এ কে এম শাহ নাওয়াজ ॥ পদ্মা সেতু প্রকল্প, বিশ্বব্যাংকের দুর্নীতির অভিযোগ, সরকারের নির্লিপ্ত আর অহংকারী মনোভাব, দুদকের আচরণ, দুর্নীতির দায় দেশের ঘাড়ে চাপিয়ে বিশ্বব্যাংকের ঋণচুক্তি বাতিল, সরকারি হরেক প্রতিক্রিয়া, দেশের সম্মান ভুলুণ্ঠিত হওয়া ইত্যাদি দেশপ্রেমিক মানুষদের ক্ষতবিক্ষত করে তুলছে।
নিজের বিচার-বুদ্ধি নিয়ে আজকাল আমার নিজের মধ্যেই প্রশ্ন তৈরি হয়। আমাদের দেশ পরিচালক রাজনীতিকরা মহাজ্ঞানী মহাজন। প্রশাসনিক, রাষ্ট্রীয়, পররাষ্ট্রীয় ইত্যকার নানা জরুরি ও জটিল বিষয়গুলো ভাবার ও সঠিক লক্ষ্য স্থির করার যোগ্যতা এবং সক্ষমতা তাদেরই রয়েছে ষোল আনা। আমরা কমবখ্তরা না বুঝে নানা সমালোচনা করি। মহাজনদের পথ চলাকে বাধাগ্রস্ত করি।
এক প্রাক্তন ছাত্র সেদিন আমার চোখ খুলে দিয়েছে। বছর দশেক আগে পাস করে বেরিয়েছে ও। এখন একটি কলেজে শিক্ষকতা করে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিল। ও ছিল একটু গোত্রছাড়া। অনেক ছাত্রনেতার চেয়ে একটু বেশি মেধা চর্চা করত। ওর কথা ও আচরণে প্রকাশ পেত দেশের প্রতি ভালোবাসা। ইচ্ছার বিরুদ্ধে অনেক কিছু করতে হতো বলে আমার কাছে গোপনে দুঃখ প্রকাশ করত। অনেকদিন পরে গেল সপ্তাহে দেখা। বর্তমান আওয়ামী সরকারের পথ চলায় ও দারুণভাবে হতাশ। বলল স্যার, কলাম লিখে আর নিজের মূল্যবান সময় ব্যয় করবেন না। ফিরে যান নিজের সৃজনশীল লেখালেখিতে। আমাদের রাজনীতিকরা এত বেশি জ্ঞানী আর বিজ্ঞ যে আপনাদের মতো একজন শিক্ষক কী লিখল না লিখল তাতে এদের কিছু যায় আসে না। এরা শিং উঁচানো একচোখা গণ্ডার। সব ভেঙেচুরে এগিয়ে যেতে এদের ক্লান্তি বা লজ্জা কোনটাই নেই। এরা সিল মারা রাজনীতিক। আপনি শিক্ষক মানুষ রাজনীতির কী বোঝেন!
