দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনলাইনে যে কোনো অ্যাকাউন্ট সুরক্ষিত রাখার জন্য প্রয়োজন হয় পাসওয়ার্ড। পাসওয়ার্ডটি সঠিক থাকলে হ্যাকিং হওয়ার কোনো সম্ভাবনায় থাকে না। যে কোনো অ্যাকাউন্টই তখন থাকে সুরক্ষিত।
হ্যাক থেকে নিরাপদ রাখার জন্য পাসওয়ার্ড শক্তিশালী রাখা জরুরি। পাসওয়ার্ড মজবুত রাখার জন্য বেশ কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে।
স্পেশাল ক্যারেক্টার ব্যবহার
যে কোনো পাসওয়ার্ড সেট করার সময় অবশ্যই আপনাকে স্পেশাল ক্যারেক্টার রাখবেন। যেমন- @ , &, # এই ধরনের চিহ্ন অবশ্যই রাখতে হবে।
পাসওয়ার্ড লেন্থ কেমন হবে
পাসওয়ার্ড তৈরির সময় কমপক্ষে ১২টি অক্ষর কিংবা লেটার রাখাটা জরুরি। যারমধ্যে আপার এবং লোয়ার কেস থাকাও আবশ্যক।
টু-ফ্যাক্টর অথন্টিকেশন
বর্তমানে গুগলসহ একাধিক প্ল্যাটফর্মে অ্যাকাউন্ট তৈরির ক্ষেত্রে টু-ফ্যাক্টর অথন্টিকেশন করাটা কিন্তু জরুরি। এই স্টেপ মেনে চলা দরকার।
তাই নির্দিধায় বলা যায়, এই ৩টি ছোট বিষয় মাথায় রাখলেই পাসওয়ার্ড হবে আরও শক্তিশালী। আর তখন বাঁচবে হ্যাকারদের হাত থেকে।
>>>>>>>>>>>>>>
মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।
লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর
২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।
সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-
১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।
২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।
৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।
৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।
৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।
৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।
৭. ত্বকে র্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।
রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :
১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।
২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।
এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।
অপরদিকে
জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।
ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:
১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।
২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।
৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।
৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।
৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।
৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।
৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।
৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org
This post was last modified on এপ্রিল ২৬, ২০২৪ 12:10 পূর্বাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বর্ষার এই সময় ডায়াবেটিকদের পায়ের যত্নে বাড়তি মনোযোগও দিতে হবে।…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে ইন্ডাস্ট্রি এবং একাডেমিয়ার মাঝে ব্যবধান কমিয়ে সেতুবন্ধন…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ২০০৬ সালের ১৬ জুন বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যায় আর্জেন্টিনার কনিষ্ঠ ফুটবলার হিসেবে…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ভারতের মুকেশ আম্বানির ছোট ছেলে অনন্ত আম্বানির বিয়ের অনুষ্ঠানে বিশ্বের…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ গৃহকর্মী নিয়োগ সহজ করার জন্য নতুন পদক্ষেপের ঘোষণা দিলো মধ্যপ্রাচ্যের…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এটি একটি ধাঁধা। উপরের ছবিতে রয়েছে একটি অগোছালো ঘরের ছবি।…