দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ গ্লোবাল ইকোনোমিক্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ অর্জন করলো বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং প্রতিষ্ঠান এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন পিএলসি।
‘মোস্ট ইনোভেটিভ পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি বাংলাদেশ’-এর স্বীকৃতি পেলো প্রতিষ্ঠানটি। এর মাধ্যমে দেশের জন্য আরেকটি গৌরব বয়ে নিয়ে এলো এনার্জিপ্যাক।
বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি খাতের উদ্ভাবনী কাজগুলো পরিচালনা করার লক্ষ্যে ১৯৮২ সাল থেকে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে এনার্জিপ্যাক। জ্বালানির শক্তিকে পুরোপুরি কাজে লাগাতে দেশকে সহায়তা করার ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানটি এর সমস্ত কার্যক্রমে উদ্ভাবন নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করছে। প্রতিষ্ঠানের সম্মিলিত প্রচেষ্টা এবং শ্রেষ্ঠত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ এই পুরস্কার অর্জন করলো এনার্জিপ্যাক।
এই বিষয়ে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন পিএলসি’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও হুমায়ুন রশিদ বলেন, “আমাদের প্রতিষ্ঠানের দলগত কাজের মানসিকতা এবং গুণমান ধরে রাখার নিরন্তর প্রচেষ্টার স্বীকৃতি হিসেবে এই পুরস্কার পেয়ে আমরা সত্যিই আনন্দিত। আমাদের প্রতি অব্যাহত সমর্থন ও আস্থা রাখায় আমাদের সহকর্মী এবং অংশীদার সহ সবার প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। ভবিষ্যতেও দেশে সাশ্রয়ী এবং ক্লিন এনার্জি উৎপাদনে সক্ষমতা অর্জনে সহায়তা করার লক্ষ্য নিয়ে আমরা আমাদের উদ্ভাবন অব্যাহত রাখবো।”
উল্লেখ্য, স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক অর্থনীতিতে উন্নত কর্মসংস্কৃতি নিশ্চিতে অবদান রাখছে এমন সেরা প্রতিষ্ঠানগুলোকে স্বীকৃতি দেয় ‘গ্লোবাল ইকোনোমিক্স অ্যাওয়ার্ড’। ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের আস্থা বাড়ানোর লক্ষ্যে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়।
খবর সংবাদ বিজ্ঞপ্তির।
>>>>>>>>>>>>>>
মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।
লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর
২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।
সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-
১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।
২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।
৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।
৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।
৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।
৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।
৭. ত্বকে র্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।
রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :
১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।
২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।
এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।
অপরদিকে
জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।
ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:
১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।
২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।
৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।
৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।
৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।
৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।
৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।
৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org
This post was last modified on জুন ৬, ২০২৪ 2:09 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, অনিয়মিত খাওয়াদাওয়া, পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি না-খাওয়া নিত্যদিনের এইসব…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মেটার মালিকানাধীন বিশ্বের জনপ্রিয় মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ প্রতিনিয়ত নানা নতুন…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ১৩ মার্চ মুক্তি পেয়েছে চরকি অরিজিনাল সিনেমা ‘আমলনামা’র সঙ্গে কথিত…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ প্রিন্স ইয়াকুব হাবিবউদ্দিন টুসি, যিনি মোগল সম্রাটদের মতোই পোশাক পরেন।…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সবকিছুই ঠিকঠাকই চলছিল, মুশকিল হলো ডান পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সেই…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫ খৃস্টাব্দ, ২৯ চৈত্র ১৪৩১…