আমি ছাত্রটির মনের কষ্ট বুঝতে পারলাম। কী প্রচণ্ড কষ্ট আর ক্ষোভে গুমরে মরছে। রাজনীতি করা ছেলে বলেই বুঝি রাজনীতিকদের চরিত্র বিচার করতে পারছে সহজেই। আমারও উপলব্ধির জায়গা অনেকটা স্বচ্ছ হল। প্রায় আড়াই যুগ শিক্ষকতায় পার করে দিলাম। ছাত্র ও শিক্ষক জীবনে কখনও সক্রিয় রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকিনি। এই দু’পর্বেই দলীয় লেজুর রাজনীতির আমি ঘোর বিরোধী ছিলাম এবং আছি। ঠিকই তো, এই আমি রাজনীতির কী বুঝি! চারপাশে যা দেখি নিজের উপলব্ধি থেকে তা বলার চেষ্টা করি। দেশের প্রতি ভালোবাসা এখনও টের পাই বলেই হয়তো মাঝে মাঝে মন প্রতিবাদী হয়ে ওঠে। পত্রিকার সম্পাদকরা প্রশ্রয় দেন বলে কলাম লিখতে গিয়ে অনধিকার চর্চা করে ফেলি। আমাদের ছাইপাশ লেখা দেশোদ্ধারে রত রাজনীতিকদের পড়ার হয়তো সময় থাকে না। সাধারণ মানুষ পড়েন। তাদের মধ্যে যারা দলীয় রাজনীতিতে মোহগ্রস্ত এবং চোখে রঙিন চশমা পরে হাঁটেন তারা আমাদের মতো রাজনীতি জ্ঞানে নাবালকদের ই-মেইলে বকাঝকা করেন। অবশ্য এদের সংখ্যা বেশি থাকে না। বেশি মত প্রকাশ করেন আমার মতো সাধারণরা। দেশ নিয়ে যারা গর্ব করতে চান, উচ্চাশা পোষণ করেন এবং প্রতিদিন হতাশ হন। তারা জানান আমি নাকি তাদের মনের কথাই লিখছি। তাই তারা নিজেদের মুখপাত্র মনে করে আমাকে উৎসাহ দেন।
এতে আনন্দের মাঝে এখন নিজের প্রতি একটি সন্দেহ তৈরি হয়েছে। সাধারণ মানুষ আর সরকার পরিচালক ও রাজনীতিক এই দুই শ্রেণী তো এক পাল্লায় মাপার বস্তু নয়। তাই মহাজনদের ভাবনার সঙ্গে আমাদের ভাবনা প্রায়ই মেলে না। দেশে এ সময়ে সমস্যার অন্ত নেই। অন্তত ভুক্তভোগী সাধারণ মানুষ তাই মনে করে। এ সময় সবকিছু ছাপিয়ে আমাদের সামনে পদ্মা সেতু প্রসঙ্গটি নিয়ে এত হতাশা তৈরি হল কেন? সেতু না হলেই বা কী! দেশ হয়তো একটু খুঁড়িয়ে চলবে। কিন্তু জল ঘোলাটে হয়ে যে অবস্থায় এসে ঠেকেছে এবং বিজ্ঞ সরকার পরিচালকরা প্রতিদিন যে বয়ান দিচ্ছেন তাতে নানাভাবে আতংকিত হচ্ছে সাধারণ মানুষ। সচেতন মানুষের মধ্যে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দুর্ভাবনাই তৈরি হয়েছে। আওয়ামী লীগ সমর্থক এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনাস্নাত মানুষ যারা চান না কোন ছলে আবার দেশটির ঘাড়ে অপশক্তি জেঁকে বসুক তারা নির্বাচনকে সামনে রেখে আতংকে আছেন। পদ্মা সেতু মহাজোটের গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচনী ওয়াদা। গত তিন বছরে সরকারি নেতারা পদ্মা সেতু নিয়ে প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে এত বলেছেন যে, মানুষের প্রত্যাশার জায়গাটিকে অনেক বাড়িয়ে দিয়েছেন। তাই এখন সেতু বাস্তবায়ন ভেস্তে গেলে মানুষের হতাশা আর ক্ষোভের আগুনের আঁচ থেকে কি আওয়ামী নেতারা নিজেদের রক্ষা করতে পারবেন? বিজ্ঞ দেশ পরিচালকদের ভেতর দেশপ্রেমের যে নমুনা পাচ্ছে সাধারণ মানুষ তাতে ভয় হয় এই ভেবে যে, দেশের কলজে ছিঁড়ে হলেও নিজেদের যাত্রাপথ কণ্টকমুক্ত করতে এরা