The Dhaka Times
With the commitment to keep the young generation ahead, Bangladesh's largest social magazine.

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

গ্রেফতার এড়াতে অফিসেই জীবনযাপন!

The Dhaka Times Desk এক সপ্তাহ ধরে দৈনিক আমার দেশ-এর ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমান ও এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবদ্ধ আছেন দলটির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী আহমেদ দুজনই তাদের অফিসের আবদ্ধ আছেন। বাইরে বের হওয়ার উপায় নেই। বের হলেই হয়তো পুলিশ তাঁদের গ্রেপ্তার করবে -এ আশঙ্কায় আছেন তাঁরা ।
Rijvi & Mahmud
গতকাল মঙ্গলবার কালের কণ্ঠকে মাহমুদুর রহমান জানান, কার্যালয়ের নিচে ২৪ ঘণ্টা সাদা পোশাকের পুলিশের নজরদারি চলছে। এর মধ্য দিয়েই কবি, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, আইনজীবী, রাজনীতিবিদসহ বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষ গিয়ে তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করছে। তিনি বলেন, ্তুহয়রানি করার জন্যই ষড়যন্ত্র করে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। আমাকে যদি পুলিশের গ্রেপ্তার করতেই হয়, তাহলে পত্রিকা অফিস থেকেই করতে হবে।্থ

এদিকে ৯ দিন ধরে নয়াপল্টনের বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবদ্ধ আছেন দলটির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী আহমেদ। তাঁরও একই অবস্থা। অফিসে বসেই সব কিছু করতে হচ্ছে। তাঁর দাবি, কার্যালয় থেকে বের হলেই ডিবি পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করবে। গ্রেপ্তার এড়াতেই তিনি কার্যালয়ে বসে রাজনৈতিক কার্যসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন।

আমার দেশ

গতকাল ১৮ ডিসেম্বর দুপুরে দৈনিক আমার দেশ পত্রিকা অফিসে গিয়ে দেখা যায়, অফিসের সবাই যার যার কাজ নিয়ে ব্যস্ত। অফিসের নিচে সাদা পোশাকের পুলিশ রয়েছে বলে জানায় অনেকে। বিএসইসি ভবনের লিফটে উঠে ১১ তলায় নেমে বাঁ পাশেই আমার দেশ পত্রিকার কার্যালয়। অফিসে ঢুকে ডান দিকে সরাসরি সম্পাদকের রুম। পত্রিকার এক সিনিয়র সাংবাদিকের সহযোগিতায় সম্পাদকের রুমে সাক্ষাৎ হয় তাঁর সঙ্গে। ঢুকেই দেখা গেল, বিশিষ্ট কলামিস্ট বসে আছেন। এর মধ্যেই প্রবেশ করল একদল আইনজীবী। সবার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন তিনি। চা, কফি ও পিঠা দিয়ে আপ্যায়ন করা হয় তাঁদের। প্রতিদিনই এ অবস্থা চলছে। গত ১৩ ডিসেম্বর মামলা হওয়ার পর তিনি পত্রিকা কার্যালয়েই রাত কাটাচ্ছেন। কার্যালয় থেকে বের হননি। এ সময়ে তিনি অফিসের স্বাভাবিক কাজকর্মের পাশাপাশি লেখালেখি করছেন। আইনজীবীদের পরামর্শ নিচ্ছেন। তাঁকে সহমর্মিতা জানাতে বুদ্ধিজীবী, পেশাজীবী, সহকর্মী ও শুভানুধ্যায়ীরা দলে দলে আমার দেশ পত্রিকা কার্যালয়ে আসছেন। প্রতিদিন তাঁর বাসা থেকে খাবার নিয়ে আসা হয়। দিনে পরিবারের সদস্যরাও এসে সাক্ষাৎ করছে। রাতে তিনি সোফায় ঘুমান। তাঁকে কিছুটা ক্লান্ত দেখা গেল। গত সোমবার ১৭ ডিসেম্বর জামিনের জন্য আবেদন করেছেন উচ্চ আদালতে। আজ ১৯ ডিসেম্বর শুনানি হওয়ার কথা।

