The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

‘স্বামীকে তালাক দিয়ে পাবজি খেলোয়াড়কে জীবনসঙ্গী করতে চান’ এক ভারতীয় তরুণী!

নিজের জীবনসঙ্গী বদলে ফেলার আর্জি বা অভিযোগ নিয়ে কোনও অভিযোগ ছিল না এতোদিন ধরে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ পাবজি খেলার নেশায় মেতে উঠেছে বর্তমান প্রজন্ম। সেই খেলার জন্যই দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রায়শই পাবজির বিরুদ্ধে অভিযোগ আসছে। এবার স্বামীকে তালাক দিয়ে পাবজি খেলোয়াড়কে জীবনসঙ্গী করতে চাই এক ভারতীয় তরুণী!

‘স্বামীকে তালাক দিয়ে পাবজি খেলোয়াড়কে জীবনসঙ্গী করতে চান’ এক ভারতীয় তরুণী! 1

নিজের জীবনসঙ্গী বদলে ফেলার আর্জি বা অভিযোগ নিয়ে কোনও অভিযোগ ছিল না এতোদিন ধরে। এবার তাও ঘটলো। ১৯ বছর বয়সী এক তরুণীর ফোনে কাণ্ড ঘটেছে গুজরাতে। তরুণীর আর্জি, তিনি তাঁর বর্তমান স্বামীর থেকে ডিভোর্স নিয়ে বাকী জীবন পাবজি খেলার সঙ্গীর সঙ্গেই জীবন কাটাতে চান!

‘অভয়ম-১৮১’ হলো ভারতের গুজরাট সরকারের একটি বিশেষ হেল্পলাইন নম্বর। সেই নম্বরটি মহিলাদের যে কোনো রকম বিপদে পড়লে তাদের সাহায্য করে। সেখানেই ফোন করে ওই তরুণী সাহায্যের জন্য আবেদন করেছেন।

ওই তরুণীর পরিবার জানিয়েছে যে, সে নিজে সারাদিন মোবাইলে পাবজি খেলতেই ব্যস্ত থাকে। সেখান থেকেই পরিবারের সঙ্গে তার দূরত্ব বাড়তে শুরু করেছে। স্বামীর সঙ্গেও ক্রমেই দূরত্ব তৈরি হয়েছে ওই তরুণীর। স্বামীর সঙ্গে থাকতে চান না তিনি। বরং পাবজি খেলার সঙ্গীকেই তিনি জীবনসঙ্গী করতে চান।

‘অভয়ম-১৮১’ হেল্পলাইন প্রজেক্টের প্রধান নরেন্দ্রসিং গোহিল ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে জানিয়েছেন, সারাদিনে গড়ে প্রায় ৫৫০টি ফোন কল আসে এই হেল্পলাইনটিতে। তার মধ্যে ৯০ শতাংশ বাড়িতেই আবেদনকারীদের সাহায্য করতে পৌঁছে যান মনস্তাত্ত্বিক দল। তিনি বলেন, “সাধারণত মায়েরাই তাদের ছেলেমেয়েদের পাবজি খেলার প্রতি আসক্তি নিয়ে এখানে অভিযোগ করে থাকেন। তবে পাবজি খেলার জন্য স্বামীকে ডিভোর্স দিয়ে অপর এক পাবজি খেলোয়াড়ের সঙ্গে জীবন কাটানোর আবেদন নিয়ে ফোন এটিই প্রথম।” কাউন্সেলিং দলের প্রধান সোনাল সাগাথিয়া আবেদনকারিনীর সঙ্গে দেখা করেন ও তার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার পরামর্শও দেন। সোনাল জানান, মহিলার মানসিক অবস্থা বিচার করে তাকে পুনর্বাসন কেন্দ্রে পাঠানোর কথা বলা হয়েছে, তবে তার সঙ্গে ফোন রাখা যাবে না বলে ওই তরুণী পুনর্বাসন কেন্দ্রে যেতে অস্বীকার করেছেন।

অভয়মের প্রধান জানিয়েছেন,“অভয়ম হেল্পলাইন প্রকল্পের নীতি হলো, একজন কাউন্সিলর বিকল্প পথের পরামর্শ দিতে পারেন, তবে কখনই আবেদনকারীর সিদ্ধান্তের উপর জোর খাটাতে পারেন না। আবেদনকারিনী জানিয়েছেন, তিনি এই বিষয়টি নিয়ে যথেষ্ট ভাবনা-চিন্তা করেছেন, তিনি এও বলেছেন, প্রয়োজন পড়লে তিনি আবারও আমাদের হেল্পলাইনে যোগাযোগ করবেন।”

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali