The Dhaka Times Desk মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প অভিবাসন প্রশ্নে তার সিদ্ধান্তে এখনও তিনি অনড়। দেশটির অভিবাসন নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে এক অচলাবস্থা।
বিবিসির খবরে বলা হয়, হোয়াইট হাউসের বিবৃতি ও টুইটারে পোস্ট দিয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্প স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন যে, অচলাবস্থা কাটাতে ডেমোক্র্যাট সিনেটরদের সঙ্গে সমঝোতা হওয়ার পূর্বে অভিবাসন প্রশ্নে কোনও রকম আলোচনা করবে না রিপাবলিকানরা। তবে ১৮/২০ জন সিনেটরের একটি দল রিপাবলিকান সিনেটর সুসান কলিনসের কাছে যান সমঝোতার উদ্যোগ নিয়ে। অভিবাসনসহ বিভিন্ন ইস্যুতে আলোচনার মধ্যদিয়ে অচলাবস্থা নিরসনের প্রস্তাব দেন তারা। কলিনস তাদের কোনও আশার কথা শোনাতে পারেননি বলে জানা গেছে।
অপরদিকে হাউস স্পিকার পল রায়ানের সঙ্গে কথা বলেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। বেশ কয়েকবার তিনি বৈঠক করেছেন সিনেটর মিচ ম্যাককনেলের সঙ্গেও। তাদের উদ্দেশ্য ছিল কিভাবে এই সংকটের সমাধান করা যায়। তবে হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিব সারাহ স্যান্ডার্স বলেছেন যে, শাটডাউন প্রত্যাহার না করা পর্যন্ত কোনও আলোচনায় অংশ নেবেন না ডোনাল্ড ট্রাম্প।
১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাজেট বাড়ানো সংক্রান্ত একটি বিলে সিনেটররা একমত হতে না পারার কারণে শনিবার স্থগিত হয়ে পড়ে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি কার্যক্রম। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের বিশ্লেষণ থেকে বোঝা যাচ্ছে, বাজেট নিয়ে সিনেটরদের ভাগ হয়ে যাওয়ার মূল কারণ হলো অভিবাসন-নীতিতে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের প্রস্তাবিত পরিবর্তনের বিষয়টি। যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ তরুণ অভিবাসীদের সামাজিক সুরক্ষায় ওবামা ঘোষিত ‘ড্রিমার কর্মসূচি’ পরিচালনায় বরাদ্দ অর্থ নিয়ে দুই ভাগে ভাগ হয়ে গেছে সিনেট। ওই কর্মসূচির আওতায় যে ৭ লাখ তরুণ-তরুণী সাময়িকভাবে যুক্তরাষ্ট্রে থাকার অনুমতি পেয়েছে, তাদের ব্যাপারে কোনও স্থায়ী সমাধানকে সমঝোতার শর্ত হিসেবে তুলে ধরেছে ডেমোক্র্যাটরা। অপরদিকে রিপাবলিকান প্রতিনিধিরা পুরো বিষয়টিকে সাময়িক সমাধান হিসেবে দেখতেই আগ্রহী বেশি। বিষয়টি নিয়ে রিপাবলিকানদের সঙ্গে মতবিরোধ হওয়ায় শেষপর্যন্ত বাজেটের সমঝোতা প্রস্তাব পাশের জন্য প্রয়োজনীয় ন্যূনতম ৬০ ভোটও মেলেনি বলে জানা যায়।
এদিকে হোয়াইট হাউসের সবশেষ বিবৃতিতে বলা হয়েছে যে, অচলাবস্থা নিরসনের চুক্তি সম্পন্ন হওয়ার পূর্বে অভিবাসী ইস্যুতে সমঝোতা করতে নারাজ ডোনাল্ড ট্রাম্প। নিজের টুইটার পোস্টেও ’আমেরিকা ফাস্ট’ লিখে অভিবাসীদের বিষয়ে কঠোরতার আভাস দেন ট্রাম্প। তিনি অপর এক টুইটার পোস্টে লিখেছেন, ডেমোক্র্যাটদের অভিবাসী প্রীতি’র কাছে তাদের সেনাবাহিনী জিম্মি হয়ে রয়েছে।
অপরদিকে নিউ ইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয় যে, সংকট সমাধানের পথ খুঁজতে শনিবার সিনেটার সুসান কলিনসের সঙ্গে কথাও বলেছেন ১৮ আইনপ্রণেতা। তারা নিজেদের ‘কমনসেন্স কোয়ালিশন’ বলে দাবি করছেন। সিনেটর জো মানচিন বলেছেন যে, শনিবার রাতে বা রবিবারে এই সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব দেওয়া হবে। তবে শেষমেষ কি হয় তা এখন দেখার বিষয়।
This post was last modified on জানুয়ারি ২১, ২০১৮ 3:42 pm
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সম্প্রতি ডেলটা নামে আইফোনের একটি ইমুলেটর অ্যাপ তৈরি করা হয়েছে।…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ঢাকাই চলচ্চিত্রের সুপারস্টার শাকিব খানকে নিয়ে আরও দু'টি নতুন সিনেমা…
The Dhaka Times Desk Playing brain games clears the brain. So this kind of…
The Dhaka Times Desk good morning Friday, 17 May 2024 AD, 3 Jaishtha 1431…
The Dhaka Times Desk Even if the body lacks water, the tongue turns white. regular…
The Dhaka Times Desk Feeding only milk rice and vegetables while your baby is growing…