনওভাবেই এড়িয়ে যাবেন না। কারণ হলো কিডনি ক্যান্সারের অন্যতম উপসর্গও হতে পারে এটি। তাছাড়াও কিডনিতে পাথর বা মূত্রনালির সংক্রমণ হলেও, অনেক সময় প্রস্রাবের রং বাদামি হতে পারে। তাই অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা নিতে হবে অর্থাৎ রঙের তারতম্য বেশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা জরুরি। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on মার্চ ১৯, ২০২৩ 2:11 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বলিউড সুপারস্টার শাহরুখ খানের ছেলে আরিয়ান খান ‘স্টারডম’ নামে ওয়েব…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় দখলদার ইসরায়েলের গণহত্যা এবং আগ্রাসন পুরোপুরি বন্ধ…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ "রাখে আল্লাহ মারে কে' কথাটি আবারও প্রমাণ হলো। ঘটনাটি ঘটেছে…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। সোমবার, ৬ মে ২০২৪ খৃস্টাব্দ, ২৩ বৈশাখ ১৪৩১…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বয়স বৃদ্ধির পর নখ কিছুটা হলেও ভঙ্গুর হতেই পারে। আবার…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ “কৃষি-উদ্যোক্তাদের সর্বাত্মক সহায়তা প্রদান করার পাশাপাশি সরকার তাদের বিকাশে সকল…