The Dhaka Times
With the commitment to keep the young generation ahead, Bangladesh's largest social magazine.

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

Queen Cleopatra did not die of a snake bite!

The Dhaka Times Desk প্রাচীন রোমান ইতিহাসে কথিত রয়েছে রানী ক্লিওপেট্রা খ্রিষ্টপূর্ব ৩০ সালে ৩৯ বছর বয়সে সর্পদংশনে মারা যান। এতোবছর পরে গবেষকরা বলছেন, রানী ক্লিওপেট্রা নাকি সাপের কামড়ে মারা যাননি!

Queen Cleopatra & snakes-01

বিবিসির খবরের উদ্বৃতি দিয়ে সংবাদ মাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের মিশর বিষয়ক একদল গবেষক সর্প বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে মিলে এই গবেষণা চালিয়ে বলেছেন যে, ডুমুর ফলের ঝুড়িতে লুকানো যে গোখরো সাপের দংশনে রানী ক্লিওপেট্রা এবং তার দুই দাসীর মৃত্যু হয়েছিল বলে কথিত রয়েছে, সেটি মূলত অবাস্তব ও অলীক। কারণ তারা মনে করছেন যে, তিনজনকে ছোবল মারতে সক্ষম এতো বড় গোখরো সাপের পক্ষে ওইটুকু ফলের ঝুড়িতে লুকিয়ে থাকা প্রায় অসম্ভব। তাছাড়াও পরপর তিনবার ওই সাপের ছোবলে তিনজনের মৃত্যুও অসম্ভব বলেই মনে করছেন তারা।

Queen Cleopatra & snakes

মিসরের প্রভাবশালী এবং সুন্দরী রানী ক্লিওপেট্রার শাসনামলের কাহিনী ও তার অকালমৃত্যুর ঘটনা ইতিহাস খ্যত এবং জনপ্রিয় কিংবদন্তীতে পরিণত হয়েছে। এই কাহিনী নিয়ে হলিউডের রূপালি পর্দা হতে শুরু করে টিভি পর্দায়ও তৈরি হয়েছে বহু কাহিনী চিত্র।

আবার রোমান সূত্র হতে শুরু করে পরবর্তীতেও বলা হয়, বিষাক্ত সাপের কামড়েই রানী ক্লিওপেট্রার মৃত্যু হয়। কথিত রয়েছে যে, রানী ক্লিওপেট্রা নিজেই নাকি আত্মঘাতী হয়েছিলেন বিষাক্ত ওই সাপ দিয়ে নিজের গায়ে ছোবল নিয়ে!

Queen Cleopatra & snakes-2

দীর্ঘদিন গবেষণা করে ম্যানচেস্টার যাদুঘরের মিসরবিষয়ক দুই বিশেষজ্ঞ জয়েস টিলডেসলি ও অ্যান্ড্রু গ্রে বলেছেন, ‘বিষাক্ত ওই ছোবলের জন্য যে গোখরো সাপকে মূলত দায়ী করা হয়, ফলের ঝুড়িতে লুকিয়ে থাকার জন্য এটির আকার বেশি বড় ছিল।

গবেষকরা বলছেন যে, এধরনের গোখরো সাপ সাধারণত ৫ হতে ৬ ফুট লম্বা হয়, এমনকী তারা ৮ ফুট লম্বাও হয়ে থাকে। আর তাই তারা রানীর মৃত্যুর কথিত ব্যাখ্যা তারা অবাস্তব বলে নাকচ করে দিচ্ছেন।

গবেষকরা দাবি করে বলছেন, ‘এতা কম সময়ের মধ্যে তিনজনের মৃত্যু, তাও ওই একই সাপের ছোবল হতে সম্ভব নয়। গোখরো সাপ শুধু আকারেই বিশাল নয়, পরপর ৩টি ছোবলেই বিষ উগরে মারণ কামড় দেওয়াও এই সাপের আচরণ বর্হিভূত।’

গবেষকদের দাবি, ‘গোখরো অবশ্যই বিষধর সাপ। আবার গোখরো সাপের কামড়ে মৃত্যুও সম্ভব। কিন্তু সেই মৃত্যু আরও ধীরে ধীরে ঘটে থাকে। কাজেই একের পর এক ক্লিওপেট্রা এবং তার দুই দাসী মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ার বিষয়টি বিশ্বাসযোগ্য নয়।’

গবেষকরা বলছেন, গোখরো সাপসহ সব সাপই নিজেদের রক্ষা করার ও শিকার করার জন্য বিষ তৈরি করে। তবে ওই বিষ তারা জমিয়ে রাখে প্রয়োজনের সময় সেটি ব্যবহারের জন্য। এদিকে এই গবেষণার খবর প্রকাশের পর দুনিয়া জোড়া হৈ হৈ পড়ে গেছে। কারণ রানী ক্লিওপেট্রাকে নিয়ে বহু সিনেমা-নাটক তৈরি হয়েছে। সেই ঐতিহাসিক কাহিনী কী তাহলে উল্টে যাবে?

You may also like this
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
en_USEnglish