The Dhaka Times
With the commitment to keep the young generation ahead, Bangladesh's largest social magazine.

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

As a result of the fake eggs made in China, public health around the world is at serious risk!

The Dhaka Times Desk চীনের নকলবাজ ব্যবসায়ীরা নতুন একটি ব্যবসা শুরু করেছে। তাদের নতুন ব্যবসার নাম নকল ডিম তৈরি করা। এই সকল নকলবাজ ব্যবসায়ীরা নিজেদের নকশায় ডিমের বহিরাবরণ তৈরি করে এবং এর ভেতর কিছু খাদ্য উপাদান মিশিয়ে তৈরি করা হয় ডিমের কুসুম। যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।


fake egg1

যুক্তরাষ্ট্রের ভোক্তারা ইতিমধ্যে এই ক্ষতিকর নকল পণ্যের শিকার হয়ে আসছেন। চীনের এই সকল নকলবাজদের নকল পণ্যের মধ্যে রয়েছে সীসাযুক্ত খেলনা, দুর্বল ষ্টীল, বিষাক্ত টুথপেস্টসহ আরো অনেক কিছু। চীনে সয়াসস থেকে শুরু করে বাচ্চাদের খাদ্য কিংবা মেডিসিন পর্যন্ত নকলবাজ ব্যবসায়ীরা ব্যবসায়িক স্বার্থে তৈরি করে থাকে। এই সকল ব্যবসায়ীরা এই ধরনের নকল পণ্য তৈরির ক্ষেত্রে বেছে নেয় সস্থা, সন্দেহপূর্ণ উপাদান যা দীর্ঘমেয়াদে ব্যবহারের ফলে শরীরের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে। জিয়ানযা নেটওয়ার্ক ফোরামের একজন নেটিজেন বলেন, আমি এখন একটি ডিম ক্রয়ের পর বিশ্বাস করতে পারি না যে আমি একটি প্রাকৃতিক ডিম কিনলাম। কেননা বাজার সয়লাব হয়ে গিয়েছে নকল ডিমে আর সবচেয়ে মজার বিষয়টি হলো আসল ডিম আর নকল ডিমের মধ্যে খুব একটা পার্থক্য করা যায় না।

একটি নকল ডিমের বহিরাবরণ হয়ে থাকে পুরোপুরি সাদা। এর কুসুম তৈরি করা হয় বিভিন্ন রাসায়নিক উপাদান দিয়ে যার বেশিরভাগটাই এসে থাকে শিল্প কারখানার সস্তা রাসায়নিক উপাদান থেকে। এই সকল রাসায়নিক উপাদানের মধ্যে রয়েছে অ্যালজিনিক এসিড, পটাশিয়াম এলাম, জিলেটিন, ক্যালসিয়াম ক্লোরাইড এবং ক্যালসিয়াম কার্বোনেট। চীনের একটি স্বাস্থ্য গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, নকল এই সকল খাদ্য বেশিদিন খেয়ে থাকলে স্মৃতিহ্রাস বা ডিমেনশিয়া রোগ হতে পারে। সারাবিশ্বের ভোক্তাদের এই সকল নকল পণ্যের বিরুদ্ধে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে অনেক প্রতিষ্ঠান বিগত কয়েকবছর যাবত কাজ করে যাচ্ছে। চীনের এই নকল পণ্যের মাঝে চীনা ডিম বা নকল ডিমটি ছড়িয়ে পড়ছে বিভিন্ন দেশের বাজারে খুব দ্রুততার সাথে।

fake-vs-real-4-copy

চীনা এই নকল ডিমের উৎপাদন শুরু করে দরিদ্র এবং বিচ্ছিন্ন জনগোষ্ঠীর এলাকা হ্যানান, শেন্ডং এবং হুনান। কিন্তু খুব শীঘ্রই তা ছড়িয়ে পড়ে চীনের অন্যান্য শহরে। একজন লোক একাই একদিনে প্রায় ১৫০০ থেকে ২০০০ নকল ডিম তৈরি করতে পারে। এর ফলে তাদের লাভ হয়ে থাকে প্রায় ৭০ মার্কিন ডলার। দরিদ্র এই সকল কৃষকের জন্য তা অনেক বেশি। ফলে তারা এটি উৎপাদনের দিকে ঝুঁকে পড়ে। চীনের এই নকল ডিমের উৎপাদন এতো হারে বৃদ্ধি পেতে থাকে যে, একদল লোক ব্যবসায়িক ভিত্তিতে কিভাবে এই নকল ডিম তৈরি করতে হয় তার কোর্স করিয়ে থাকে। চীনের জিঞ্জিয়াং এর কেন্দ্রিয় সরকার মনে করেন, ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার চীনে একটি জনগোষ্ঠী শিক্ষা এবং কর্মসংস্থানের অভাবে এই ধরনের অন্যায়মূলক পেশায় জড়িয়ে পড়ছেন।

চীনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে এই সকল নকল পণ্যের বিরুদ্ধে জোরালো প্রচারণা চালানোর পরও এই সকল পণ্যের উৎপাদন বন্ধ করা যায়নি। এর ফলে এর শিকার হচ্ছেন চীনা ভোক্তারা। এছাড়াও নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বৃদ্ধির ফলে ক্রেতারা কম মূল্যের যেকোনো পণ্যের প্রতি ঝুঁকে পড়ার সুযোগে এক শ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ী একে পুঁজি করে নকল পণ্যের ব্যবসা করছে। চীনের এই সকল পণ্যের একটি বিশাল বাজার রয়েছে আমাদের দেশে। তাই বাংলাদেশের জনস্বাস্থ্য অধিদপ্তর নিয়মিত বাজার মনিটরের মাধ্যমে এই ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকিপূর্ণ খাদ্য পণ্য থেকে এই দেশের মানুষদের মুক্ত রাখতে পারবেন।

Reference: অলভয়েস

You may also like this
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
en_USEnglish