দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সারাক্ষণই মিষ্টি খেতে ইচ্ছা করে? সেই প্রবণতা মোটেও স্বাভাবিক নয়। পুষ্টিবিদরা মনে করেন, শরীরে বিশেষ কিছু পরিবর্তন এলে আমাদের মিষ্টি খাওয়ার প্রবণতা তখন বাড়ে। জেনে নিন সেগুলো আসলে কী কী।
কোন খাবারটি খেতে ইচ্ছা করছে, তা আসলে নির্ভর করে আমাদের শরীরের উপরে। আমাদের মধ্যে অনেকের মিষ্টি খাওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়। তবে সারাক্ষণ যদি মিষ্টি খাই খাই করি, সেটি কিন্তু মোটেও স্বাভাবিক নয়। পুষ্টিবিদরা মনে করেন, শরীরে বিশেষ কিছু পরিবর্তন এলে আমাদের মধ্যে তখন মিষ্টি খাওয়ার প্রবণতা বাড়ে। জেনে নিন সেগুলো আসলে কী কী।
শরীরে কার্বোহাইড্রেটের মাত্রা বেশি হলে
আমাদের প্রতিদিনের ডায়েটে প্রোটিন, কার্বহাইড্রেট এবং ফ্যাটের ভারসাম্য বজায় রাখা ভীষণই জরুরি। বেশি মাত্রায় কার্বোহাইড্রেট শরীরে প্রবেশ করলে ইনসুলিনের ক্ষরণ তখন বাড়ে। যে কারণে আরও কার্বোহাইড্রেট খাওয়ার ইচ্ছা তখন প্রবল হয়। যতোক্ষণ পর্যন্ত একটা বড়সড় কালোজাম মুখের মধ্যে না ফেলছেন, ততোক্ষণ যেনো শান্তিই পান না।
ঘুমের ঘটতি
একজন মানুষ পর্যাপ্ত মাত্রায় ঘুমালে তবেই শরীরে বিভিন্ন হরমোনের ভারসাম্য বজায় থাকে। লেপটিন নামক হরমোন শরীরে ঠিক কোন খাদ্যটা কতোটা প্রয়োজন, কোন খাদ্যটা আপনার খেতে ইচ্ছা করছে না- এই সবের মধ্যে একটা ভারসাম্য বজায় রাখতেও সাহায্য করে। ঘুমের ব্যাঘাত ঘটলে এই হরমোনের উৎপাদন মাত্রা অনেক কমে যায়। যে কারণে ভাজাভুজি ও মিষ্টি খাওয়ার প্রবণতাও তখন বাড়ে।
মানসিক চাপ
মানসিক উদ্বেগ এবং চাপের কারণে শরীরে কর্টিসল নামক হরমোনের ক্ষরণও বেড়ে যায়। এই হরমোন ইনসুলিনের ভারসাম্যকেও বিঘ্নিত করে। আর তখন চিনিজাতীয় খাবার খেতে ইচ্ছা করে।
খনিজের ঘাটতি
পুষ্টিবিদরা মনে করেন, শরীরে ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ক্রোমিয়াম ইত্যাদি খনিজের অভাব ঘটলেও অনেক সময় মিষ্টি খাওয়ার প্রতি ঝোঁক বাড়ে।
খাবারের মাঝে ব্যবধান বাড়া
অনেকের স্বভাব দুপুরের খাবার খাওয়ার পর রাতে একেবারে খাওয়া-দাওয়া করা। দীর্ঘক্ষণ খালি পেটে থাকার অভ্যাসের কারণে রক্তে শর্করার মাত্রা অনেকটা কমে যায়। আর তখন মিষ্টি খাওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on জুন ৬, ২০২৩ 7:23 পূর্বাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ “কৃষি-উদ্যোক্তাদের সর্বাত্মক সহায়তা প্রদান করার পাশাপাশি সরকার তাদের বিকাশে সকল…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মানুষের চেয়ে ভালোভাবে তো একটি রোবট শরীরকে কখনই নিয়ন্ত্রণ করতে…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বর্তমান সময়ে দক্ষিণী চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় একজন অভিনেতা যশ। যিনি সবার…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ফিলিস্তিনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি এবং জিম্মি চুক্তি করতে…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমাদের সমাজে গাধা নামক প্রাণীটি কঠোর পরিশ্রমের রূপক হিসেবে প্রচলিত।…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। রবিবার, ৫ মে ২০২৪ খৃস্টাব্দ, ২২ বৈশাখ ১৪৩১…