The Dhaka Times
With the commitment to keep the young generation ahead, Bangladesh's largest social magazine.

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

Great White Cirque

The Dhaka Times Desk Today we are going to bring you interesting news from around the world - hope you like it.
rickpacesept2704040
Great White Cirque

গ্রেট হোয়াইট সার্ক যার বৈজ্ঞানিক নাম ঈধৎপযধৎড়ফড়হ পধৎপযধৎরধং । এরা সার্কের বা হাঙ্গরের সকল প্রজাতির মধ্যে সবচেয়ে বড়। গ্রেট হোয়াইট সার্ক সাধারণত উষ্ণ পানিতে থাকে তবে, আইসল্যান্ড এবং দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার ঠাণ্ডা পানিতেও এদের দেখা যায়। দৈর্ঘে প্রায় ৩-৬ মিটার এবং গড় ওজন প্রায় ১২০০ কেজি। স্ত্রী সার্ক, পুরুষ সার্কের চেয়েও বড় হয়। যে কোন বড় মাছ অথবা উষ্ণ রক্ত বিশিষ্ট প্রাণীই এর খাদ্য। সার্কের ঘ্রাণ শক্তি অত্যন্ত প্রখর। ৪,৬০০,০০০ লিটার পানিতে একফোঁটা রক্ত থাকলেও সার্ক এর (রক্তের) উপস্থিতি বুঝতে পারে। এরা ক্ষুধার্ত অবস্থায় কোন প্রাণী দেখলে কোনকিছু চিন্তাভাবনা না করেই আক্রমণ করে, হোক না সেটা টুনামাছ, সিল, ডলফিন, কচ্ছপ অথবা মানুষ।

মেরু ভল্লুক

মেরু ভল্লুককে অবশ্যই দেখে থাকবেন হয়তোবা গল্পের বইয়ে, কার্টুনে, মুভিতে অথবা টেলিভিশনের বিজ্ঞাপনে। দেখুন কত সুন্দর, শান্ত, মায়াবি এবং সাদা লোমশ শরীর। দেখলেই মনে হয়, ‘ইস, যদি একটু ধরতে পারতাম!’

playful_polar_bear-

আসলে এদের দেখলে যা মনে হয়, এরা তার পুরোই উল্টো। ভল্লুক সমাজের মধ্যে এরাই সবচেয়ে বড় এবং হিংস্র। আকৃতির দিক দিয়ে দুটি সাইবেরিয়ান বাঘের সমান হতে পারে। এরা খুবই শক্তিশালী। এরা খুব একটা আক্রমণাত্মক আচরণ করে না। বিপদে পড়লে প্রতিরোধের চেয়ে পালাতেই বেশি পছন্দ করে। খাবারের তালিকায় কোন বিধিনিষেধ নেই, মাংস জাতীয় কিছু একটা হলেই হল। এমনকি, ক্ষুধার্ত থাকলে অন্য ভল্লুককে খাওয়ার জন্য আক্রমণ করতে দ্বিধাবোধ করে না। এরকম একটি মাংসাশী দৈত্যের সামনে মানুষ কতটুকু নিরাপদ?

টারেন্টুলা হাক্‌

টারেন্টুলা হাক্‌ নামকরণ করা হয়েছে এদের খাদ্য হিসাবে টারেন্টুলা শিকারের জন্য। নিউ মেক্সিকোতে এদের বেশি দেখা মেলে। এদের কামড়ে প্রচণ্ড ব্যথা হয়ে থাকে।

BUGS_-_Tarantula_Hawk_Wasp

স্লো লরিস

বিড়াল সদৃশ এই লরিসগুলো দেখলে মনে হয়, বাড়িতে নিয়ে পুষে রাখি। এরা শান্তশিষ্ট এবং মানুষের প্রতি আগ্রাসী নয়। এরা মানুষের জন্য বিপজ্জনক অন্য কারণে। প্রাপ্তবয়স্ক লরিসের বাহুতে ইৎধপযরপধষ ষেধহফং নামক গ্রন্থি থাকে যা, এক ধরনের বিষক্রিয়া সৃষ্টি করে। লরিস এই বিষ লালার সাথের মিশিয়ে বাচ্চাদের সুরক্ষায়, তাদের উপর প্রলেপ দিয়ে দেয়। এই বিষ কামড়ের মাধ্যমেও ছড়াতে পারে।

