Interrailing FRANCE, ITALY, CROATIA, MONTENEGRO , SERBIA, HUNGARY, GERMANY, FRANCE, JULY-AUG 2017 This image is copyright Suzanne Plunkett 2017??. For photographic enquiries please call Suzanne Plunkett or email suzanne@suzannelunkett.com This image is copyright Suzanne Plunkett 2017??. This image has been supplied by Suzanne Plunkett and must be credited Suzanne Plunkett. The author is asserting his full Moral rights in relation to the publication of this image. All rights reserved. Rights for onward transmission of any image or file is not granted or implied. Changing or deleting Copyright information is illegal as specified in the Copyright, Design and Patents Act 1988. If you are in any way unsure of your right to publish this image please contact Suzanne Plunkett on +44(0)7990562378 or email suzanne@suzanneplunkett.com
The Dhaka Times Desk শুনতে আশ্চর্য মনে হলেও ঘটনাটি সত্যি। হাঙ্গেরির রাজধানী বুদাপেস্টের মধ্যেদিয়ে চলা একটি ট্রেন শিশুরাই পরিচালনা করে! আজ রয়েছে সেই বিশেষ ট্রেনের গল্প!
সংবাদ মাধ্যম সিএনএনের এক খবরে বলা হয়েছে, হাঙ্গেরির রাজধানী বুদাপেস্টের সবুজ পাহাড় ঘেরা শহরটির মধ্যদিয়ে প্রতিদিন ছুটে চলে একটি ট্রেন। তবে এই ট্রেনটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বা সবচেয়ে দ্রুততম ট্রেন না। তারপরও এটিকে পৃথিবীর সবচেয়ে আকর্ষণীয় ট্রেন বলা যায়। কারণ হলো এই ট্রেনের বিশেষ এক ধরনের বৈশিষ্ট্য রয়েছে। ট্রেনটি পরিচালনার কাজটি সুনিপুণভাবে সম্পাদিত হয়ে থাকে শিশুদের হাতে!
ট্রেনের টিকিট বিক্রি, ট্রেনের টিকিট পরীক্ষার কাজ, ট্রেনটি ছাড়ার সময়-সূচি, ট্রেনের সিগন্যাল সবই নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে এই শিশুদের হাতেই!
এটিকে বলা হয়, বিশ্বের অন্যতম আকর্ষণীয় রেলওয়ে ‘গিয়েরমেকভাসুতে’। এটি পরিচালনায় নিয়োজিত শিশুদের ইউনিফর্ম লাল, নীল ও সাদা রঙের। চলতি বছর ৭০তম বর্ষপূর্তি পালিত হলো বিশ্বের অন্যতম আকর্ষণীয় এই রেলওয়ের।
এই বিশেষ ট্রেনটি ছুটে চলে নীল আকাশের নিচ দিয়ে ছায়াঢাকা ছোট্ট শহরের মধ্যে দিয়ে। ওই ট্রেনটিতে উঠলে যে কারও মন ভালো হতে বাধ্য- এটা প্রায় নিশ্চিত করেই বলা যায়। কারণ হলো চশমা পরা ছোট ছোট বাচ্চারা এসে যখন আপনার টিকেট চেক করবে তখন মন অটোমেটিকভাবেই ভালো হয়ে যাবে। টিকেট কাউন্টারও বেশ দক্ষতার সঙ্গে সামলাচ্ছে এখানকার কোমলমতি শিশুরা। শুধু তাই নয়, প্লাটফর্ম হতে ট্রেনটি ছেড়ে আসার সময় আপনি খেয়াল করবেন স্যালুট জানিয়ে বিদায় জানানোর কাজে নিয়োজিত রয়েছে কয়েক জন শিশু!
এই ট্রেনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট খুব কম সংখ্যক প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তি কাজ করে। কেবল ট্রেন চালক ও ইঞ্জিনিয়াররাই হলো প্রাপ্ত বয়স্ক। বাকি সব কাজই সম্পাদন করে শিশুরা।
উল্লেখ্য যে, একিভূত থাকা অবস্থায় সোভিয়েত ইউনিয়নের অধীনে স্যাটেলাইট স্টেট থাকাকালে দেশটিতে সমাজতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা প্রবর্তিত হয়। সেই সময় দেশটির শিশুদের দলীয় শিক্ষায় উদ্বুদ্ধ করতে নানা ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। তারই অংশ হিসেবে শিশুদের মধ্যে নেতৃত্ব গুণ ও দায়িত্ববোধ সৃষ্টির জন্যই চালু করা হয় শিশুদের দ্বারা পরিচালিত বিশেষ এই ট্রেনটি। যা আজও অব্যাহত রয়েছে। সত্যিই বড়ই সুন্দর একটি পরিবেশ ও ব্যবস্থা!
This post was last modified on জুন ৭, ২০১৮ 12:36 pm
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ দেশের শীর্ষস্থানীয় ডিজিটাল উদ্ভাবনী অপারেটর বাংলালিংক গতকাল (শনিবার) ঢাকা, চট্টগ্রাম,…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ভারতীয় অভিনেত্রী দীপিকা কক্কর যে কোনো মূল্যেই হোক না কেনো…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অনুমোদিত নতুন জাতীয় নিরাপত্তা কৌশলকে…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কানাডার কুইবেকে কিছু তরুণ বরফে জমে যাওয়া হ্রদের নিচে ডুব…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। সোমবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২৫ খৃস্টাব্দ, ২৩ অগ্রাহায়ণ ১৪৩২…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শীতকালে বাতাসের আর্দ্রতা কমে যাওয়া এবং ঠাণ্ডা হাওয়ার কারণে মুখের…