The Dhaka Times
With the commitment to keep the young generation ahead, Bangladesh's largest social magazine.

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

Fear of a new Cold War in the world with the United States and China!

সমগ্র বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতি হলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীন

The Dhaka Times Desk যুদ্ধের দামামা কেওই চায় না। যুদ্ধ হতে যতো দূরে থাকা যায় ততোই ভালো। কিন্তু তারপরও মাঝে মধ্যেই বিশ্বের দু’একটি রাষ্ট্রের কারণে আশংকামুক্ত হওয়া যায় না। এবার যুক্তরাষ্ট্র ও চীনকে নিয়ে বিশ্বে নতুন স্নায়ুযুদ্ধের আশংকা দেখা দিয়েছে!

যুক্তরাষ্ট্র ও চীনকে নিয়ে বিশ্বে নতুন স্নায়ুযুদ্ধের আশংকা! 1

মূলত পুরোবিশ্ব অর্থনীতি চীন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার বাণিজ্য যুদ্ধের ধাক্কা সামলাচ্ছে। এই যুদ্ধের জের ধরে চীনের হুয়াওয়ে ফোন কোম্পানির শীর্ষ কর্মকর্তাকে কানাডায় আটকের ঘটনা কি বিশ্বকে আবারও এক স্নায়ুযুদ্ধের দিকে নিয়ে যাচ্ছে বলে আশংকা করা হচ্ছে।

সমগ্র বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতি হলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীন। দেশ দুটি তাদের গত কয়েক মাসের মধ্যে বাণিজ্য যুদ্ধকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে গেছে বলে মনে করা হচ্ছে।

ধারণা করা হচ্ছে যে, এর মূল উদ্দেশ্য হলো কে কাকে টপকে বিশ্বের প্রযুক্তি নেতায় পরিণত হতে পারে! অর্থাৎ প্রযুক্তি ক্ষেত্রে কে নেতৃত্ব দিবে- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নাকি চীন? তা নিয়েই মূলত এই স্নায়ুযুদ্ধ।

মাত্র কয়েক সপ্তাহ পূর্বে চীনা প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে ছিলো বিশ্বের সবথেকে বড় টেলিকম নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানটি বিশ্বজুড়ে নানা দেশে পঞ্চম প্রজন্মের প্রযুক্তি (ফাইভ জি) নেটওয়ার্ক স্থাপনের কাজ শুরু করছিলো।

তবে হঠাৎ করেই এই কাজে বেশ ভাটা পড়েছে। অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তাদের কাজ থমকে গেছে ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘনের অভিযোগ ওঠার পর হতে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগ হলো এই প্রতিষ্ঠানটি পশ্চিমা নানা সংস্থার মধ্যে হ্যাকিংয়ের সঙ্গে জড়িত। এসব ঘটনায় প্রযুক্তি ক্ষেত্রে প্রধান খেলোয়াড় হতে চাওয়া দেশ হিসেবে খ্যাত চীনকে গভীর সমস্যার মধ্যে ফেলে দিয়েছে।

অবশ্য বেইজিং শক্তভাবেই পশ্চিমা পদক্ষেপের বিরুদ্ধে লড়াই করে আসছে। ক্ষুব্ধ চীনারা আমেরিকান পণ্য বর্জনের ডাক দিয়েছে যার সূচনা হলো অ্যাপল ফোন ও টেবলেটের মাধ্যমে।

এই স্নায়ুযুদ্ধ তীব্র আকার ধারণ করে যখন হুয়াওয়ের প্রধান অর্থনৈতিক কর্মকর্তা মেং ওয়াংজু কানাডায় গ্রেফতার হন। তিনি ওই প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতার কন্যা।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাকে প্রত্যার্পণের দাবি জানায় এবং তার বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলে যে, তার প্রতিষ্ঠান চীনা কর্তৃপক্ষের ঘনিষ্ঠ এবং ইরানের কাছে টেলিকম প্রযুক্তি বিক্রি করছে তারা।

সত্যিই যদি এমন অভিযোগের সত্যিকারভাবে দোষী প্রমাণিত হয় তাহলে তার ৩০ বছর পর্যন্ত জেল হতে পারে।

এই বিষয়ে হার্ভার্ড কেনেডি স্কুলের প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান বেলফার সেন্টার ফর সায়েন্স অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্সে পরিচালক গ্রাহাম আলিসন বলেছেন, আটকের পরিণতি যাই হোক না কেনো; এটি এই বার্তা দিচ্ছে যে চীনারা বুঝতে পারছে যে তাদের বিরুদ্ধে নতুন স্নায়ুযুদ্ধের সূচনা করা হয়েছে।

গ্রাহাম আলিসনের মতে, চীনা কর্মকর্তারা মনে করছেন যে, সাম্প্রতিক ঘটনাগুলোর মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের সঙ্গে সংঘাতে জড়াতে চাইছে।

এশিয়া ইউরোপ এবং আমেরিকার প্রযুক্তি বিশ্লেষকরাও এই ঘটনাটিকে নতুন স্নায়ুযুদ্ধ হিসেবেই দেখছেন। যদিও মেং তার বিরুদ্ধে আনা অন্যায়ের অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন। তবে তার আটকের ঘটনা আরও উস্কে দিয়েছে চীন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য যুদ্ধ।

তবে চীন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার প্রযুক্তি স্নায়ুযুদ্ধ এখনও কমে আসার কোনো রকম লক্ষ্মণ দেখা যাচ্ছেনা। গত ২০ ডিসেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য বড় ধরনের সাইবার হামলার জন্য চীনকেই দায়ী করেছে।

বাণিজ্য ও প্রতিরক্ষা কোম্পানি ছাড়াও সরকারি নানা সংস্থায় হ্যাকিংয়ের জন্য চীনকে অভিযুক্ত করে আসছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। দেশটি দু’জন চীনা নাগরিককে ইউরোপ, এশিয়া এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে হ্যাকিংয়ের জন্য দায়ি করছে। চীন এই অভিযোগ সব সময় প্রত্যাখ্যান করে আসছে।

ওদিকে মেংকে আটকের পাল্টা জবাবে চীন দুজন কানাডিয়ান নাগরিককে আটক করে তাদের বিরুদ্ধে জাতীয় নিরাপত্তা বিঘ্নিত করার চেষ্টার অভিযোগ তুলেছে।

সব মিলিয়ে বিশ্লেষকরা মনে করছেন, হুয়াওয়েকে নিয়ে যা হচ্ছে সেটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র করছে চীনকে শাস্তি দেওয়ার জন্য কারণ হলো হুয়াওয়ে চীনকে খুব শক্তভাবেই বিশ্বে উপস্থাপন করছিলো।

এদিকে জাপানও বলছে যে, তারা হুয়াওয়ের সঙ্গে তাদের চুক্তি পর্যালোচনা করবেন। সব মিলিয়ে যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোনো অভিযোগ হুয়াওয়ের বিরুদ্ধে প্রমাণিত হয় তাহলে বড় ধরনের সংকটেই পড়তে চলেছে চীনের অন্যতম প্রধান এই কোম্পানিটি, যা চীনের প্রযুক্তি বিশ্বের নেতা হওয়ার ক্ষেত্রে একটি বড় ধাক্কা হবে বলেই মনে করা হচ্ছে। তথ্য বিবিসি’র।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
en_USEnglish