The Dhaka Times
With the commitment to keep the young generation ahead, Bangladesh's largest social magazine.

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

He is the world's top richest man by selling old books!

বর্তমানে তাঁর সম্পদের পরিমাণ ১৫০ বিলিয়ন বা ১৫ হাজার কোটি ডলার

The Dhaka Times Desk সত্যিই কথাটি শুনতে বিস্ময়কর মনে হলেও বাস্তবে সত্যি। আর তা হলো পুরাতন বই বিক্রি করে তিনি হয়েছেন বিশ্বের শীর্ষ ধনী! কীভাবে এটি সম্ভব?

পুরাতন বই বিক্রি করে তিনি বিশ্বের শীর্ষ ধনী! 1

আমরা সকলেই জানি মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস হলেন বিশ্বের শীর্ষ ধনী। কিন্তু না এবার গেটসকে ছাপিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিতে পরিণত হলেন এক বই বিক্রেতা!

তিনি হলেন অনলাইনে কেনাবেচার প্রতিষ্ঠান অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী জেফ বেজোস। বর্তমানে তাঁর সম্পদের পরিমাণ ১৫০ বিলিয়ন বা ১৫ হাজার কোটি ডলার। তার থেকে অনেকটা পিছিয়ে পড়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন বিল গেটস, যার সম্পদের পরিমাণ হলো ৯৫ বিলিয়ন ডলার।

বিশ্বের বর্তমান সময়ের এই ধনী ব্যক্তি জেফ বেজোসের প্রতিষ্ঠিত কোম্পানি অ্যামাজন এক সময় ছিল অনলাইনে পুরনো বই বিক্রির প্রতিষ্ঠান। যা বর্তমানে হতে চলেছে পৃথিবীর প্রথম ট্রিলিয়ন ডলার কোম্পানি; অর্থাৎ তার মূল্য হবে এক লাখ কোটি ডলার!

অ্যামাজনে বর্তমানে শুধু বই নয়, প্রায় সব কিছুই বিক্রি হচ্ছে। বিশ্বের যে কোনো প্রান্ত হতে পোষা বেড়ালের খাবার হতে শুরু করে দামি ক্যাভিয়ার- সব কিছুই কেনা যায় অ্যামাজন হতে।

এছাড়াও অ্যামাজনের রয়েছে স্ট্রিমিং টিভি, এমনকি নিজস্ব অ্যারোস্পেস কোম্পানি, যাতে শীঘ্রই মহাশূন্য ভ্রমণের টিকিটও পাওয়া যাবে!

মাত্র দুই দশক পূর্বেও তিনি ছিলেন খুব সাধারণ একজন উদ্যোক্তা। তিনি দেখতে পেয়েছিলেন এমন এক যুগ আসছে, যখন কম্পিউটারের এক ক্লিকে যে কোনো জিনিস কিনে ফেলা যাবে, তখন শপিংমলের জনপ্রিয়তা কমে যাবে, দোকানগুলো ব্যবসায় টিকে থাকার জন্য নানা রকমের অফার দিতে শেষ পর্যন্ত বাধ্য হবে।

বেশ কয়েক বছর পূর্বে তার হাইস্কুলের বান্ধবী এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন যে- তার সব সময়ই মনে হতো জেফ বেজোস একদিন বিরাট বিত্তশালী হবেন।

১৯৬৪ সালে জেফ বেজোসের জন্ম। তখন তার বাবা-মায়ের বয়স ১৯ পেরোয়নি। খুব দ্রুতই তাদের বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে। তারপর তিনি বড় হন তার মা জ্যাকি ও সৎ বাবা মাইক বেজোসের ঘরেই।

মাইক বেজোস সে সময় চাকরি করতেন এক্সন কোম্পানিতে। তার দেশ কিউবায় ফিদেল কাস্ত্রো ক্ষমতায় আসার পর তিনি পালিয়ে আমেরিকায় চলে আসেন।

ছোটবেলা হতেই জেফের আগ্রহ ছিল বিজ্ঞান এবং ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের দিকে। তিন বছর বয়সেই তিনি স্ক্রু-ড্রাইভার দিয়ে তার খেলনা খুলে ফেলতেন।

জেফ বেজোস যখন হাইস্কুলে পড়ছিলেন তখন তার গ্র্যাজুয়েশন বক্তৃতায় তিনি বলেছিলেন- তিনি এমন এক অনাগত সময়কে সামনে দেখতে পাচ্ছেন, যখন মানুষ উপনিবেশ প্রতিষ্ঠা করবে মহাশূন্যে।

বেজোসের বয়স যখন ৩০ বছর, তখন একটি পরিসংখ্যান তার চোখে পড়ে; যাতে বলা হয়- ইন্টারনেটের খুব দ্রুত বৃদ্ধির কথা। তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন যে- চাকরি নয়, নিজেই কিছু একটা করতে চান। বেজোস চলে গেলেন আমেরিকার পশ্চিম প্রান্তের এক শহর সিয়াটলে। তার নিজের জমানো কিছু টাকা ও পরিবারের কিছু সাহায্য মিলিয়ে এক লাখ ডলারের মতো অর্থ দিয়ে শুরু হলো অ্যামাজন নিয়ে তার স্বপ্নযাত্রা। যা এখন বিশ্ববাসীর কাছে পরিচিত।

en_USEnglish