The Dhaka Times
With the commitment to keep the young generation ahead, Bangladesh's largest social magazine.

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

Scientists are busy breeding good mosquitoes!

দেখতে খুব ছোট হলেও মানুষকে সহজেই অতিষ্ঠ করে তুলতে বেশ পারঙ্গম মশারা

The Dhaka Times Desk মশা নিয়ে গবেষণার যেনো শেষ নেই। ডেঙ্গুসহ মারাত্মক রোগ ছড়াই মশা। তাই বিজ্ঞানীরা এবার ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন ভালো মশার বংশ বিস্তারের জন্য। যে মশা মানুষের কোনো ক্ষতি করবে না!

ভালো মশার বংশ বিস্তার নিয়ে ব্যস্ত বিজ্ঞানীরা! 1

দেখতে খুব ছোট হলেও মানুষকে সহজেই অতিষ্ঠ করে তুলতে বেশ পারঙ্গম মশারা। এরা কামড়িয়ে রোগের সংক্রমণ ছড়িয়ে দেয়। শুধু তাই নয় এরা ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া, জিকার মতো রোগের ভাইরাসও বহন করতে পারে। এবার সেই মশার বিস্তারে কাজ করছেন বিজ্ঞানীরা, তবে ভালো মশা উৎপাদনের চেষ্টা চালাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা।

মশা নিয়ন্ত্রণে যেসব পদ্ধতি প্রচলিত রয়েছে, তার মধ্যে অন্যতম হলো কীটনাশকের প্রয়োগ। তবে কীটনাশক মানুষ, অন্য প্রাণী ও পরিবেশেরও ব্যাপক ক্ষতি করে। আবার মশারাও কিছু দিন পরে কীটনাশকের সঙ্গে মানিয়ে নিয়ে দিব্যি ঘুরে বেড়ায়।

এক্স-রশ্মি কিংবা গামা-রশ্মি প্রয়োগ করে মশার বংশবিস্তারের ক্ষমতাকে ধ্বংস করে দেওয়া সম্ভব। তবে এটি নির্দিষ্ট সময় অন্তর একাধিক বার করতে হয়, নইলে ফল পাওয়া যাবে না। অপর একটি পন্থা হলো, মশাদের বংশ অর্থাৎ জিনগত পরিবর্তন ঘটানো। এই পদ্ধতি বেশ ব্যয়সাপেক্ষ ব্যাপার।

তাই বাধ্য হয়ে মশাকে ‘ভালো মশায়’ পরিণত করার পথেই হাঁটছেন বিজ্ঞানীরা। অস্ট্রেলিয়ার মোনাশ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কট ও’নিল একটি বিশেষ ব্যাক্টেরিয়ার সাহায্য নিয়েছেন, যার নাম হলো ওয়াবাকিয়া। এই ওয়াবাকিয়া নতুন কিছুই নয়। ৬০ শতাংশ পোকামাকড় যেমন- মৌমাছি, মথ, প্রজাপতি, কয়েক ধরনের মশা। এদের শরীরে ওয়াবাকিয়া ছিলই ও বংশ পরম্পরায় সঞ্চারিত হয়ে আজও রয়েছে।

যেসব মশার শরীরে ওয়াবাকিয়া রয়েছে তারা মানুষকে কামড়ালেও রোগ সংক্রমণের কোন রকম ভয় থাকে না। তবে স্কট ও’নিল লক্ষ্য করলেন যে, এডিস এজিপ্টাই মশার শরীরে এই ধরনের ব্যাক্টেরিয়া নেই। তাই তারা ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া, জিকার মতো রোগ সংক্রামিত করে। যদি এডিস এজিপ্টাই’র শরীরে ওয়াবাকিয়া প্রবেশ করিয়ে দেওয়া সম্ভব হয, তাহলে ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া, জিকা ইত্যাদি ভয়ঙ্কর রোগের জীবাণুর সঙ্গে লড়াই করতে পারবে ওয়াবাকিয়া। যে কারণে জীবাণুর বংশবৃদ্ধি যেমন বন্ধ হবে, ঠিক তেমনি বন্ধ হবে রোগ ছড়ানো।

মশার শরীরে সাধারণত ওয়াবাকিয়া প্রবেশ করিয়ে দিলে জিনগত কোনো পরিবর্তন হয় না, তবে তারা ভালো মশায় পরিণত হয়। অর্থাৎ তারা অসুখ সংক্রমণের ক্ষমতা একেবারে হারিয়ে ফেলে বংশ পরম্পরায়। এই পদ্ধতিতে গবেষণাগারে বেশ কিছু স্ত্রী এবং পুরুষ মশার শরীরে ওয়াবাকিয়া ব্যাক্টেরিয়া অনুপ্রবেশ করিয়ে তারপর ছেড়ে দেওয়া হয়।

ওয়াবাকিয়াবাহী পুরুষ মশা অন্য স্ত্রী মশার সঙ্গে মিলিত হলেও মশার ডিম ফোটে না। ওয়াবাকিয়াবাহী স্ত্রী মশা অন্য পুরুষ মশাদের সঙ্গে মিলিত হলে কিংবা ওয়াবাকিয়াবাহী স্ত্রী ও পুরুষ মশা মিলিত হলেও নতুন প্রজন্মের শরীরে এই ওয়াবাকিয়া ছড়িয়ে পড়বে। এভাবেই প্রজন্মের পর প্রজন্ম চলতে থাকে, তাহলেই বাড়তে থাকবে ওয়াবাকিয়াবাহী মশা। তাতে বাঁচা যাবে মশাবাহিত নানা রোগ হতে।

স্কট ও’নিলের এই পদ্ধতির বাস্তব প্রয়োগ শুরু হয়েছে অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, ফিজি, কলম্বিয়া, ইন্দোনেশিয়া, মেক্সিকো, শ্রীলঙ্কা, নিউ ক্যালিডোনিয়া, ভিয়েতনামসহ অনেক দেশেই।

সারা পৃথিবীর মধ্যে ডেঙ্গু-আক্রান্তের সংখ্যা ব্রাজিলেই সর্বাধিক। চিকুনগুনিয়ার আক্রান্তের সংখ্যাও সেখানে ভয়াবহ। সরকারি অনুমোদন পাওয়ার পরে ব্রাজিলে ২০১৪ সালে ওয়াবাকিয়াবাহী মশা ছাড়া শুরু হয় রিয়ো ডি জেনেইরোতে। ১১৮ বর্গকিলোমিটার এলাকা জুড়ে প্রায় ১৩ লাখ মানুষ এর আওতায় চলে আসেন। ৫ বছর পরে দেখা গেলো যে, ওই এলাকায় ডেঙ্গু সংক্রমণের সংখ্যা প্রায় ৬৬ হতে ৭৫ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে।

ওয়াবাকিয়া মশাকে এশীয় দেশগুলো আপন করে নিচ্ছে। ইতিমধ্যেই শ্রীলঙ্কা এবং ভারতে প্রাথমিক স্তরে ওয়াবাকিয়াবাহী মশা নিয়ে গবেষণা শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছে সংবাদ মাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকা।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
en_USEnglish