প্রথাগত অভিজ্ঞতা বদলে দেশে ডিজিটাল ইন্স্যুরেন্স সেবা

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ডিজিটাল প্রযুক্তির কারণে পরিবর্তন এসেছে দেশের ইন্স্যুরেন্স সেক্টরেও। যেখানে ব্যাংকিং, টেলিযোগাযোগ, এমনকি খুচরা ব্যবসা খাতও অনেক আগেই প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের ডিজিটাল সেবা দিয়ে আসছে, সেখানে ইন্স্যুরেন্স খাত দীর্ঘদিন ধরেই পুরানো ধ্যান-ধারণা ও কাগজ-নির্ভর প্রক্রিয়ার মধ্যে আটকে ছিল।

তবে, বর্তমানে এই চিত্র বদলাতে শুরু করেছে। ডিজিটাল রূপান্তরকে এখন অনেক প্রতিষ্ঠানই কৌশলগত বাধ্যবাধকতা হিসেবে দেখছে। বাজারে নিজেদের জায়গা আরো পাকাপোক্ত করার লক্ষ্যে ইন্স্যুরেন্স প্রতিষ্ঠানগুলো ধীরে ধীরে এখন কাগজ থেকে সকল কার্যক্রম ডিজিটাল এর মাধ্যমে রূপান্তর করার দিকে ঝুঁকছে। দেশের ইন্স্যুরেন্স খাতে ডিজিটাল যুগের সূচনা হয়েছে কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রূপান্তরমূলক উদ্যোগের মাধ্যমে।

দেশে ইন্স্যুরেন্স সেক্টরের এই ডিজিটাল যাত্রা আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয় গার্ডিয়ান লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড এবং গ্রিন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের হাত ধরে। ২০১৮ সালে এই প্রতিষ্ঠান দু’টি দেশে প্রথমবারের মত ডিজিটাল ইন্স্যুরেন্স প্ল্যাটফর্ম চালু করে। বাংলাদেশে লাইফ ইন্স্যুরেন্স খাতে গার্ডিয়ান ডিজিটাল সেবা প্রদানে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। প্রতিষ্ঠানটি নিজেদের কার্যক্রমের মাধ্যমে ইন্স্যুরেন্স সেবার প্রথাগত অভিজ্ঞতা বদলে দিয়ে নতুনভাবে এই সেবার পরিচিতি তৈরি করে।

Related Post

প্রতিষ্ঠানটি সব ধরনের গ্রাহকের জন্য সহজবোধ্য মোবাইল অ্যাপ এবং ওয়েব ইন্টারফেস চালু করে। যার মাধ্যমে গ্রাহকেরা সহজেই হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে পলিসি কেনা এবং প্রিমিয়াম পরিশোধসহ তাৎক্ষণিক পলিসি প্রদান ইত্যাদি কাজ করতে পারেন কোন প্রকার কাগজপত্র বা ইন্স্যুরেন্স অফিসে সরাসরি যাওয়া ছাড়াই। তাদের কার্যকর এই পদক্ষেপের ফলে প্রতিষ্ঠানটির গ্রাহকেরা ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে সর্বোচ্চ স্বাচ্ছন্দ্য উপভোগ করতে পারছেন।

তবে, উল্লেখযোগ্য এ উদ্যোগ সত্ত্বেও এখনও দেশের ইন্স্যুরেন্স সেক্টরে ডিজিটাল প্রসার বেশ সীমিত। দেশের জিডিপিতে এই সেক্টর মাত্র ০.৪ থেকে ০.৫ শতাংশ অবদান রাখে। দেশের মোট জনসংখ্যার ৩ শতাংশেরও কম মানুষের ইন্স্যুরেন্স পলিসি আছে। এর পেছনে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি কারণের মধ্যে রয়েছে, দেশের মানুষের ডিজিটাল মাধ্যম নিয়ে সচেতনতার অভাব, প্রযুক্তি ব্যবহারে অদক্ষতা, অনলাইনে আর্থিক লেনদেনের প্রতি অবিশ্বাস এবং আস্থার ঘাটতি। আর এসব বাস্তবতা এই খাতের প্রসারে প্রতিবন্ধকতা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে আশার কথা হল, পরিস্থিতি এখন অনেকটাই বদলাতে শুরু করেছে। গার্ডিয়ানের মতো প্রতিষ্ঠানগুলো দেখিয়েছে যে, ডিজিটাল সেবা প্রদানের মাধ্যমে কীভাবে গ্রাহকদের ক্ষমতায়নে ভূমিকা রাখা যায়; স্বচ্ছতা এবং দ্রুততার সঙ্গে সেবা নিশ্চিত করা, সেই সাথে সঠিকভাবে কার্যপদ্ধতি নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে তাদের আস্থা অর্জন করা সম্ভব হয়।

