The Dhaka Times Desk রাজধানীর মহাখালীর এসকেএস টাওয়ারে উদ্বোধন করা হলো নতুন সিনেপ্লেক্স। এটি স্টার সিনেপ্লেক্সের তৃতীয় শাখা। শাকিব খান, ফেরদৌস, চিত্রনায়িকা নিপুণ, চিত্রনায়ক নিরব, সাইমন, তারিক আনাম খান, মাজনুন মিজানসহ একঝাঁক তারকা অভিনেতা ও নির্মাতাদের উপস্থিতিতে উদ্বোধন করা হয়।
দেশের শীর্ষ তারকা শাকিব খান, ফেরদৌস, চিত্রনায়িকা নিপুণ, চিত্রনায়ক নিরব, সাইমন, তারিক আনাম খান, মাজনুন মিজানসহ একঝাঁক তারকা অভিনেতা এবং নির্মাতাদের উপস্থিতিতে উদ্বোধন করা হয় রাজধানীর মহাখালীর এসকেএস টাওয়ারে নতুন সিনেপ্লেক্সের। এটি স্টার সিনেপ্লেক্সের তৃতীয় শাখা।
গতকাল (১৯ অক্টোবর) সন্ধ্যায় অত্যাধুনিক প্রযুক্তি সমৃদ্ধ ৩টি হল নিয়ে নতুন এই সিনে থিয়েটার উদ্বোধন করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মাহবুব রহমান রুহেল জানিয়েছেন, আজ রবিবার (২০ অক্টোবর) হতে দর্শকরা এই প্রেক্ষাগৃহে সিনেমা দেখতে পারবেন।
তারকা ছাড়াও ওই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সাবেক গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন। অপরদিকে নির্মাতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মোরশেদুল ইসলাম, আবু সাইয়ীদ, এনামুল করিম নির্ঝর, অরুণ চৌধুরী, চয়নিকা চৌধুরী, অনিমেষ আইচ, ফাখরুল আরেফিন, রায়হান রাফী ও রেদওয়ান রনিসহ অনেকেই।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে চিত্রনায়ক শাকিব খান বলেন, আগামীদিনে কোয়ালিটির সিনেমা খুবই দরকার। কোয়ালিটি সম্পন্ন সিনেমা চালানোর জন্য সিনেপ্লেক্সও অপরিহার্য। নতুন সিনেপ্লেক্স চালু হলো এটি নিঃসন্দেহ একটি আনন্দের বিষয়।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নতুন এই সিনেপ্লেক্সে থাকছে তিনটি ক্যাটাগরির আসন বিন্যাস। রেগুলার চেয়ারের পাশাপাশি আরও নতুন সংযোজন হচ্ছে লাউঞ্জার ও সেমি রিক্লাইনার ক্যাটাগরিও। বিলাসবহুল এইসব ক্যাটাগরিতে দর্শকরা আরও আয়েসীভাবে সিনেমা উপভোগ করতে পারবেন বলে মনে করা হচ্ছে।
ওই অনুষ্ঠানে স্টার সিনেপ্লেক্সের চেয়ারম্যান মাহবুব রহমান রুহেল বলেন, ‘নতুন এই সিনেপ্লেক্স মহাখালী এবং এর আশে-পাশের দর্শকদের জন্য একটি নতুন মাত্রা যোগ করলো। পর্যায়ক্রমে ঢাকার মিরপুর, উত্তরা, পূর্বাচলসহ বিভিন্ন স্থানে আরও ২০টি মাল্টিপ্লেক্স ও দেশব্যাপী ১০০টি মাল্টিপ্লেক্স নির্মাণের পরিকল্পনা আমাদের রয়েছে।’
উল্লেখ্য, দেশের সিনেমা প্রেমী দর্শকদের বিশ্বমানের প্রেক্ষাগৃহ উপহার দেওয়ার লক্ষ্যে ২০০৪ সালের ৮ অক্টোবর রাজধানীর বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে প্রথম যাত্রা শুরু করে ‘স্টার সিনেপ্লেক্স’। এর পর দীর্ঘদিন পরিকল্পনায় রয়েছে রাজধানীর আরও বিভিন্ন লোকেশনে সিনেপ্লেক্স নির্মাণের। যার ধারাবাহিকতা রক্ষায় এই সিনেপ্লেক্সটি নির্মাণ করা হলো।