গতকাল ১৮ ডিসেম্বর তাঁর কার্যালয়ে বসে মাহমুদুর রহমান বলেন, ‘আমি যেকোনো সময় গ্রেপ্তার হতে পারি। সরকার আমাকে পরিকল্পিতভাবে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছে। তাই কার্যালয় থেকে আমি বের হচ্ছি না। আমি গ্রেপ্তার বরণে সর্বান্তকরণে প্রস্তুত। আমি অবরুদ্ধ।’ এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমাকে গ্রেপ্তার করতে পুলিশকে ১১ তলায় আসতে হবে। এর আগে আমি পত্রিকা অফিস থেকে নামব না। তা না হলে মামলা প্রত্যাহার করতে হবে।’ তিনি জানান, ১৫ ডিসেম্বর কবি, সাহিত্যিক, বুদ্ধিজীবীদের নিয়ে একটি মুক্ত আলোচনা ছিল। ওই অনুষ্ঠানে দুজন ব্যারিস্টার লন্ডন থেকে এসে আলোচনায় অংশ নিয়েছেন। আলোচনা শেষে তাঁরা বের হলে কার্যালয়ের নিচ থেকে তাঁদের ডিবি পুলিশ ধরে নিয়ে যায়। যখন ব্রিটিশ নাগরিক জানতে পারে, তখন তাঁদের আবার ছেড়ে দেয় ডিবি। তিনি জানান, গণমাধ্যমের লোকজন প্রবেশ করতে চাইলেও বাধা দেওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, এর আগে তাঁকে একটি জিডির ভিত্তিতে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। এবার আদালতে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা দেওয়া হয়েছে। তেজগাঁও থানায় মামলা নেওয়ার পর গ্রেপ্তারের জন্য ডিবি পুলিশ সাদা পোশাকে সব সময় নজরদারি করছে। রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা করতে হলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নিতে হয়, তা-ও নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ করে তিনি বলেন, এ মামলা আদালতে টিকবে না। মূলত হয়রানি করার জন্যই এ মামলা।

বিএনপি কার্যালয়

৯ দিন ধরে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবদ্ধ আছেন দলটির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী আহমেদ। তাঁর থাকা-খাওয়া, ঘুমথসব কিছুই সেখানে হচ্ছে। কার্যালয়ে চা, বিস্কুট চলে। আর দুপুরের ও রাতের খাবার নেতা-কর্মীরা বাইরে থেকে পাঠিয়ে দেন। এ প্রসঙ্গে রুহুল কবীর রিজভী কালের কণ্ঠকে জানান, পুলিশ তাঁকে অবরুদ্ধ করে রেখেছে। তাঁর নামে পল্টন থানায় গাড়ি ভাঙচুর করার অভিযোগে মামলা রয়েছে। এ মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হলে আরো মামলা দেওয়া হবে। মূলত গ্রেপ্তার এড়াতেই তিনি কার্যালয় থেকে বের হচ্ছেন না। তিনি জানান, কার্যালয়ের সামনে ও আশপাশে সব সময় পোশাকধারী ও সাদা পোশাকের পুলিশ নজরদাবি করছে।

গতকাল ১৮ ডিসেম্বর দুপুরে বিএনপির কার্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, রুহুল কবীর রিজভী তাঁর চেয়ার-টেবিল বসে নেতা-কর্মীর সঙ্গে কথা বলছেন। গ্রেপ্তার আতঙ্কে থাকলেও তিনি প্রতিনিয়ত প্রেস ব্রিফিং ও দাপ্তরিক কার্যক্রম ঠিকই চালিয়ে যাচ্ছেন। ৯ ডিসেম্বর বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের অবরোধ-কর্মসূচির দিন এবং এর আগের রাতে গাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় রাজধানীর বিভিন্ন থানায় ৩৭টি মামলা হয়েছে। এসব মামলায় বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের আসামি করা হয়। এর মধ্যে সিটি করপোরেশনের ময়লাবাহী গাড়িতে আগুন দেওয়ার অভিযোগে পল্টন থানার একটি মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও রিজভী আহমেদকে আসামি করা হয়। ওই মামলায় মির্জা ফখরুলকে গ্রেপ্তার করার পর রিজভী আর কার্যালয় থেকে বের হননি।

এদিকে পুলিশের একজন দায়িত্বরত কর্মকর্তার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিএনপি কার্যালয় পুলিশ অবরুদ্ধ করে রাখেনি। নিয়মিত দায়িত্ব পালনের অংশ হিসেবে বিএনপির কার্যালয়ের সামনে পুলিশ রয়েছে। (সৌজন্যে: দৈনিক কালের কণ্ঠ)।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
en_USEnglish