The Dhaka Times
With the commitment to keep the young generation ahead, Bangladesh's largest social magazine.

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

Children in remote areas of the country suffer from malnutrition

The Dhaka Times Desk পুষ্টিহীনতা বাংলাদেশের একটি বড় সমস্যা। বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে এই সমস্যা প্রকট। তাছাড়াও শহরের বস্তি এলাকাগুলোতেও পুষ্টিহীনতার শিকার হচ্ছে শিশুরা।

পুষ্টিহীনতায় দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিশুরা 1

প্রকাশ থাকে যে, গ্রামের মানুষদের মধ্যে শিক্ষাগত ঘাটতির কারণে কি কি খাদ্য খাওয়ালে শিশুরা পুষ্টিহীনতায় ভুগবে না সে ধারণা তাদের নেই। যে কারণে গ্রামের শিশুরা পুষ্টিহীনতায় ভুগছে বেশি। সমপ্রতি প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিশুদের মধ্যে পুষ্টিহীনতা বেশি লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
গ্রামাঞ্চলের শিশুদের অপুষ্টি থেকে মুক্তির পথ দেখা যাচ্ছে না। খাদ্যের জোগান ও পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবারের অপ্রতুলতা, সুষম খাবার সম্পর্কে জ্ঞানের স্বল্পতা, সর্বোপরি দারিদ্র্যের কারণে প্রত্যন্ত অঞ্চলের নিম্ন আয়ের পরিবারের শিশুরা অপুষ্টি থেকে বেরিয়ে আসতে পারছে না। তথ্যানুসন্ধানে জানা যায়, বাংলাদেশে পরিচালিত বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি জরিপে দেখা গেছে, দেশের প্রায় অর্ধেক জনগণ পুষ্টিহীনতায় ভুগছে। তার মধ্যে শিশুদের সংখ্যাই বেশি। শতকরা ৪০ শতাংশের বেশি শিশু বিভিন্ন ভিটামিনের অভাবে ভুগছে। প্রতি হাজারে ৬ থেকে ৮ জন শিশু অন্ধ হয়ে যাচ্ছে ভিটামিন ‘এ’-এর অভাবে। প্রায় ৭০ ভাগ মা ও শিশু লৌহের অভাবজনিত রক্তস্বল্পতার শিকার।

গবেষণায় দেখা যায়, ৫০ ভাগ নবজাতক শিশুর ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে কম। দেশের প্রায় ৭০ শতাংশ দরিদ্র মানুষ বেশিমাত্রায় পুষ্টিহীনতায় ভুগছে। খাদ্যে আমিষ, খনিজ পদার্থ, বিভিন্ন ভিটামিনের অভাবে অধিকাংশ শিশুর স্বাভাবিক বৃদ্ধি ব্যাহত হচ্ছে। জরিপে আরও বলা হয়, অপুষ্টি ব্যাপকতা বিচারে পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি অপুষ্টিতে ভুগছে বাংলাদেশের জনগণ। শিশুকালের দীর্ঘস্থায়ী অপুষ্টির প্রভাব যা শুরু হয় জন্মের সময় কম ওজন দিয়ে এবং পূর্ণবয়ষ্ক অবস্থায়ও তা চলতে থাকে। বিভিন্ন গ্রামাঞ্চল ঘুরে এর সত্যতা পাওয়া গেছে। গ্রামের জনৈক দরিদ্র শ্রমিকের সঙ্গে আলাপ হয়। তার পাঁচ সন্তানের প্রায় সবাই অপুষ্টির শিকার। এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সারাদিন কাম কইরা যা কামাই করি তা দিয়াই নুন-ভাত খাইতে পারি না, বাচ্চাগো পুষ্টিকর খাবার ক্যামনে দিমু?’

পুষ্টি বিজ্ঞানীদের মতে, প্রত্যেক সুস্থ মানুষের ৩০ শতাংশ ক্যালোরি চর্বি বা স্নেহ জাতীয় খাবার থেকে নেয়া উচিত। কিন্তু সে সম্পর্কে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের জনসাধারণ কেওই তেমন সচেতন নন। ঈশ্বরদী উপজেলার লক্ষ্মীকুণ্ডা ইউনিয়নের কামালপুর গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, একটি পরিবারের তিনটি ছেলে-মেয়ের বারোমাসই অসুখ লেগে থাকে। ওই পরিবারের গৃহিনী জানালো ওসুধ কেনার পয়সা জোগাড় করতে পারে না, ভালোমন্দ খাওয়াবে কিভাবে।

