The Dhaka Times
With the commitment to keep the young generation ahead, Bangladesh's largest social magazine.

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

Horrific incident: Wife kills husband and commits suicide!

পুলিশী জেরায় স্বামী রজত দে-র আত্মহত্যার তত্ত্ব প্রায় প্রতিষ্ঠিত করেই ফেলেছিলেন ওই ঘাতক স্ত্রী অনিন্দিতা

The Dhaka Times Desk মাঝে মধ্যেই কিছু লোমহর্ষক ঘটনা আমাদের বিস্মিত করে। এমনই একটি ঘটনার কথা এবার শোনা গেলো। স্বামীকে হত্যা করে আত্মহত্যা হিসেবে চালান স্ত্রী!

লোমহর্ষক ঘটনা: স্বামীকে হত্যা করে আত্মহত্যা হিসেবে চালান স্ত্রী! 1

পুলিশী জেরায় স্বামী রজত দে-র আত্মহত্যার তত্ত্ব প্রায় প্রতিষ্ঠিত করেই ফেলেছিলেন ওই ঘাতক স্ত্রী অনিন্দিতা। তবে বিধাননগর কমিশনারেটের এক শীর্ষকর্তার তা যেনো বিশ্বাসই হয়নি। অগত্যা তিনি নিজেই কয়েকজন সিনিয়র সহকর্মীকে নিয়ে অনিন্দিতাকে নতুনভাবে জেরা করতে শুরু করেন। তাদের সমবেত প্রশ্নের মুখে ভেঙে পড়েন অনিন্দিতা এবং শেষে স্বীকার করেন, তিনিই স্বামী রজতের গলায় মোবাইলের চার্জারের তার পেঁচিয়ে হত্যা করেছেন। তারপর আত্মহত্যা বলে চালানোর জন্য মৃতদেহের গলায় জড়িয়ে দিয়েছিলেন বিছানার চাদর।

সম্প্রতি অনিন্দিতার শাস্তি ঘোষণার পূর্বে রাজ্য পুলিশের ফেসবুক পেজে ওই খুনের ঘটনা ও তদন্তের বিষয়টি বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করা হয়। যেসব অফিসাররা অনিন্দিতাকে জেরা করেছিলেন, তাদের একজন বলছিলেন, ‘প্রথমে আমাদেরও মনে হয়েছিল ঘটনাটা আত্মহত্যারই ঘটনা। তবে তারপর আমরা আরও তলিয়ে ভাবতে শুরু করি। আমাদের মনে হয়, অনিন্দিতাকে আরও জেরা করা দরকার। কারণ হলো, ওর জবাবে কোথাও কোথাও অসঙ্গতি দেখা দিয়েছিলো। তারপরই সত্যিটা বেরিয়ে আসে।’ অনিন্দিতা স্বীকার করেন নেন যে, তিনিই রজতকে খুন করেছেন। তার বিরুদ্ধে খুন, ষড়যন্ত্র ও তথ্যপ্রমাণ লোপাটের অভিযোগে মামলা করা হয়েছে।

ঘটনাটি ঘটেছিলো ২০১৮ সালের ২৪ নভেম্বর। তাদের নিউটাউনের ফ্ল্যাটের বসার ঘরে কোলকাতা হাইকোর্টের আইনজীবী, বছর চৌত্রিশের রজত দের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। দেখা যায় যে, শ্বাসরুদ্ধ হয়ে তিনি মারা গেছেন। কী ভাবে তিনি শ্বাসরুদ্ধ হলেন, তা নিয়েই প্রাথমিক তদন্ত শুরু করা হয়। রজতের স্ত্রী অনিন্দিতাও পেশায় একজন আইনজীবী। বয়সে দুজনে প্রায় সমবয়সি। তিনি কোলকাতা ও বোম্বে হাইকোর্টেও প্র্যাকটিস করতেন। অনিন্দিতা প্রথম থেকেই বিষয়টিকে আত্মহত্যা বলেই দাবি করতে থাকেন।

দু’জনের একটি মাত্র সন্তান ছিল। তবে রজতের মৃত্যুর কয়েক মাস আগে থেকে দু’জনের সম্পর্ক মোটেও ভালো যাচ্ছিলো না বলে তদন্তকারীরা জানতে পারেন। সামনে আসে অনিন্দিতার গুগল সার্চ ও হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটের ইতিহাস। যেখানে তিনি বিবাহকে ‘গণশৌচাগার’-এর সঙ্গে তুলনা করেন। গুগল সার্চে স্ত্রী-র হাতে স্বামী খুনের বিভিন্ন ঘটনাও পড়েছেন।

তারপর ফেসবুকে অনিন্দিতার শেয়ার করা একটি খবরের লিঙ্ক পুলিশ দেখতে পান, যেখানে এক নারী তার স্বামীকে খুন করে, দেহ টুকরো টুকরো করে কেটে, সেই মাংস দিয়ে আবার বিরিয়ানি রান্না করে খাইয়েছিলেন রাজমিস্ত্রিকে। পুলিশের ধারণা মতে, কীভাবে খুন করলে তা আত্মহত্যা বলে চালানো যাবে, সে ব্যাপারেও ভালো মতো খোঁজখবর নিয়ে, পরিকল্পনা মাফিক এগিয়েছিলেন খুনি অনিন্দিতা।

