The Dhaka Times Desk Coach Shane Jurgensen wants to prepare now for the 2015 Cricket World Cup to be held in Australia and New Zealand. He believes that if Mushfiqur, Tamim and Shakib are in top form physically, Bangladesh will easily qualify for the second round.
কদিন আগেই ‘এ’ টিম সেখান থেকে খেলে এসেছে। কোচ চান সে অভিজ্ঞতা ট্রেনিং সেশনে সবাই একে অপরের সাথে ভাগাভাগি করে নিক। বাউন্সি পিচে খেলার কথা বললে, বাংলাদেশ সর্বেশেষ জিম্বাবুয়ে সফর করেছে ২০১০ সালে একটি টেস্ট, তিনটি ওডিআই এবং একটি টি২০ ম্যাচের সফর। এর আগে অস্ট্রেলিয়া সফর করেছিলো ২০০৮ সালে, যা ছিলো শুধুই ৩টি ওডিআই এবং বাংলাদেশ কোনো ম্যাচেই জয় পায়নি তখন। কাজেই সেই পরিবেশে খেলা ২০টি ম্যাচের একটিতেও জয়ের মুখ দেখেনি বাংলাদেশ।
Bangladesh probably in 2015 World Cup 4 matches খেলবে অস্ট্রেলিয়াতে এবং ২টি ম্যাচ খেলবে নিউজিল্যাণ্ডে। জার্গেনসেন মনে করেন সেখানকার কণ্ডিশনে খেলা বাংলাদেশের জন্য খুব বেশী কঠিন হবে না। তিনি বলেন, “আগামী ১৮ মাসে তাদেরকে আমি সর্বোচ্চ ট্রেনিংটিই দিবো, আশা করছি আমরা বিশ্বকাপে ভালো ফলাফল করে দেখাতে পারবো। ২০১৫ সালে তাদের বেশিভাগেরই বয়স থাকবে ২৬-২৮ বছর এবং তখন তাদের শারীরিক ক্ষমতাও সর্বোচ্চ থাকবে। সুতরাং ভেন্যু ইস্যু আমাদের খুব বেশী সমস্যায় ফেলতে পারবে না। গাব্বা স্টেডিয়ামের উইকেট খুবই ভালো, সেই সাথে ক্যানবেরা, অ্যাডিলেড, মেলবোর্ন, হ্যামিল্টন এবং নেলসনের মাঠেও আমরা নিজেদের প্রমাণ করতে পারবো।
তিনি আরো বলেন, “এর মাঝেও আমরা চেষ্টা করবো আমাদের ‘এ’ টিমকে অস্ট্রেলিয়ায় পাঠাতে, সেখানকার বিভিন্ন ভেন্যুগুলোতে খেলার জন্য। তামিম এবং সাকিব সহজেই বিগ ব্যাশে খেলে এসেছে। কুইন্সল্যান্ডে আমাদের কিছু বোলারকে ট্রেনিংএর জন্য পাঠানোর পরিকল্পনাও আছে। সেখানে আমাদের প্রাক্তন কোচ স্টুয়ার্ট ল-ও আছেন, আমি আশা করি তিনি আমাদের সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেবেন। এমনকি আমাদের সাথে আরও দু’জন অস্ট্রেলিয় ট্রেনার কাজ করছেন, একসাথে কাজ করলে সর্বোচ্চ ফলাফলটা আমরা বের করে আনবোই।”
অস্ট্রেলিয়া কিংবা নিউজিল্যান্ডে পুরো ৫০ ওভার খেলার জন্য যা যা প্রয়োজন তার পুরোটাই তিনি বাংলাদেশকে উজাড় করে শেখাবেন বলে প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। তিনি এও বলেন, “এসব আপনারা মাঠের খেলাতেই প্রমাণ পাবেন এবং এই সময়ের মধ্যে আমাদের র্যাংকিংও উপরে উঠে আসবে। আগামীতে যে কয়টি ওডিআই এবং টি২০ ম্যাচ হবে, তাতে আমরা জয়ের প্রত্যাশা রাখি এবং টেস্টগুলোতে ড্র এবং জয় ছাড়া অন্যকিছু ভাবছি না। ক্রিকেট বিশ্ব আমাদের উন্নতিই দেখতে পাবে, আর সেটা দেখাতে হলে বিশ্বকাপে আমাদের গ্রুপ পর্ব পেরোতে হবে এবং আমরা জানি এটা সেটা পারবো।”
৩৭ বছর বয়সী জার্গেনসেন আরও জানান ড্রেসিং রুমে তিনি ছেলেদের সবসময়ই সাপোর্ট দেন, তাদের উৎসাহ এবং উদ্দীপনা চাঙ্গা রাখেন। এমনকি ম্যাচ হেরে গেলে বা খারাপ করলেও সেটাকে তিনি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিতেই তুলে ধরেন। তিনি বলেন, “আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সবসময়ই প্রচণ্ড চাপের মধ্যে রাখে আপনাকে এবং আমি কখনোই সেখানে তাদের সাথে রাগী প্রধান শিক্ষকের মতো আচরণ করতে পারি না। তাদের সবসময় চাপ থেকে বেরিয়ে আসতে সহযোগিতা করি আমি, ড্রেসিং রুমে খুব বেশীক্ষণ চাপ জিনিসটা থাকতে দিই না। ম্যাচের আগে কি হয়েছিলো, ম্যাচের সময় কি হয়েছিলো এবং এখন কি হচ্ছে, এই তিনটি জিনিস আমি সবসময় তাদের চিন্তা করতে বলি, এবং এতে ফলাফলটা ভাবতে বলি, এটা তাদের উপযুক্ত ভাবনাটা এনে দেয়।”
২০১২ সালে কোচের দায়িত্ব নেয়ার পর জার্গেনসেন বলেছিলেন বাংলাদেশের খেলোয়াড়রা তাকে বিশ্বাস করে। তিনি সেটা উল্লেখ করে বলেন, “আমার ধারণা আমি এখনও তাদের বিশ্বাস ধরে রেখেছি। এটা আসলে খুবই গুরুত্বপুর্ণ তাদের বুঝতে পারা, কারণ তাদেরও খারাপ দিন আসে, যখন আসলে সাপোর্টটাই তাদের কাছে অনেক বড় কিছু হয়ে ওঠে। হতে পারে তাদের সকালটা ভালোভাবে শুরু হয়নি, হয়তো কোনো পারিবারিক ঝামেলা গেছে। সুতরাং একজন কোচকে কখনও স্পাই, কখনও গুরু এবং কোনো কোন সময় সাইকোলজিস্টের ভূমিকাও পালন করতে হয়।”
Reference: Cricinfo
This post was last modified on সেপ্টেম্বর ১১, ২০১৩ 5:13 pm
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শীতকালীন ঝড় এবং অবিরাম বৃষ্টির কারণে ফিলিস্তিনের গাজায় এক ভয়াবহ…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অস্ট্রেলিয়ার তাসমানিয়ার এক সৈকতে একজন কুকুরচালক হঠাৎ দেখতে পান একটি…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫ খৃস্টাব্দ, ৩ পৌষ ১৪৩২…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ছোট মাছ যেমন- মলা, কাচকি, পুঁটি, টেংরা, তিনকাটা, খরে ইত্যাদি…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন পিএলসি এর ৩০ তম বার্ষিক সাধারণ সভা…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ গণিতের বিশাল জগতে কোন সংখ্যাটি আসলে সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে?…