Nycticebus_pygmaeus_002

পাতাবিহীন পায়ে ফুটবলের জাদু

জন্ম থেকেই গ্যাব্রিয়েল মিউনিজের পায়ের দুটো পাতা নেই। কিন্তু, তাতে কী? ১১ বছর বয়সী এই বালকের চেয়ে ভালো ফুটবলার তার স্কুলে আর একজনও নেই। জন্মগত শারীরিক সমস্যা থাকা সত্ত্বেও মিউনিজ স্বপ্ন দেখে ফুটবলার হওয়ার। তার প্রতিভায় মুগ্ধ হয়ে এরই মধ্যে বিশ্বখ্যাত স্প্যানিশ ক্লাব বার্সেলোনা তাকে আমন্ত্রণ জানিয়ে নিয়ে গেছে। স্যাকুয়েরামায় বার্সেলোনার প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে পায়ের পাতাহীন গ্যাব্রিয়েল মিউনিজ নিজের কারিশমায় হতবাক করে দিয়েছে সবাইকে। সক্ষম ছেলেদের সঙ্গে সেখানে ফুটবল খেলে গ্যাব্রিয়েল প্রমাণ করেছে, প্রাকৃতিকভাবে অক্ষমতা নিয়ে জন্মালেও ফুটবল প্রতিভাটা তার ঈশ্বর-প্রদত্তই। জ্ঞান হওয়ার পর থেকে বার্সেলোনার ফুটবল তারকা লিওনেল মেসি তার স্বপ্নের ফুটবলার। বার্সেলোনায় গিয়ে নিজের প্রতিভায় সবাইকে মুগ্ধ করে মিউনিজ সুযোগ পেয়েছে তার স্বপ্নের তারকার সঙ্গে দেখা করার। খুব সম্ভবত আগামী মাসেই পূরণ হতে যাচ্ছে ছোট্ট মিউনিজের মেসিকে সামনে দেখার স্বপ্ন। পায়ের পাতা নিয়ে না জন্মালেও গ্যাব্রিয়েল মিউনিজ কিন্তু স্বাভাবিক জীবনযাপনই করে আসছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে তার মা স্যান্দ্রা বলেন, ‘গ্যাব্রিয়েল সবসময় স্বাভাবিক জীবনযাপনই করে এসেছে। এক বছর পূর্ণ হওয়ার আগেই সে আমাদের সবাইকে অবাক করে দিয়ে হাঁটতে শুরু করে। আমরা প্রথমে মনে করতাম, হাঁটতে গিয়ে সে বারবার মাটিতে পড়ে যাবে। কিন্তু সে কখনওই মাটিতে পড়ে যায়নি।

সাগর দেশে হুইল চেয়ার ভ্রমণ

পানির গভীরে হুইলচেয়ারে চড়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন পারফর্মেন্স আর্টিস্ট সু অস্টিন। পানির নিচে অ্যাক্রোবেটিক্সেও সমান পারদর্শী সু অস্টিনের বাহক সেলফ প্রপেলড হুইলচেয়ারটি। ‘ক্রিয়েটিং দ্য স্পেকট্যাকল’ নামের লাইভ ফিল্ম ইভেন্টে আন্ডারওয়াটার হুইলচেয়ারটিতে চড়ে পারফর্ম করেন সু অস্টিন। আর দশটি হুইলচেয়ারের মতোই সাধারণ একটি হুইলচেয়ারে পরিবর্তন করে অস্টিন বানিয়েছেন তার আন্ডারওয়াটার হুইলচেয়ারটি। পানির নিচে স্বাধীনভাবে ঘুরে বেড়ানোর জন্য এতে রয়েছে দুটি ড্রাইভ প্রপালশন ইউনিট। আর দিকনির্দেশনায় সাহায্য করতে রয়েছে দুটি যান্ত্রিক ডানা। পানির নিচে শ্বাস নিতে অস্টিন ব্যবহার করেন স্কুবা গিয়ার। আর ভেসে থাকার জন্য হুইলচেয়ারটিতে রয়েছে সুইমিং ফ্লোট। আন্ডারওয়াটার হুইলচেয়ারটিতে চড়ে পানির নিচে রীতিমতো অ্যাক্রোব্যাটিক্সে মেতে উঠেছিলেন সু। তবে সাগরের নোনা পানির কারণে হুইলচেয়ারটিতে মরচে ধরায়, টাইটেনিয়াম ফ্রেম ব্যবহার করে আরেকটি হুইলচেয়ার বানানোর কথা ভাবছেন সু। বাহন হিসেবে হুইলচেয়ারের ব্যবহার যে সীমাবদ্ধ এমন ধারণা অনেকটাই বদলে দিয়েছেন সু তার আন্ডারওয়াটার হুইলচেয়ারটি বানিয়ে। শারীরিক প্রতিবন্ধীদের কাছে গভীর পানির নতুন এক দ্বার উন্মোচন করতে পারে আন্ডারওয়াটার হুইলচেয়ারটি।

You may also like this
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
en_USEnglish