পুলিশী জেরায় ৭ দিনে অন্তত ৭ বার বয়ান বদল করেছিলেন অনিন্দিতা। প্রথমে তিনি দাবি করেন যে, ঘটনার সময় তিনি অন্য ঘরে শুয়েছিলেন। আলো চলে গেলে তার ঘুম ভেঙে যায়। ঘর থেকে বেরিয়ে দেখেন যে, রজত বসার ঘরে মেঝেতে বসে রয়েছেন। গলায় বিছানার চাদর জড়ানো। তখন ঠেলা দিতেই তিনি মেঝের উপর পড়ে যান। অনিন্দিতা তখন ভয় পেয়ে প্রতিবেশীর ফ্ল্যাটে চলে যান।

আবার জেরার মুখে কখনও তিনি বলেন, রজত নিজেই বসার ঘরের সিলিং হতে বিছানার চাদর গলায় জড়িয়েই আত্মঘাতী হয়েছেন। আরও একাধিক তত্ত্ব তিনি খাড়া করার চেষ্টাও করেছিলেন।

মূলত, অনিন্দিতার বিভিন্ন বয়ানে একটা সময় পুলিশের একাংশ বিভ্রান্তই হয়ে পড়েন। তাদের মনে হয়, ৫ ফুট ৮ ইঞ্চি উচ্চতা ও ৯০ কিলো ওজনের রজতকে কি অনিন্দিতার পক্ষে তুলে ধরে গলায় ফাঁস দেওয়া কখনও সম্ভব? তদন্তে রজতের সমান ওজন ও উচ্চতার একটি ‘ডামি’ও ব্যবহার করে দেখা হয়। সেখানেও আত্মহত্যার বিষয়টিই ক্রমশ প্রাধান্য পেতে থাকে।

সিনিয়র অফিসারদের প্রথমেই সন্দেহ হয়, যখন তারা জানতে পারেন, ঘটনার কিছু দিন আগে তাদের সন্তান ও পোষা কুকুরকে বরাহনগরে বাপের বাড়িতে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন অনিন্দিতা। দ্বিতীয় যে বিষয়টি তাদের ভাবনায় আসে, সেটি হলো, ওই অবস্থায় দেখেও রজতকে হাসপাতালে পাঠানোর কোনও রকম ব্যবস্থা না করা। অর্থাৎ, তাকে বাঁচানোর কোনও শেষ চেষ্টা সে করেনি। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, রজতের ওইভাবে মেঝেতে বসে থাকার খবর অনিন্দিতা প্রথম জানান তার শ্বশুরমশাই সমীর দে’কে। তারপরই খবর দেন নিজের ভাই অভীককে। সমীরবাবু ও অভীক প্রথমে অনিন্দিতাদের ফ্ল্যাটে পৌঁছান। তবে অভীক পুলিশে খবর দেননি। রজতকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ারও কোনও চেষ্টা তারা করেননি। সমীরবাবুই প্রথম পুলিশকে বিষয়টি জানিয়েছেন। ঘটনাচক্রে, তিনি প্রথম থেকেই বলছিলেন যে, রজত আত্মহত্যা করেননি। তাকে খুন করা হয়েছে। রজতের দেহের ময়নাতদন্তের রিপোর্টে দেখা যায় যে, তার গলায় ‘লিগেচার মার্ক’ ছিল। যা দড়ি, সরু তার বা রেশম ব্যবহার করলেই একমাত্র এটা হওয়া সম্ভব। বিছানার মোটা চাদর জড়িয়ে শ্বাসরোধ করলে সেটি সম্ভব নয়।

তখন পুলিশ আবার বিষয়টি নতুনভাবে দেখতে শুরু করে দেয়। তদন্তে দেখা যায় যে, মোবাইলের চার্জারের তার জড়িয়ে রজতের গলায় ফাঁস দেওয়া হয়। তারপর বিভ্রান্তি তৈরি করতে তার উপর বিছানার চাদর জড়ানো হয়েছিলো। কাজে আসে অনিন্দিতার বিভিন্ন ফেসবুক পোস্ট ও তার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট। দেখা যায় যে, ওই দম্পতির সম্পর্ক শেষ দিকে কার্যত একেবারে তলানিতে এসে ঠেকেছিল। তখন খুনের মোটিভ সম্পর্কে নিঃসন্দেহ হন তদন্তকারীরাও।

সেই পথে অনিন্দিতাকে টানা জেরা করতে থাকেন বিধাননগর কমিশনারেটের শীর্ষ কর্মকর্তারা। সেখানেই তিনি ভেঙে পড়ে রজতকে খুনের কথা স্বীকার করেন বলে পুলিশ আদালতে জানায়। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

Things to do to prevent Corona virus

# stay at home all the time.
# Follow the rules and use mask when going out for emergency.
# three-layer surgical mask can be washed if desired.
# wash clothes after coming home from outside. Or hang it without shaking for at least four hours.
# Wash hands thoroughly (for at least 20 seconds) with soap or liquid before coming outside.
# plastic PPE or eyes, mouth, head after single use

Of course it can be washed thoroughly with detergent and dried.
# Wear PPE made of cloth or clean as described.
# Use a head cap that completely covers the hair.
# Those who have sneeze cough should follow all the rules promulgated by the government. Also, wash hands as directed before and after handling food items, keys, switches, mice, remote controls, mobiles, watches, computer desks, TVs, etc. and after using the bathroom. Those who have dry hands use Moisture after washing their hands. Soap or hand liquid can be used. Why can this virus remain in the crackle (cracked part) of dry hands? Avoid using highly alkaline soaps or detergents.

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
en_USEnglish