The Dhaka Times
With the commitment to keep the young generation ahead, Bangladesh's largest social magazine.

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ফাইবার ছাড়াই দ্রুত ইন্টারনেট: বাংলাদেশের নতুন আশা Starlink

মোহাম্মদ শাহ জালাল ॥ বর্তমানে ইন্টারনেট সেবা জীবনের অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠেছে। শিক্ষা, ব্যবসা, চিকিৎসা, এমনকি দৈনন্দিন যোগাযোগেও ইন্টারনেটের গুরুত্ব অস্বীকার করার উপায় নেই।

ফাইবার ছাড়াই দ্রুত ইন্টারনেট: বাংলাদেশের নতুন আশা Starlink 1

তবে বাংলাদেশের অনেক প্রত্যন্ত অঞ্চলে এখনও নিরবিচারে ইন্টারনেট সংযোগ পাওয়া সম্ভব নয়। এই সমস্যা সমাধানে বিশ্বজুড়ে আলোচনায় এসেছে Starlink, স্পেসএক্সের স্যাটেলাইট-ভিত্তিক ইন্টারনেট পরিষেবা। এই প্রযুক্তি কিভাবে বাংলাদেশে ইন্টারনেটের ধরণ পাল্টে দিতে পারে, তা নিয়েই এই আলোচনা।

১. স্যাটেলাইট নেটওয়ার্ক (Satellite Constellation)

LEO (Low Earth Orbit) স্যাটেলাইট:

স্টারলিঙ্কের প্রতিটি স্যাটেলাইট পৃথিবীর মাত্র ৫৫০ কিলোমিটার থেকে ১,২০০ কিলোমিটার উচ্চতায় অবস্থান করে। এর ফলে traditional geostationary স্যাটেলাইটের চেয়ে কম latency (20–40 ms) পাওয়া যায়।

Networking Technology:

প্রতিটি স্যাটেলাইটে থাকে পাঁচটি লেজার টার্মিনাল – যা তাকে আশপাশের স্যাটেলাইটগুলোর সঙ্গে সংযুক্ত রাখে। এভাবে তথ্য মহাকাশেই এক স্যাটেলাইট থেকে অন্যটিতে স্থানান্তর হয়, এবং তারপর সংশ্লিষ্ট এলাকায় পাঠানো হয়।

Satellite Relay:

যদি কোনো এলাকা সরাসরি গ্রাউন্ড স্টেশন কভার করতে না পারে, তাহলে সিগন্যাল একাধিক স্যাটেলাইটের মাধ্যমে সেই এলাকা পর্যন্ত পাঠানো হয়। ফলে পৃথিবীর দুর্গম বা প্রত্যন্ত অঞ্চলেও ইন্টারনেট পৌঁছানো সম্ভব হয়।

২. গ্রাউন্ড স্টেশন ও রিসিভার (User Terminal + Infrastructure)

User Terminal (Dish):

আপনি যখন Starlink এর গ্রাহক হন, তখন আপনার বাড়িতে একটি ছোট স্যাটেলাইট ডিশ ইনস্টল করা হয়। এই ডিশটি একটি phased array antenna প্রযুক্তি ব্যবহার করে স্যাটেলাইটকে ট্র্যাক করে এবং সিগন্যাল পাঠায় ও গ্রহণ করে।

Auto-Aim Feature:

Starlink Dish নিজে নিজেই বুঝে ফেলে আকাশে কোন স্যাটেলাইটটি সবচেয়ে ভালো সিগন্যাল দিচ্ছে এবং সেই অনুযায়ী নিজের অবস্থান ও কোণ (angle) পরিবর্তন করে। এতে ব্যবহারকারীর পক্ষে কোনো ম্যানুয়াল সেটআপ বা অ্যাডজাস্ট করা লাগে না।

Ground Station:

Starlink গ্রাউন্ড স্টেশনগুলো পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় বসানো হয়েছে। এগুলো মূলত ইন্টারনেট ব্যাকবোনে সংযুক্ত থাকে (fiber/cable network)। স্যাটেলাইট সিগন্যাল গ্রাউন্ড স্টেশনে পৌঁছে এবং সেখান থেকে গ্লোবাল ইন্টারনেটের সাথে কানেক্ট হয়।

৩. ইন্টারনেট সংযোগ (End-to-End Communication)

From Satellite to Dish:

স্যাটেলাইট থেকে পাঠানো সিগন্যাল আপনার Dish-এ পৌঁছায়। Dish ওই সিগন্যালকে WiFi রাউটার বা LAN এর মাধ্যমে আপনার ফোন/ল্যাপটপ/কম্পিউটারে পাঠায়।

Latency ও Bandwidth:

যেহেতু সিগন্যাল পৃথিবীর এত কাছাকাছি স্যাটেলাইট থেকে আসছে, তাই traditional satellite internet এর মতো বেশি দেরি হয় না।

Latency: ২০-৪০ মিলিসেকেন্ড

Download Speed: ৫০ Mbps – ২৫০ Mbps পর্যন্ত

Upload Speed: ১০ Mbps – ৫০ Mbps

No Fiber Needed:

এটি এমন এক প্রযুক্তি, যেখানে ফাইবার অপটিক বা মোবাইল টাওয়ারের কোনো প্রয়োজন নেই। শুধু Dish, Power, এবং আকাশ পরিষ্কার থাকলেই ইন্টারনেট চলে।

স্টারলিঙ্ক কে ব্যবহার করতে পারবে?