বর্তমানে হাতে গোনা কেবল কয়েকটি প্রতিষ্ঠান সম্পূর্ণ ডিজিটাল ইন্স্যুরেন্স সেবা দিচ্ছে। তবে, গার্ডিয়ান তাদের ডিজিটাল সেবা মাধ্যম গুলোর প্রতিনিয়ত উন্নয়ন এবং উদ্ভাবনে বিনিয়োগের মাধ্যমে এখনও অগ্রণী ভূমিকা রাখছে। বিমাফাই, কার্নিভাল অ্যাস্যুরেন্স, সুখী ইত্যাদি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম গ্রাহকদের একক ডিজিটাল ইন্টারফেসের মাধ্যমে বিভিন্ন কোম্পানির ইন্স্যুরেন্স পলিসির মধ্যে তুলনা এবং ক্রয় করার সুযোগ করে দিয়েছে। তবে, এখনও অনেক ইন্স্যুরেন্স প্রতিষ্ঠানের ডিজিটাল সেবা শুধুমাত্র অনলাইন পেমেন্ট বা রেকর্ড সংরক্ষণের মতো মৌলিক কার্যক্রমেই সীমাবদ্ধ; পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল সেবায় পরিণত হয়নি।

এই পরিবর্তনের ধারাকে আরও ত্বরান্বিত করতে বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) বেশ কিছু অগ্রগতিমূলক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে একটি উল্লেখযোগ্য সংযোজন হলো ‘রেগুলেটরি স্যান্ডবক্স।’ এটি স্টার্টআপ এবং লাইসেন্সপ্রাপ্ত ইনস্যুরেন্স কোম্পানিগুলোর মধ্যে নতুন ডিজিটাল ইন্স্যুরেন্স প্রোডাক্ট পরীক্ষা করার সুযোগ দেয়। ফলে, ঝুঁকি কম থাকে এবং উদ্ভাবনী কাজগুলো উৎসাহিত হয়। এর চূড়ান্ত লক্ষ্য হলো একটি কেন্দ্রীভূত, ইন্টারকানেক্টেড ডিজিটাল ইকোসিস্টেম গড়ে তোলা, যেখানে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করে মানসম্পন্ন ও কার্যকরী সেবাদান সম্ভব।

আরও কিছু মৌলিক পদ্ধতিগত সমস্যা এই খাতের বিস্তারে বাধা হয়ে আছে। সারাদেশে ডিজিটাল ইনস্যুরেন্স সেবা বিস্তারের জন্য যেসব মৌলিক চ্যালেঞ্জ এখনো রয়ে গেছে, সেগুলো চিহ্নিত করে সমাধান করা অপরিহার্য। শহরের মানুষের বাইরেও গ্রামীণ এবং প্রত্যন্ত এলাকার মানুষের মাঝে প্রযুক্তিগত এবং ডিজিটাল জ্ঞানের উন্নয়ন আবশ্যক। ডিজিটাল মাধ্যমে পেমেন্ট ব্যবস্থাকে আরও সহজ এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক করতে হবে। সেই সাথে জনসচেতনতা বাড়াতেও কার্যকরী উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে, যেন মানুষ অনলাইনে ইন্স্যুরেন্স সেবার প্রতি আস্থা রাখতে পারে। দীর্ঘমেয়াদী স্কেল-আপ এবং গ্রাহকের আস্থা অর্জনের জন্য কেন্দ্রীয় ডেটাবেজ, রিয়েল-টাইম পলিসি সার্ভিসিং সিস্টেম এবং ইন্টিগ্রেটেড ফ্রড ম্যানেজমেন্ট টুলসের মত ডিজিটাল কাঠামোতেও বিনিয়োগ করা প্রয়োজন।

দেশের ইন্স্যুরেন্স সেক্টরকে প্রথাগত থেকে ডিজিটাল করার প্রাথমিক ভিত্তি তৈরি হয়ে গেছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থার সহযোগিতাও রয়েছে এক্ষেত্রে। এখন প্রয়োজন ইন্স্যুরেন্স প্রতিষ্ঠান এবং এই খাত সংশ্লিষ্ট অন্যান্য অংশীজনদের সক্রিয় ভূমিকা রাখার। ধীরে পরিবর্তনের বদলে তারা আরও সাহসী উদ্যোগ নিলে উন্নয়ন আরও দ্রুত আসবে। দেশের মানুষের মধ্যে যদি ইন্স্যুরেন্স নিয়ে আস্থা তৈরি হয় এবং উদ্ভাবনের নতুন সংস্কৃতি গড়ে তোলা যায়, তবে এই সেবা খাত থেকে দেশের অর্থনীতিতেও উল্লেখযোগ্য অবদান রাখতে পারবে।

খবর সংবাদ বিজ্ঞপ্তির।

>>>>>>>>>>>>>>>>>>

করনা সম্পর্কে নতুন করে জরুরী সতর্কতা

আসুন আমরা আবার মাস্ক পরা শুরু করি। কারণ করোনা তথা COVID-Omicron XBB আগের ভ্যারিয়েন্টগুলোর তুলনায় ভিন্ন ও বিপজ্জনক। এটি সহজে শনাক্তও হয় না, তাই সবার মাস্ক পরা অত্যন্ত জরুরি।

