The Dhaka Times
With the commitment to keep the young generation ahead, Bangladesh's largest social magazine.

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

Who spread the corona virus - China, the United States or Britain?

করোনা ভাইরাস নিয়ে পুরো বিশ্ব অচল

The Dhaka Times Desk করোনা ভাইরাস নিয়ে পুরো বিশ্ব অচল। পৃথিবীর ইতিহাসে যা হয়তো ঘটেনি এবার তাই ঘটেছে। ধর্মীয় উপাসনালয়ও বন্ধ হয়ে গেছে অনেক দেশে! একন প্রশ্ন হলো করোনা ভাইরাস কে ছড়ালো – চীন, যুক্তরাষ্ট্র নাকি ব্রিটেন?

করোনা ভাইরাস কে ছড়ালো - চীন, যুক্তরাষ্ট্র নাকি ব্রিটেন? 1

এখন বড় প্রশ্ন হলো কে ছড়ালো করোনা ভাইরাস – যুক্তরাষ্ট্র, চীন না ব্রিটেন? আসলেই কি এটি জীবজন্তুর দেহ হতে মানুষের শরীরে ঢুকেছে নাকি জীবাণু অস্ত্রের ল্যাবরেটরি হতে উদ্দেশ্যমূলকভাবে এটি ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে? সেই প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। সংক্রমণ যতো ছড়িয়ে পড়ছে, তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ছড়িয়ে পড়ছে নানা ষড়যন্ত্র তত্ত্বও।

শুধু যে সোশ্যাল মিডিয়াই এসব ষড়যন্ত্র তত্ত্বে ছয়লাব তাই কিন্তু নয়, কিছু দেশের মূলধারার কিছু কিছু মিডিয়াও এসব তত্ত্ব প্রচার করে আসছে।

ষড়যন্ত্রমূলক এসব তত্ত্বগুলো আসছে প্রধানত যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, চীন এবং ইরান হতে। এসব দেশের সরকারগুলো সরাসরি এসবের পেছনে যদিও নেই, সরকারের সঙ্গে সম্পর্কিত কিছু ব্যক্তির কথায় ও মিডিয়ায় এগুলো স্থান পেয়েছে।

তাহলে কে কাকে সন্দেহ করছে?

চীন ও ইরানের ভেতর হতে সন্দেহের তীর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দিকে।

চীনের ভেতর সোশ্যাল মিডিয়ায় মানুষজন হরদমসে লিখছে ও শেয়ার করছে যে, চীনকে শায়েস্তা করতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জীবাণু অস্ত্র হিসাবে চীনে এই ভাইরাসটি ছড়িয়ে দিয়েছে।

শুধু সোশ্যাল মিডিয়াই নয়, একজন চীনা কূটনীতিক তার টুইটার অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে সরাসরি ইঙ্গিতও করেছেন, উহানে গত বছর অক্টোবর মাসে একটি ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে আসা মার্কিন সেনাবাহিনীর একটি দল এই ভাইরাসটি ছড়িয়ে গেছে।

চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র ঝাও লিজিয়িান টুইটারে মার্চের ১১ তারিখে মার্কিন একটি কংগ্রেস কমিটির সামনে দেশটির সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোলের (সিডিসি) প্রধান রবার্ট রেডফিল্ডের একটি শুনানির ভিডিও ক্লিপ পোষ্টও করেছেন। ওই ফুটেজে রেডফিল্ড মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কিছু ইনফ্লুয়েঞ্জাজনিত মৃত্যুর ঘটনা সম্পর্কেও বলেছেন, পরীক্ষায় দেখা গেছে কোভিড-নাইন্টিনের কারণেই ওই মৃত্যু ঘটেছে।

যদিও মি রেডফিল্ড বলেননি কখন ওই সব মৃত্যু হয়েছে, তবে চীনা ওই কূটনীতিক টুইটারে ওই ভিডিও ক্লিপটি পোস্ট করে সঙ্গে লিখেছেন, “সিডিসি ধরা পড়ে গেছে। কখন প্রথম রোগীটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মারা গিয়েছিলো? কতো মানুষ সংক্রমিত হয়েছিললো? এবং কোন কোন হাসপাতালে? হতে পারে যেসব মার্কিন সেনা উহানে ওই ভাইরাস এনেছিল তারাই…..স্বচ্ছ হোন। মানুষকে সত্যটি জানান। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে ব্যাখ্যা চাই।”

ঝাওয়ের ওই টুইট চীনা রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত টিভি সিসিটিভিতে প্রচারও করা হয়। গ্লোবাল টাইমসেও তা ছাপা হয় এই খবর।

তাছাড়াও, চীনের ভেতর হতে একাধিক বিজ্ঞানী বলেই চলেছেন যে, করোনা ভাইরাসের মহামারি চীনে শুরু হলেও, এই ভাইরাসের উৎপত্তি আসলে চীনে হয়নি।