স্টারলিঙ্ক মূলত এমন জায়গার জন্য তৈরি, যেখানে প্রচলিত ইন্টারনেট পৌঁছানো কঠিন বা অসম্ভব। যেমন:
পাহাড়ি ও দুর্গম গ্রাম

সামুদ্রিক অঞ্চল ও জাহাজ
যুদ্ধবিধ্বস্ত বা দুর্যোগপ্রবণ এলাকা
উন্নয়নশীল দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল

বাংলাদেশে ইন্টারনেট সমস্যার বাস্তবতা

বাংলাদেশে শহরাঞ্চলে মোবাইল ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট অনেকাংশে সহজলভ্য হলেও, গ্রামীণ ও চরাঞ্চলে এখনো ইন্টারনেট সংযোগ দুর্বল, অনেক সময় তো একেবারেই নেই। বড় বড় মোবাইল কোম্পানিগুলোর নেটওয়ার্ক কাভারেজ এখনও দেশের ১০০% অঞ্চলজুড়ে নেই। সেইসাথে ফাইবার অপটিক ক্যাবল বা টাওয়ার স্থাপনও ব্যয়বহুল এবং সময়সাপেক্ষ।

ফলে শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, অনলাইন ব্যবসা বা দূরবর্তী কাজ করার সুযোগ থেকে পিছিয়ে থাকেন এসব এলাকার মানুষ। এখানেই Starlink হতে পারে একটি বড় পরিবর্তনের সম্ভাবনা।

Starlink-এর সম্ভাব্য সুবিধা বাংলাদেশে

১. অসাধারণ কাভারেজ: Starlink-এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এটি যেকোনো এলাকায় কাজ করতে পারে, যেখানে আকাশ খোলা থাকে। পাহাড়ি অঞ্চল, চরের মাঝখান, কিংবা সীমানার কাছাকাছি দুর্গম গ্রাম — সবখানেই এটি ব্যবহারযোগ্য।

২. উচ্চগতি: Starlink বর্তমানে গড়ে ৫০ থেকে ১৫০ Mbps পর্যন্ত স্পিড দিতে পারে, যা বাংলাদেশের অনেক এলাকায় বিদ্যমান ইন্টারনেট স্পিডের তুলনায় অনেক বেশি।

৩. স্বল্প ল্যাটেন্সি: এটি অনলাইন ক্লাস, ভিডিও কনফারেন্স, গেমিং এমনকি রিয়েল টাইম চিকিৎসা সেবায় (টেলিমেডিসিন) সহায়ক।

৪. নির্ভরযোগ্যতা: বিদ্যমান মোবাইল নেটওয়ার্ক বা ব্রডব্যান্ড লাইনের মতো বিদ্যুৎ চলে গেলেই ইন্টারনেট বন্ধ — এমন সমস্যাও Starlink-এ কম হবে, কারণ এটি স্যাটেলাইট নির্ভর।

চ্যালেঞ্জ কোথায়?

যদিও Starlink-এর সম্ভাবনা অনেক, তবে কিছু গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জও আছে বাংলাদেশে এই সেবার বিস্তারে।
১. মূল্য: বর্তমানে Starlink কিটের দাম প্রায় ৫০০ ডলার এবং মাসিক সাবস্ক্রিপশন ৯৯ ডলার। যা বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলের সাধারণ ব্যবহারকারীদের জন্য অনেক ব্যয়বহুল। তবে ভবিষ্যতে এটি কমতে পারে, বিশেষ করে যদি সরকার বা এনজিও সহযোগিতায় আসে।
২. নিয়ন্ত্রক অনুমোদন: Starlink পরিচালনার জন্য সরকারের টেলিযোগাযোগ কর্তৃপক্ষ (BTRC) থেকে প্রয়োজনীয় অনুমোদন লাগবে। এখনও পর্যন্ত বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে Starlink অনুমোদন পায়নি।

৩. প্রযুক্তি জ্ঞান ও অবকাঠামো: যেহেতু এটি একটি নতুন প্রযুক্তি, তাই এর ব্যবহার ও রক্ষণাবেক্ষণে স্থানীয় পর্যায়ে প্রশিক্ষিত জনবল দরকার হবে।

