The Dhaka Times
With the commitment to keep the young generation ahead, Bangladesh's largest social magazine.

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

Teacher in arms in the educational institution!

The Dhaka Times Desk একজন শিক্ষকের হাতে চক-পেনসিল কিংবা ডাস্টার থাকা যেখানে স্বাভাবিক ব্যাপার সেখানে একজন শিক্ষকের হাতে যদি দেখা যায় অস্ত্র তাহলে বিষযটি কেমন লাগবে? কিন্তু তাই ঘটেছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অস্ত্র হাতে শিক্ষককে দেখা গেছে পাকিস্তানে!

Educational institutions in arms

পাকিস্তানের একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক নাভিদ গুল আত্মরক্ষার্থে এবং শিক্ষার্থীদের সুরক্ষায় নিজের কাছে অস্ত্র রাখতে শুরু করেছেন!

দৃশ্যটি এমন: পাকিস্তানের ইসলামাবাদ। একজন প্রধান শিক্ষক পিস্তল হাতে ঢুকে গেলেন নিজের বিদ্যালয়ে! সশস্ত্র অবস্থায় সারতে লাগলেন তাঁর দাপ্তরিক সব কাজ। স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন আসতে পারে, শিক্ষকের হাতে বইয়ের বদলে অস্ত্র কেনো?

পাকিস্তানের পেশোয়ারের এক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হলেন নাভিদ গুল। অনুসন্ধানের পর এএফপি’র খবরে বলা হয়, বিদ্যালয় এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে তালেবানের রক্তক্ষয়ী হামলার পর আতঙ্কিত শিক্ষকরা আত্মরক্ষার্থে এবং শিক্ষার্থীদের সুরক্ষায় অস্ত্র রাখতে শুরু করেছেন। বিষয়টি নিয়ে অবশ্য বিতর্কও রয়েছে ব্যাপক।

সংবাদ মাধ্যমের ওই খবরে বলা হয়, নিজের অস্ত্রটি দেখাতে দেখাতে নাভিদ গুল নিজেই বলছিলেন, ‘এটি আমার পিস্তল। চীনের তৈরি পিস্তল এটি। বেশ ভালো কাজও করে পিস্তলটি।’ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এমন চিত্র অস্বাভাবিক মনে হলেও পেশোয়ারের বাচা খান বিশ্ববিদ্যালয়ে সন্ত্রাসী হামলার পর শিক্ষার্থী-অভিভাবকসহ অনেকেই বিষয়টিকে স্বাভাবিকভাবে দেখতে চান। কারণ হলো ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে সন্ত্রাসী হামলার পর নিজের অস্ত্রটি নিয়ে একাই প্রতিরোধ গড়েছিলেন রসায়নের সহকারী অধ্যাপক সৈয়দ হামিদ হুসেইন।

ওই হামলা হতে প্রাণে রক্ষা পাওয়া শিক্ষার্থীরা বলেছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি সমাবেশে তালেবানের নির্বিচার গুলিতে ২১ জন নিহত হন। ওই শিক্ষক প্রতিরোধ গড়ে না তুললে ব্যাপক প্রাণহানির আশঙ্কা ছিল সেদিন। নিজের জীবন দিয়ে তিনি অনেক শিক্ষার্থীর জীবন বাঁচিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন প্রত্যক্ষদর্শী শিক্ষার্থীরা।

উল্লেখ্য, ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে পেশোয়ারে সামরিক বাহিনীর একটি বিদ্যালয়ে তালেবানদের হামলায় শিক্ষার্থীসহ দেড় শতাধিক নিরীহ ব্যক্তির প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। তারপর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষকদের অস্ত্র রাখার অনুমতি দেয় পাকিস্তান সরকার।

en_USEnglish