না আবার ভয়ংকর সিদ্ধান্ত নেন। বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে সম্পর্ক জোড়া লাগাতে না পারলে নির্বাচনী ওয়াদা পূরণের দায়ে কোন দেশের সঙ্গে অসম বাণিজ্যিক চুক্তি করে জনগণের ঘাড়ে না আবার বিশাল ঋণের বোঝা চাপিয়ে দেন। স্যুটেড বুটেড যোগাযোগমন্ত্রী তো নানা আশ্বাস দিয়ে বেড়াচ্ছেন। শেষ পর্যন্ত একটি চমক দেখানোর কথা বলে আমাদের চমকেও দিয়েছিলেন। অবশ্য পরে আবার বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানিয়েছেন ‘সারপ্রাইজ’ শব্দ ব্যবহারটি তার ঠিক হয়নি। এভাবে তিনি আমাদের সারপ্রাইজ করে বুঝিয়ে দিলেন পদ্মা সেতু ইস্যুতে সরকারের ভেতর কতটা অস্থিরতা চলছে।
মাননীয় অর্থমন্ত্রী যা বলছেন তা সাধারণ মানুষের বোধের অগম্য। তার কথায় ধারাবাহিকতা পাওয়া যাচ্ছে না। প্রথমেই তার মতো প্রাজ্ঞ মানুষ যখন জানালেন, বিশ্বব্যাংক ঋণ চুক্তি বাতিল করার পেছনে দুর্নীতির অভিযোগ বাংলাদেশ সরকার আমলে না নেয়ার বিষয়টি প্রধান ছিল বলে যে বিবৃতি দেয়া হয়েছে তা বিশ্বব্যাংকের নয়, ব্যাংকের বিদায়ী প্রেসিডেন্টের ব্যক্তিগত মত। এই মন্তব্য শুনে অনেকেরই আক্কেলগুরুম হয়েছে। বিশ্বব্যাংকের মতো একটি প্রতিষ্ঠান আর তার প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশের কোন কোন রাজনীতিক আর মন্ত্রীদের মতো ব্যক্তিগত দায়িত্বে এত খেলো কথা বলবেন একথা তিনি ভাবলেন কেমন করে! এরপর শুরু হল বিশ্বব্যাংকের নিন্দা গাওয়ার এপিসোড। আমরা তৃতীয় বিশ্বের মানুষ বিশ্বব্যাংকের হাজারটা ‘অন্যায় নীতি’র সমালোচনা করতে পারি। তবে অন্যতম প্রধান দাতাগোষ্ঠী হিসেবে এই প্রতিষ্ঠানকে কি এড়াতে পারি? বিশ্বব্যাংককে ধমক দেয়ার মতো কোমরের জোর বোধ করি এখনও আমাদের হয়নি। তার পরও এ ধারার সরকারি আচরণ আমাদের বিচলিত করে। মানুষ কিন্তু এসব আচরণকে নিজেদের অন্ধকার লুকানোর কৌশল হিসেবেই মনে করছে।
পদ্মা সেতু নিয়ে কোন দুর্নীতি হয়নি বলে আত্মপক্ষ সমর্থন করছে সরকার। শুরু থেকে অভিযুক্ত একজন মন্ত্রীকে রক্ষা করার সযত্ন প্রয়াস রয়েছে সরকারের। কিন্তু সাধারণ মানুষের কাছে সবকিছু আড়াল করায় সরকারের ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে উঠছে। বোদ্ধা মানুষ জানেন, বিশ্বব্যাংকের এ ধরনের ঋণচুক্তি বাতিল করা কোন তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্তে হয় না। যেসব দাতা দেশের টাকা বিশ্বব্যাংকে জমা থাকে তাদের সবারই একটি সাধারণ শর্ত থাকে, সংশ্লিষ্ট প্রকল্পে কোথাও দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে সেখানে ঋণ বরাদ্দ দেয়া যাবে না। এ কারণেই বিশ্বব্যাংক ঋণচুক্তি বাঁচিয়ে রাখার জন্য অভিযোগের আলোকে দুর্নীতির বিষয়টির প্রতিবিধান করার পদক্ষেপ নিতে বলেছিল। একই দুর্নীতির সূত্রে কানাডার আদালতে অভিযোগ উত্থাপিতও হয়েছে। অথচ সরকার দাতাগোষ্ঠীর কাছে গ্রহণযোগ্য কোন তদন্ত না করেই নিজেদের নিষ্পাপ বলে ঘোষণা দিল। দুদককে দিয়ে অভিযুক্ত মন্ত্রীর সৎচরিত্রের সার্টিফিকেটের ব্যবস্থাও করে দেয়া হল। কথাটি এভাবে বলার ভিত্তিও রচিত হয়েছে। এ ঘটনার দিন কয়েক পরেই দুদক প্রধান আক্ষেপের সঙ্গে যা বললেন- পত্রিকার ভাষায় তা হচ্ছে দুদক রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত নয়।