ভবিষ্যতের সম্ভাবনা

যদি বাংলাদেশ সরকার এবং প্রযুক্তি সংস্থাগুলো যৌথভাবে কাজ করে, তবে Starlink বাংলাদেশে ডিজিটাল বৈষম্য দূর করতে বড় ভূমিকা রাখতে পারে। সরকার যদি এই সেবা শিক্ষা, স্বাস্থ্য, এবং দুর্যোগপূর্ণ এলাকাগুলোর জন্য ভর্তুকির আওতায় নিয়ে আসে, তাহলে গ্রামের স্কুল বা স্বাস্থ্যকেন্দ্রেও দ্রুত ইন্টারনেট পাওয়া সম্ভব হবে।

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার পথে এটি হতে পারে একটি বড় পদক্ষেপ। বিশেষ করে ৫জি সংযোগ যেখানে পৌঁছায় না, সেখানে Starlink একটি বাস্তবসম্মত বিকল্প।

আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা

ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, ব্রিটেনসহ অনেক দেশে Starlink বাণিজ্যিকভাবে চালু হয়েছে এবং প্রত্যন্ত এলাকায় এর সাফল্য চোখে পড়ার মতো। ইউক্রেনের যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতেও Starlink ইন্টারনেট ব্যবহার করে সেনাবাহিনী ও হাসপাতালগুলো জরুরি যোগাযোগ চালু রেখেছিল।

এমন অভিজ্ঞতা থেকে বোঝা যায়, প্রযুক্তি যদি সঠিকভাবে ব্যবহার করা যায়, তাহলে এটি কেবল বিলাসিতা নয় — বরং জাতীয় উন্নয়নের হাতিয়ার হতে পারে।

Starlink কেবলমাত্র একটি ইন্টারনেট সংযোগ নয়, বরং এটি একটি সমতা আনার মাধ্যম। বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের জন্য এটি শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ও কর্মসংস্থানের নতুন দরজা খুলে দিতে পারে। তবে এ জন্য প্রয়োজন নীতিগত সমর্থন, প্রযুক্তিগত প্রস্তুতি ও মূল্য সহনীয় করার উদ্যোগ।

প্রযুক্তি বিশ্বে আমরা নতুন এক সময়ে প্রবেশ করছি, যেখানে সীমান্ত, রাস্তা বা টাওয়ারের উপর নির্ভর না করেই মানুষ তথ্যের জগতে প্রবেশ করতে পারবে। সেই পথেই বাংলাদেশের যাত্রা যদি Starlink-এর মাধ্যমে শুরু হয়, তবে একে বলা যায় ডিজিটাল যুগের এক নতুন সূচনা।

>>>>>>>>>>>>>>

How to prevent dengue

Dengue is a mosquito-borne viral fever. This fever is different from other viral or bacterial fevers. However, this fever is not contagious in any way. This viral fever can occur alone or in combination with other viruses (chikungunya, yellow fever, Burma forest, flu, respiratory syncytial) and bacteria (pneumococcus).

Dengue fever is divided into two categories depending on the severity of symptoms and fever.

1. Common dengue fever

2. Dengue fever with bleeding.

In the case of common dengue fever, the following symptoms are mainly seen-

1. Sudden high fever lasting 2 to 7 days.

2. Severe headache.

3. Pain behind the eyes.

4. Along with the fever, red rash appears all over the body.

5. Severe pain in whole body as well as back pain.

6. Nausea or vomiting.

7. A rash or red bumps on the skin.

In case of dengue fever with bleeding:

1. Bleeding from nose, mouth or vomiting with high fever within 2 to 48 hours.

2. Fluid accumulation in chest or abdomen along with fever.

If any of these symptoms appear, seek medical attention immediately.

On the other hand

Wait at home for the first 3 days of fever. On the other hand, sponge the whole body with water every now and then. This will reduce the level of fever. Drink enough water and rest. After that, if the fever does not decrease or if it continues to increase after some time, consult a doctor immediately.

Things to do to prevent Dengue:

1. Try to keep the surroundings of the house as clean as possible.

2. If there are flower tubs or broken plastic bottles, can shells, tires or polythene inside the house, clean them quickly and drain the accumulated water from the flower tubs.

3. Spray or fog at least 3 times a week to kill mosquitoes.

4. You can keep mosquito repellent cream with you while going out.

5. After evening, younger and older members of the household should use mosquito nets.

6. Clean up any accumulated rain water, as this is the time when Aedes mosquitoes lay their eggs.

7. On the other hand, you can use mats along with mosquito nets to avoid mosquito infestation.

8. Since Aedes mosquitoes bite during the day, it is important to avoid sleeping with mosquito nets while sleeping during the day. Source: https://dmpnews.org

You may also like this
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
en_USEnglish