The Dhaka Times Desk হুট করে কোনো কিউআর কোড স্ক্যান করা মোটেও ঠিক কাজ নয়। কারণ অপরিচিতের কিউআর কোড স্ক্যান করলেই ঘটতে পারে বিপদ! হয়তো ই–মেইল বা হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট হ্যাক করার জন্যই কিউআর কোড পাঠাতে পারে দুর্বৃত্তরা। সম্প্রতি ভারতের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ হতে এই বিষয়ে সতর্কবার্তা জারি করা হয়েছে।
হুট করে কোনো কিউআর কোড স্ক্যান করা মোটেও ঠিক কাজ নয়। কারণ অপরিচিতের কিউআর কোড স্ক্যান করলেই ঘটতে পারে বিপদ! হয়তো ই–মেইল বা হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট হ্যাক করার জন্যই কিউআর কোড পাঠাতে পারে দুর্বৃত্তরা। সম্প্রতি ভারতের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ হতে এই বিষয়ে সতর্কবার্তা জারি করা হয়েছে।
সে কারণে অপরিচিত কারও পাঠানো কুইক রেসপন্স (কিউআর) কোড স্ক্যান না করার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। এতে ডিভাইস হতে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হাতিয়ে নেওয়ার পাশাপাশি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট হতে অর্থ গায়েব করে দিতে পারে সাইবার দুর্বৃত্তরা।
এই বিষয়ে দেশটির পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিচালক নবদ্বীপ সিং ভার্ক বলেছেন, স্মার্টফোন এবং মোবাইল পেমেন্টের একাধিক মোডের ব্যবহার সাম্প্রতিক সময় বেড়েছে। মোবাইল অ্যাপ এবং ইন্টারনেট ব্যাংকিংয়ের সুবিধা নিতে পারে সাইবার দুর্বৃত্তরা। তাদের জন্য সাইবার প্রতারণার নতুন সুযোগও সৃষ্টি হয়েছে। মানুষকে অনলাইন পেমেন্টের প্রতিটি বিষয়ে বিশেষ মনোযোগ দিতে পারে তারা। এতে করে সাইবার দুর্বৃত্তদের প্রতারণার হাত হতে রক্ষা পাওয়া যাবে।
এই ধরনের প্রতারণার ক্ষেত্রে দুর্বৃত্তরা অনলাইনে পণ্য বিক্রেতার ছদ্মবেশে কিউআর কোড পাঠাতে পারে। অনলাইনে অর্থ পরিশোধের ক্ষেত্রে ওই কিউআর কোড স্ক্যান করা জরুরি বলে দাবি করেছেন তারা। ওই কোড স্ক্যান করলেই অ্যাকাউন্ট হতে অর্থ হাওয়া হয়ে যেতে পারে। তাই অপরিচিত কোনো উৎস হতে পাওয়া ই–মেইল, হোয়াটসঅ্যাপ, টেক্সট বার্তা কিংবা কিউআর কোড কখনও স্ক্যান করবেন না। আমাদের দেশের ক্ষেত্রেও এটি ঘটতে পারে। তাই আমাদেরকেও এই বিষয়ে সাবধান হতে হবে।