The Dhaka Times Desk এটি মীর মাহমুদ সাহেব মসজিদ। জিন মসজিদ নামেও এটি সমধিক পরিচিত। ১১০ বর্গফুট আয়তনের খুব ছোট্ট একটি মসজিদ। আয়তনের ছোট হওয়ার কারণেই পাওয়া গেছে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। ভৌগলিক আয়তনের বিচারে ভারত দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম এবং বিশ্বের সপ্তম বৃহত্তম দেশ। এই বড় দেশের সবচেয়ে ছোট মসজিদের স্বীকৃতি লাভ করেছে জিন মসজিদ নামে পরিচিত এই মীর মাহমুদ সাহেব মসজিদটি। এই মসজিদটি ভারতের বর্তমান তেলেঙ্গানা প্রদেশের হায়দরাবাদে কুতুবশাহী স্থাপত্য শিল্পের অনন্য একটি নিদর্শন হিসেবে পরিগণিত হয়ে থাকে।
এটি মীর মাহমুদ সাহেব মসজিদ। জিন মসজিদ নামেও এটি সমধিক পরিচিত। ১১০ বর্গফুট আয়তনের খুব ছোট্ট একটি মসজিদ। আয়তনের ছোট হওয়ার কারণেই পাওয়া গেছে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। ভৌগলিক আয়তনের বিচারে ভারত দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম এবং বিশ্বের সপ্তম বৃহত্তম দেশ। এই বড় দেশের সবচেয়ে ছোট মসজিদের স্বীকৃতি লাভ করেছে জিন মসজিদ নামে পরিচিত এই মীর মাহমুদ সাহেব মসজিদটি। এই মসজিদটি ভারতের বর্তমান তেলেঙ্গানা প্রদেশের হায়দরাবাদে কুতুবশাহী স্থাপত্য শিল্পের অনন্য একটি নিদর্শন হিসেবে পরিগণিত হয়ে থাকে।
এই মসজিদটি এতোটাই ছোট যে এখানে একসঙ্গে ৫ জন মুসল্লির বেশি নামাজ আদায় করার কোনো সুযোগ নেই। এটির আয়তন কম হওয়ার কারণেই বিশ্বের সবচেয়ে ছোট মসজিদের স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে এই মসজিদটিকে। এই মসজিদটি দৈর্ঘ্য ১২ ফুট ও প্রস্থে ৯.২ ফুট।
হায়দরাবাদের মীর আলম লেকের কোল ঘেঁষে দাঁড়িয়ে রয়েছে এই মসজিদটি। পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত এই মসজিদটি। ১৬ শতকে এই মসজিদটি নির্মিত হয়। গোলাকুন্ডা রাজ্যের কুতুবশাহী সুলতান আব্দুল্লাহ কুতুব শাহের আমলে ইরাক হতে আগমন করেন সুফি মীর মাহমুদ। তার নামানুসারেই এই পাহাড় ওএবং মসজিদটির নামকরণ করা হয়।
সমতল হতে ৫৩০ মিটার উচ্চতার পাহাড় চূড়ায় একটি খিলানের ওপর ভর করে দাঁড়িয়ে রয়েছে ছোট্ট এই মসজিদটি। মেহরাবের আদলে তৈরি মসজিদটির দুটি মিনারও বিদ্যমান।
হায়দরাবাদের লেক সংলগ্ন পাহাড়ের চূড়ায় নির্মিত মসজিদটি কুতুবশাহী স্থাপত্যশৈলীর এক অনন্য নিদর্শন হিসেবে দেখা হয়। পরিচর্যার অভাবে ভগ্নপ্রায় মসজিদটিতে এখন নামাজ পড়া হয় না। স্থাপত্যশৈলীর সুন্দর এই নিদর্শনটি ধসে পড়ার ঝুঁকিতেও রয়েছে। এই মসজিদটি সংরক্ষণ করা জরুরি বলে প্রত্মতত্ববিদরা মনে করেন।