বিশ্বব্যাংক যেভাবে দুর্নীতির কলংক বাংলাদেশের গায়ে দিয়ে শেষ পর্যন্ত চুক্তি বাতিল করে সরে দাঁড়াল তাতে আমাদের সরকার ব্যবস্থার আরেকটি দুর্বলতা স্পষ্ট হয়, তা হচ্ছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অক্ষমতা। দুর্নীতি হয়নি বলে সরকারের যে দাবি তা উচ্চারণ করে বসে থাকলে তো চলবে না। যদি দাবিটি সৎ পর্যবেক্ষণ থেকে করা হয়ে থাকে, তবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের পাশাপাশি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কেও তা স্পষ্ট করা উচিত ছিল দাতা দেশগুলোর কাছে। তাদের প্রামাণ্যভাবে বিশ্বাস করানো উচিত ছিল। বিদেশীদের কাছে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করার দায়িত্ব তো পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওপরই অনেক বেশি বর্তায়। কিন্তু এক্ষেত্রে সরকার ব্যর্থ হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দুর্নীতির অভিযোগ এনে দেশের কপালে দাতাগোষ্ঠী কলংক তিলক পরাবে এটি কি এ দেশবাসী ভাবতে পেরেছিল? আমেরিকা, ইউরোপের সব দেশের সঙ্গেই সম্পর্ক জোরদার করতে ব্যর্থ হচ্ছে পররাষ্ট্র মন্ত্রক। ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্র নীতি চলছে বলে বিশেষজ্ঞদের অভিমত। অথচ এ সরকারই মন্ত্রীদের ওপর আরও বড় ছায়াদার বৃক্ষের মতো অনির্বাচিত উপদেষ্টাদের বসিয়ে রাষ্ট্রের কোটি কোটি টাকা ব্যয় করছে। এসব করে সরকারের দলীয় উদ্দেশ্য পূরণ ছাড়া জাতির কী উপকার হচ্ছে তা নিশ্চয়ই জানার অধিকার আছে মানুষের।
আসলে পদ্মা সেতু নিয়ে যা হল বা হচ্ছে তা আমাদের জন্য সুখপ্রদ নয়। সত্য যাই হোক না কেন, বিশ্বের কাছে দেশ তো কিছুটা লাঞ্ছিত হয়েছেই। স্বার্থবাদী দলীয় রাজনীতির কাছে এভাবেই দেশপ্রেম লাঞ্ছিত হয়। সরকার পরিচালকরা যদি দেশপ্রেমকে সবার উপরে স্থান দিতে পারতেন তবে আজ এ দশায় পড়তে হতো না। অনন্যোপায় প্রধানমন্ত্রীকেও বলতে হতো না এতবড় প্রকল্প ‘দেশের টাকা দিয়েই সম্পন্ন করব।’
বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে দুর্নীতির অভিযোগ উত্থাপিত হওয়ার পরই তো সতর্ক হওয়া উচিত ছিল সরকারের। পদ্মা সেতু নির্মাণ কোন কারণে বাধাগ্রস্ত না হোক সে ব্যাপারে দূরদৃষ্টি নিয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারত সরকার। সরকারের দাবি অনুযায়ী সত্যিই যে দুর্নীতি হয়নি তা দাতাগোষ্ঠীর কাছে বিশ্বাসযোগ্য তদন্তের মাধ্যমে সরকারেরই স্পষ্ট করার দায়িত্ব ছিল। দেশপ্রেমের শক্তিতে ঘাটতি ছিল বলেই গোষ্ঠী স্বার্থ রক্ষায় সরকার বেশি মনোযোগী ছিল সচেতন মানুষ যদি এমন অভিযোগ করে, তবে সরকারের নীতিনির্ধারকরা এর কতটুকু অস্বীকার করতে পারবেন?