আমেরিকার দিকে ইরানের অঙ্গুলি

চীনের পাশাপাশি ইরানের ভেতরেও ব্যাপক মানুষের বিশ্বাস জন্মেছে যে, এই জীবাণু এই যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি। এমনকি ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ডের কম্যান্ডার মেজর জেনারেল হুসেইন সালামি সরাসারি বলেছেন যে, করোনা ভাইরাস মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি একটি জীবাণু অস্ত্র।

গত ৫ মার্চ জে. সালামি বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রথমে চীন এবং পরে ইরানের বিরুদ্ধে “জীবাণু-অস্ত্রের এই সন্ত্রাসী হামলা” চালিয়েছে।

পরদিনই ইরানের জাতীয় নিরাপত্তা কমিটির একজন প্রভাবশালী সদস্য হেশমাতোল্লাহ ফাতালহাতপিশে মন্তব্য করেন যে, “ট্রাম্প ও পম্পেও করোনা নিয়ে মিথ্যা কথা বলছেন…এটা কোনো সাধারণ রোগই নয়, এটা ইরান ও চীনের বিরুদ্ধে জীবাণু অস্ত্রের হামলা।”

রাশিয়ার ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন

রাশিয়ার ভেতর হতে সোশ্যাল মিডিয়া ছাড়াও রাশিয়ার সরকারের সঙ্গে সম্পর্কিত বিভিন্ন মিডিয়ায় চীন ও ইরানের এসব অভিযোগ-তত্ত্ব জোরেসোরেই প্রচার করা হচ্ছে।

ইউরোপীয় ইউনিয়নের ফাঁস হয়ে যাওয়া একটি গোপন রিপোর্টে বলা হয়, ইইউ’এর একটি মনিটরিং দল মার্চের ১৬ তারিখ পর্যন্ত দুমাসের এক অনুসন্ধানে ৮০টি প্রমাণও পেয়েছে যে ক্রেমলিনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ মিডিয়ায় করোনা ভাইরাস নিয়ে নানা ধরণের অপ্রচার চালানো হচ্ছে। রুশ বিভিন্ন মিডিয়ায় এই ভাইরাসটি ছড়ানোর জন্য ব্রিটেনকেও দায়ী করা হচ্ছে।

সরকার সমর্থিত স্পুটনিক রেডিওতে একটি অনুষ্ঠান প্রচার করা হয় যেখানে বলা হয়েছে, ব্রেক্সিটের পর বাজার খুলে দেওয়ার জন্য চীনকে বাধ্য করতে ব্রিটেন এই কাণ্ডটি ঘটিয়ে থাকতে পারে।

রুশ একটি জনপ্রিয় টিভি টকশোতে (দি বিগ গেম) ইগর নিকুলিন নামে রুশ একজন মাইক্রোবায়োলজিস্ট বলেছেন, ব্রিটেনই এই করোনা ‘অস্ত্র’ তৈরি করেছে।

তিনি আরও বলেন, “(ব্রিটেনের) পোর্টান ডাউনে একটি গবেষণাগারে বহুদিন ধরেই নানা জীবাণু ও রাসায়নিক অস্ত্র তৈরির কাজ চলছে।” তবে রুশ সরকার দাবি করেছে যে, এসব বক্তব্যের সঙ্গে তাদের কোনোই সম্পর্ক নেই।

চীনের দিকে আমেরিকার তীর

আমেরিকার ভেতরেও করোনা ভাইরাস নিয়ে নানা ধরেনর ষড়যন্ত্র তত্ত্ব ছড়িয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প স্বয়ং ঘুরে ফিরে বলেই চলেছেন যে, করোনা ভাইরাস চীনের কাজ, তারাই এরজন্য দায়ী।

মি: ট্রাম্পের সমর্থক হিসাবে পরিচিত অনেক ব্যক্তিই খোলাখুলি বলছেন যে, করোনা ভাইরাস মূলত চীনের তৈরি একটি জীবাণু অস্ত্র।

ক্যালিফোর্নিয়া হতে কংগ্রেসে নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত হচ্ছেন এমন এক রিপাবলিকান রাজনীতিক জোয়ান রাইট টুইট করেছেন যে, “উহান ল্যাবরেটরিতে এই করোনা ভাইরাস তৈরি করা হয়েছে, এবং ওই গবেষণায় চীনাদের সহায়তা করেছেন বিল গেটস।”

অবশ্য পরে সমালোচনার মুখে তিনি ওই টুইট ডিলিট করে দেন।

এদিকে আমেরিকার কট্টর ডানপন্থী বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া সাইটে করোনা ভাইরাস নিয়ে ষড়যন্ত্র তত্ত্বের কোনোই শেষ নেই।

পরিস্থিতি দেখে উদ্বিগ্ন একদল বিজ্ঞানী মেডিকেল জার্নাল ল্যানসেটে একটি বিবৃতি দিয়েছেন যেখানে তারা বলেছেন যে, “জীবজন্তুর শরীর হতেই এই করোনা ভাইরাস ছড়িয়েছে। ষড়যন্ত্র তত্ত্ব শুধুই ভয়, গুজব ও ঘৃণা ছড়াবে যাতে এই সংকট মোকাবেলায় আন্তর্জাতিক সহযোগিতা আরও ব্যাহত হবে।”

You may also like this
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
en_USEnglish