দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বাঘেদের ভিড়েই লুকিয়ে রয়েছে ‘বাঘের মাসি’ অর্থাৎ বিড়াল। তবে একটি নয়- অনেকগুলো । এমনিতেই বিড়ালদের অভ্যাসই হলো আনাচে-কানাচে লুকিয়ে থাকা। এখানেও তার কোনো ব্যতিক্রম হয়নি।
বাঘ ও বাঘের মাসিরা মিলে ফন্দি এঁটেছেন আপনার চোখকে বিপদে ফেলার জন্য। উঁহু ‘সেই একঘেয়ে খুঁজে বের করার ধাঁধা’ ভেবে মোবাইলের ব্যাক বাটনে হাত রাখার কোনোই দরকার নেই। এই ধাঁধায় একটি টুইস্টও রয়েছে। এখানে শুধু খুঁজে বের করলে হবে না। জানাতে হবে ক’টি খুঁজে পেলেন আপনি। তা-ও আবার বাঁধা ধরা সময়ের মধ্যেই।
নামে বাঘের মাসি হলেও চোহারায় বাঘের ১০ ভাগের এক ভাগ কিন্তু বিড়াল। তাই বড় বড় বাঘের মধ্যে তারা প্রায় মিলিয়েই গেছে। তবে সেই মিলিয়ে যাওয়া অবস্থা থেকেই টেনে বের করতে হবে তাদেরকে। মাত্র ১৫ সেকেন্ডের মধ্যেই।
আপনি কী পারলেন খুঁজে বের করতে? না পারলে চিন্তার কিছু নেই কারণ নীচে দেওয়া রইলো এর সঠিক সমাধান। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।
>>>>>>>>>>>>>>
মশা বাঢহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।
লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর
২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।
সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-
১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।
২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।
৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।
৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।
৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।
৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।
৭. ত্বকে র্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।
রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :
১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।
২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।
এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।
অপরদিকে
জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।
ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:
১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।
২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।
৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।
৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।
৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।
৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।
৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।
৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org
This post was last modified on ডিসেম্বর ৩০, ২০২৩ 11:06 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শীতের তেমন তেজই নেই, তবু পৌষের ঠাণ্ডায় অনেকেই কাবু। দিনে…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) ২০২৫-এ ফরচুন বরিশালের স্পনসর হিসেবে চুক্তি…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ নান্দনিক ভিজ্যুয়াল ও টিভি দেখার অভিজ্ঞতাকে আরও উপভোগ্য করতে বাংলাদেশের…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ছোট পর্দার অভিনেত্রী তানজিন তিশা এখন পর্যন্ত প্রায় শতাধিক নাটকে…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শনিবার রাতে ফিলিস্তিনের পশ্চিমতীরে জেনিন শরণার্থী শিবিরে সাংবাদিক শাজা আল-সব্বাগকে…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সম্প্রতি প্রকাশিত এক ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, টায়ার মেরামতের দোকানে একটি…