তার পরও সবকিছু শেষ হয়ে যায়নি। আমরা আশা করব অচলায়তনে বসে বাগাড়ম্বর না করে আমাদের দণ্ডমুণ্ডের মালিকরা দেশের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিয়ে মুক্ত আকাশের নিচে নেমে আসবেন। স্বচ্ছতার মধ্য দিয়ে সত্য প্রকাশ করবেন। বিশ্বব্যাংকের অভিযোগ ভুল প্রমাণিত করতে পারার মধ্যে যেমন আনন্দ থাকবে, দোষী ধরা পড়লে তার শাস্তি বিধান করতে পারার মধ্যেও থাকবে সমান আনন্দ। উভয় ক্ষেত্রেই দেশ সম্মানিত হবে।
(আমরা সবাই বাংলাদেশের নাগরিক। বাংলাদেশের কোন অসম্মান হতে দেখলে তাইতো আমাদেরও গায়ে বাধে। আর তাই আমরা যে- যেভাবে পারি চেষ্টা করি দেশকে অসম্মানের হাত থেকে রক্ষা করতে। আর এই চরমতম নীতি ও আদর্শের আস্ফালনের হাত থেকে রেহায় পেতেই দৈনিক যুগান্তরের এই লেখাটি প্রকাশ করা হলো)
# ড. একেএম শাহনাওয়াজ : অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
shahnawazju@yahoo.com
This post was last modified on জুলাই ১৪, ২০১২ 5:08 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ছোট বেলায় কিশোর পত্রিকার পাতায় আমরা অনেকেই এমন খেলা খেলেছি।…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪ খৃস্টাব্দ, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমরা জানি করলা খেলে সুস্থ থাকে শরীর। তবে সঙ্গে বা…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এই বছরের জুন মাসে শেষ হচ্ছে সফটওয়্যার ও তথ্যপ্রযুক্তি সার্ভিস…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শাহ আবদুল করিম এবং হাসন রাজার ভাটির দেশ থেকে ইট-পাথরের…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বাংলাদেশের অভূতপূর্ব অগ্রগতি দেখে নিজেদের দিকে তাকালে ‘লজ্জা’ পান বলে…
View Comments
Wow, amazing! thanks hence much representing the effort in redeployment this.
Wow, superb blog layout! How long have you been blogging for? you made blogging look easy. The overall look of your website is wonderful, let alone the content!. Thanks For Your article about Complexity And Patriotism In Padma Bridge | The Dhaka Times .
Wow, marvelous blog layout! How long have you been blogging for? you made blogging look easy. The overall look of your site is wonderful, as well as the content!. Thanks For Your article about Complexity And Patriotism In Padma Bridge | The Dhaka Times .
Hello for a brilliant study I am experiencing issue with the rss though? Don't get why Unable to subscribe to it. Is there anybody getting identical rss problem? Anyone who knows kindly answer. Ta
It would be difficult to find the next such a good blog.|Keep taking care of your blog because you do it well.}
Cool Site , guys! Rewarding Infos aswell. Bookmarked
We wish to thank you again for the beautiful ideas you gave Jeremy when preparing her post-graduate research and also, most importantly, with regard to providing each of the ideas within a blog post. Provided that we had known of your site a year ago, we might have been saved the unwanted measures we were taking. Thank you very much.
.. immediately after i studied through the full piece of writing i have to point out - Oh Jesus, with the recent situations trembling on us, dont we really have some thing more essential which should be in our thoughts then "Complexity And Patriotism In Padma Bridge | The Dhaka Times" and several other crap including Dirty Photos which my brother in law is looking on a lot of the time? - Really in the Pre Bush Era, the planet was still a great deal more livable for all of us. Why dont you escape from all this unproductive distraction garbage and concentrate on things which really counts for all of us those times. Please get started reading through some alternative news media really like infiniteunknown.net or naturalnews.com - they have the news, the popular mass media keeps away from us.
Wow, marvelous blog layout! How long have you been blogging for? you make blogging look easy. The overall look of your site is excellent, let alone the content!. Thanks For Your article about Complexity And Patriotism In Padma Bridge | The Dhaka Times .
Wow, marvelous blog layout! How long have you been blogging for? you make blogging look easy. The overall look of your web site is fantastic, as well as the content!. Thanks For Your article about Complexity And Patriotism In Padma Bridge | The Dhaka Times .