সরকার ঘোষিত স্লোগান- ‘দুটির বেশি সন্তান নয়, একটি হলে ভালো হয়।’ কিন্তু গ্রামাঞ্চলে সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, প্রায় ৯০ ভাগ দরিদ্র পরিবারে গড়ে ৫/৬টি ছেলেমেয়ে আছে। এসব পরিবারে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কে ধারণা নেই। এরকম কয়েকজনের সঙ্গে আলাপকালে জানা যায়, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে প্রয়োজনীয় সরঞ্জামের অপ্রতুলতা ও অধিক মূল্য এবং এ সম্পর্কে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর অবহেলাই দায়ী। গ্রামের অপর এক মহিলা বলেন, ‘আমাগোরে কম খরচে ভিটামিনযুক্ত খাবার কেমনে পাওয়া যায় হেই ব্যাপারে কেও কিছু শিখায় নাই।’ অথচ ইচ্ছা করলেই দরিদ্র মায়েরা তাদের সন্তানদের জন্য স্বল্পমূল্যে বিভিন্ন সবজি যেমন- মিষ্টি কুমড়া, মলা-ডেলা মাছ, পেঁপে, মিষ্টি আলুসহ বিভিন্ন তরকারি খুব সহজেই পেতে পারেন এবং নিজেরাই বাড়ির আঙ্গিনার আশপাশে অল্প পরিশ্রমে এগুলোর চাষ করতে পারেন। এর দ্বারা পরিবারের চাহিদা মিটিয়ে বাড়তি কিছু আয়ও করতে পারেন।

সরেজমিন দেখা যায়, কামালপুর গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, এখনো অহরহ ব্যবহূত হচ্ছে কাঁচা পায়খানা। এই অপরিচ্ছন্নতাও শিশুদের পুষ্টিহীনতার অন্যতম প্রধান কারণ। যত্রতত্র কাঁচা পায়খানা ব্যবহারের ফলে গ্রামের দরিদ্র পরিবারের ঘরে ঘরে শিশুরা কৃমির মতো ভয়ংকর পরজীবিতে আক্রান্ত হচ্ছে। এই কৃমি শিশুদের পুষ্টিতে ভাগ বসায়। এ ব্যাপারে বেশিরভাগ পরিবারই উদাসীন। গ্রামাঞ্চলের শিশুদের অপুষ্টি থেকে মুক্তির পথ দেখা যাচ্ছে না। খাদ্যের জোগান ও পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবারের অপ্রতুলতা, সুষম খাবার সম্পর্কে জ্ঞানের স্বল্পতা, সর্বোপরি দারিদ্র্যের কারণে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের নিম্ন আয়ের পরিবারের শিশুরা অপুষ্টি থেকে বেরিয়ে আসতে পারছে না।

তথ্যানুসন্ধানে জানা যায়, বাংলাদেশে পরিচালিত বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি জরিপে দেখা গেছে, দেশের প্রায় অর্ধেক জনগণ পুষ্টিহীনতায় ভুগছে। তার মধ্যে শিশুদের সংখ্যাই বেশি। শতকরা ৪০ শতাংশের বেশি শিশু বিভিন্ন ভিটামিনের অভাবে ভুগছে। প্রতি হাজারে ৬ থেকে ৮ জন শিশু অন্ধ হয়ে যাচ্ছে ভিটামিন ‘এ’-এর অভাবে। প্রায় ৭০ ভাগ মা ও শিশু আইরনের অভাবজনিত রক্তস্বল্পতার শিকার। গবেষণায় দেখা যায়, ৫০ ভাগ নবজাতক শিশুর ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে কম। দেশের প্রায় ৭০ শতাংশ দরিদ্র মানুষ বেশিমাত্রায় পুষ্টিহীনতায় ভুগছে। খাদ্যে আমিষ, খনিজ পদার্থ, বিভিন্ন ভিটামিনের অভাবে অধিকাংশ শিশুর স্বাভাবিক বৃদ্ধি ব্যাহত হচ্ছে। জরিপে আরও বলা হয়, অপুষ্টি ব্যাপকতা বিচারে পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি অপুষ্টিতে ভুগছে বাংলাদেশের জনগণ। শিশুকালের দীর্ঘস্থায়ী অপুষ্টির প্রভাব যা শুরু হয় জন্মের সময় কম ওজন দিয়ে এবং পূর্ণবয়ষ্ক অবস্থায়ও তা চলতে থাকে। পুষ্টি বিজ্ঞানীদের মতে, প্রত্যেক সুস্থ মানুষের ৩০ শতাংশ ক্যালোরি চর্বি বা স্নেহ জাতীয় খাবার থেকে নেয়া উচিত। কিন্তু সে সম্পর্কে প্রত্যন্ত অঞ্চলের জনসাধারণ কেওই তেমন সচেতন নন।

তাই গ্রামের মানুষদের আগে সচেতন করে তুলতে হবে। আর এ দায়িত্ব সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের। তারা ব্যাপক প্রচারণার মাধ্যমে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের সাধারণ মানুষদের সচেতন করে তুললে এ সমস্যা অনেকাংশে দূর করা সম্ভব হবে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।

You may also like this
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
en_USEnglish