১.⁠ ⁠COVID-Omicron XBB এর নতুন উপসর্গগুলো:

i) কাশি নেই।
ii) জ্বর নেই।
বেশিরভাগ উপসর্গ হলো—
iii) অস্থিসন্ধিতে ব্যথা।
iv) মাথাব্যথা।
v) গলাব্যথা।
vi) পিঠে ব্যথা।
vii) নিউমোনিয়া।
viii) ক্ষুধা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাওয়া।

২.⁠ ⁠এই ভ্যারিয়েন্টটি ডেল্টার চেয়ে ৫ গুণ বেশি বিষাক্ত এবং মৃত্যুহারও বেশি।

৩.⁠ ⁠উপসর্গগুলো খুব অল্প সময়েই মারাত্মক আকার ধারণ করে এবং কখনও কখনও কোনো স্পষ্ট উপসর্গ না দেখিয়েই অবস্থা খারাপ হতে শুরু করে।

৪.⁠ ⁠তাই আরও বেশি সতর্ক থাকা প্রয়োজন।

এই ভ্যারিয়েন্টটি নাসোফ্যারেঞ্জিয়াল (নাকের গভীর অংশ) অঞ্চলে পাওয়া যায় না, বরং সরাসরি ফুসফুসের “উইন্ডো” অংশে আঘাত করে এবং নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখা দেয়।

৫.⁠ ⁠কিছু রোগীর মধ্যে জ্বর বা ব্যথা না থাকলেও এক্স-রে করলে মৃদু নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। এছাড়া নাক দিয়ে নেয়া স্যাম্পলে (সোয়াব) পরীক্ষায় নেগেটিভ ফল আসছে, যা পরীক্ষায় ভুল রিপোর্ট (ফলস নেগেটিভ) এর সংখ্যা বাড়াচ্ছে। এ কারণে এই ভাইরাসকে ‘ধূর্ত’ বলা হচ্ছে।

এর মানে হলো— এটি সহজেই ছড়িয়ে পড়ে, সরাসরি ফুসফুসে সংক্রমণ ঘটায়, ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে এবং তীব্র শ্বাসকষ্ট তৈরি করে। এই কারণে COVID-Omicron XBB এত বেশি ছোঁয়াচে ও প্রাণঘাতী হয়ে উঠেছে।

৬.⁠ ⁠যতটা সম্ভব ভিড় এড়িয়ে চলুন, খোলা জায়গাতেও অন্তত ১.৫ মিটার দূরত্ব বজায় রাখুন, সঠিকভাবে মাস্ক পরুন, এবং নিয়মিত হাত ধুয়ে ফেলুন—even যদি কাশি বা হাঁচি না থাকে।

এই COVID-Omicron XBB “ওয়েভ” প্রথম COVID-19 মহামারির চেয়েও ভয়াবহ।

সতর্কতা, সচেতনতা ও বৈচিত্র্যময় সুরক্ষা ব্যবস্থাই আমাদের রক্ষা করতে পারে।

✅ দয়া করে এই বার্তাটি বন্ধু ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে শেয়ার করুন।
✅ শুধুমাত্র নিজের কাছে রেখে দেবেন না।
✅ যত বেশি সম্ভব লোককে জানিয়ে দিন।

ঘরের বাইরে গেলে অবশ্যই মাস্ক পরুন এবং নিজেকে সুরক্ষিত রাখুন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে-

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

This post was last modified on আগস্ট ১১, ২০২৫ 5:44 অপরাহ্ন

স্টাফ রিপোর্টার

Recent Posts

দেশজুড়ে বাংলালিংকের ‘সেফটি অ্যান্ড ওয়েলনেস উইক ২০২৫’ উদ্বোধন

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ দেশের শীর্ষস্থানীয় ডিজিটাল উদ্ভাবনী অপারেটর বাংলালিংক গতকাল (শনিবার) ঢাকা, চট্টগ্রাম,…

% দিন আগে

দীপিকা ছেলের জন্য সুস্থ হয়ে উঠতে চান

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ভারতীয় অভিনেত্রী দীপিকা কক্কর যে কোনো মূল্যেই হোক না কেনো…

% দিন আগে

নাখোশ ইউরোপ: যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নিরাপত্তা কৌশল নিয়ে খুশি রাশিয়া

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অনুমোদিত নতুন জাতীয় নিরাপত্তা কৌশলকে…

% দিন আগে

কানাডায় বরফের নিচে আয়োজন হলো পার্টি!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কানাডার কুইবেকে কিছু তরুণ বরফে জমে যাওয়া হ্রদের নিচে ডুব…

% দিন আগে

বরফে আচ্ছাদিত রাস্তা

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। সোমবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২৫ খৃস্টাব্দ, ২৩ অগ্রাহায়ণ ১৪৩২…

% দিন আগে

শীতে ঠোঁট ফাটা হতে রক্ষা পেতে করণীয়

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শীতকালে বাতাসের আর্দ্রতা কমে যাওয়া এবং ঠাণ্ডা হাওয়ার কারণে মুখের…

% দিন আগে