মিঠুনকে নিয়ে নির্মিত হচ্ছে ‘কাবুলিওয়ালা’

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছোট গল্প ‘কাবুলিওয়ালা’কে একাধিকবার পর্দায় আনেন ভারতীয় নির্মাতারা। সেকালে বাঙালি দর্শকদের কাছে ‘কাবুলিওয়ালা’ ছিলেন অভিনেতা ছবি বিশ্বাস। এবার চরিত্রটির রূপদান করছেন মিঠুন চক্রবর্তী।

বিশ্বকবি রবিন্দ্রনাথ ঠাকুরের এক অনন্য সৃষ্টি হলো এই কাবুলিওয়ালা। সেই সৃষ্টিকে নতুন করে মনে করিয়ে দিতে আবারও পর্দায় আসছেন মিঠুন চক্রবর্তী। সম্প্রতি ডান্স বাংলা ডান্স রিয়েলিটি শো’তে তিনি ভারতীয় এক গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন এই তথ্য। ছবির জন্য নিজের প্রস্তুতি যেমন শুরু করেছেন তেমনই গল্পও বারবার ঝালিয়ে নিচ্ছেন এই মহাগুরু।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মূল গল্পকে সামনে রেখে সিনেমার গল্প সাজাচ্ছেন পরিচালক সুমন ঘোষ। জোর দেবেন কাস্টিং এও। যদিও এখনও কাস্টিং তালিকা নির্ধারণ করা হয়নি। ছবিটির প্রযোজনার দায়িত্বে থাকছে শ্রী ভেঙ্কটেশ ফিল্মস।

জানা যায়, কোলকাতা ছাড়াও লাদাখ ও আফগানিস্তানে ছবির শ্যুটিং করা হবে। যদিও শুটিংয়ের তারিখ এখনও চূড়ান্ত করা হয়নি।

উল্লেখ্য, ইতিপূর্বে ২০১২ সালে ‘নোবেল চোর’ ছবিতে সুমনের পরিচালনায় অভিনয় করেন মিঠুন। সেদিক থেকে প্রায় ১১ বছর পর আবার এই পরিচালকের সঙ্গে কাজ করতে চলেছেন এই অভিনেতা।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।