দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ থাইল্যান্ডের রাজার নতুন অভিষিক্ত রাজকীয় সঙ্গী বা কনসোর্টের বেশ কিছু ছবি প্রকাশ করার কারণে ওয়েবসাইট ক্র্যাশ করে। একসঙ্গে অনেক মানুষ এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার কারণে ওয়েবসাইটটি ক্র্যাশ করে।
থাইল্যান্ডের রাজার নতুন অভিষিক্ত রাজকীয় সঙ্গী বা কনসোর্টের বেশ কিছু ছবি প্রকাশ করার কারণে ওয়েবসাইট ক্র্যাশ করে। একসঙ্গে অনেক মানুষ এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার কারণে ওয়েবসাইটটি ক্র্যাশ করে বলে বিবিসির এক খবরে জানা যায়।
বিবিসি এক খবরে বলেছে, ‘ক্যানডিড’ বা অপ্রস্তুত অবস্থায় তোলা ছবিগুলোতে রাজা মাহা ভাজিরালংকর্নের এই ৩৪ বছর বয়সী রাজকীয় সঙ্গী সিনিনাত ওংভাজিরাপাকদীকে দেখা যায় যুদ্ধবিমান চালাতে, সামরিক কুচকাওয়াজে ও যুদ্ধের পোশাক পরা অবস্থাতে।
বিবিসি এক খবরে আরও বলা হয় যে, কনসর্ট একটা উপাধি সেটা রাজা তার স্ত্রী কিংবা সঙ্গীকে দিয়ে থাকেন। ৬৭ বছর বয়সের রাজা মাহা ভাজিরালংকর্ন সিনিয়াতকে গত জুলাই মাসে এই উপাধি দিয়েছেন। এর ঠিক দুই মাস পূর্বে তিনি রাণী সুথিদাকে বিয়ে করেন। এই সুথিদা রাজার চতুর্থ স্ত্রী। আর সিনিনাত হলেন একজন মেজর জেনারেল, তিনি এক শতাব্দীর মধ্যে প্রথম ব্যক্তি যাকে ইতিমধ্যেই বিশেষ উপাধি ‘রয়্যাল নোবেল কনসর্ট’ উপাধি দেওয়া হয়েছে।
বিবিসি এক খবরে বলেছে, যে ওয়েবসাইটে এই ছবিগুলো প্রকাশ করা হয়েছিলো সেটি দর্শকের চাপে কার্যত অচল হয়ে পড়ে। শুধু ছবিই নয়, ছবির পাশাপাশি তার জীবনবৃত্তান্তও প্রকাশ করা হয় বলে সংবাদ মাধ্যমের খবরে উল্লেখ করা হয়েছে।
থাইল্যান্ডের প্যালেসের উদ্বৃতি করে বিবিসি এক খবরে আরও বলা হয় যে, থাই রাজা আদেশ দিয়েছেন সিনিয়াতের একটা রাজকীয় জীবনবৃত্তান্ত তৈরি করার জন্য। মূলত তিনি একজন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত পাইলট, নার্স ও দেহরক্ষী। ৪১ বছরের রাণী সুথিদা একজন সাবেক বিমানবালা ও রাজার দেহরক্ষী ইউনিটের উপ-প্রধান ছিলেন বলে সংবাদ মাধ্যমের খবরে বলা হয়। তিনি রাজার দীর্ঘদিনের সঙ্গী ছিলেন ও বহু বছর ধরে তাকে রাজার সঙ্গে প্রকাশ্যে দেখাও গেছে। তাকে নিয়ে আগে থেকেই অনেক সংবাদ মাধ্যমগুলেতে বিস্তর লেখা লেখি হয়েছে বলে সংবাদ মাধ্যমগুলোর খবরে জানা যায়।
উল্লেখ্য যে, থাই রাজা মাহা ভাজিরালংকর্ন তার পিতা ২০১৬ সালে মারা যাওয়ার পর থাই সিংহাসনে আরহন করেন।