দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সকলেই তার অত্যাচারে অতিষ্ঠ। তাকে গ্রেফতারের নির্দেশও রয়েছে। তবে সবাইকে সে নাকে দড়ি দিয়ে ঘোরাচ্ছে। কোনোভাবেই যেনো তাকে গ্রেফতার করা যাচ্ছে না। তাই বিয়ের কনে সেজে আসামী গ্রেফতারে অভিনব কাণ্ড প্রকাশ পেলো! কেও যখন তাকে ছুঁতে পারছে না, ঠিক তখনই অসম্ভবকে সম্ভব করলেন এক নারী পুলিশ অফিসার। অপরাধীকে টোপ হিসেবে বিয়ের প্রস্তাব দিলেই সঙ্গে সঙ্গে সে রাজিও হয়ে যায়। তারপর বিয়ের কথা পাকাপাকি করতে আসলেই হাতেনাতে গ্রেফতার হয় ভারতের মধ্যপ্রদেশের ছত্তারপুরের রাতের ঘুম কেড়ে নেওয়া ওই আসামীকে।
সকলেই তার অত্যাচারে অতিষ্ঠ। তাকে গ্রেফতারের নির্দেশও রয়েছে। তবে সবাইকে সে নাকে দড়ি দিয়ে ঘোরাচ্ছে। কোনোভাবেই যেনো তাকে গ্রেফতার করা যাচ্ছে না। তাই বিয়ের কনে সেজে আসামী গ্রেফতারে অভিনব কাণ্ড প্রকাশ পেলো!
কেও যখন তাকে ছুঁতে পারছে না, ঠিক তখনই অসম্ভবকে সম্ভব করলেন এক নারী পুলিশ অফিসার। অপরাধীকে টোপ হিসেবে বিয়ের প্রস্তাব দিলেই সঙ্গে সঙ্গে সে রাজিও হয়ে যায়। তারপর বিয়ের কথা পাকাপাকি করতে আসলেই হাতেনাতে গ্রেফতার হয় ভারতের মধ্যপ্রদেশের ছত্তারপুরের রাতের ঘুম কেড়ে নেওয়া ওই আসামীকে।
এনডিটিভির এক খবরে জানা যায়, ৫৫ বছর বয়সী বালকৃষ্ণ চৌবে। খুন-জখম হতে শুরু করে ডাকাতি কোনো কিছুই বাদ নেই তার। এলাকার ত্রাস এই আসামী অপরাধ করেই পালিয়ে যেতো উত্তরপ্রদেশে। অনেকবার পুলিশের হাতে ধরা পড়তে পড়তেও বেঁচে পালিয়েছে সে। শেষে বালকৃষ্ণকে ধরার দায়িত্ব অর্পণ করা হয় ছা্ত্তারপুরের গারোল্লি থানার ভারপ্রাপ্ত অফিসার মাধবী অগ্নিহোত্রীকে।
খবরে আরও বলা হয়, তারপরেই তাকে ধরতে বিয়ের ফাঁদ পাতে প্রশাসন। মাধবী নিজের পুরনো ছবি পাঠায় বালকৃষ্ণ চৌবের গোপন ডেরায়। আর জানায়, পাত্রী দেখা হচ্ছে তার জন্য। বিয়ের কথা বলার জন্য তাকে ডাকাও হয়। ওই নারীর ডাক উপেক্ষা করতে না পেরে বৃহস্পতিবার উত্তরপ্রদেশের বিজোরিতে হাজির হতেই তিনজন কনস্টেবলের সাহায্যে চৌবেকে গ্রেফতার করেন থানার ভারপ্রাপ্ত অফিসার মাধবী অগ্নিহোত্রী। এই তিন কনস্টেবল হলেন অতুল ঝা, মনোজ যাদব, জ্ঞান সিং।
এর পরের দিন তাকে কোর্টে তোলা হলে জেলহাজতের নির্দেশ দেয় আদালত। দিল্লিকা লাড্ডু খেয়ে কতোটা পস্তাচ্ছেন আসামী? সেই খবর অবশ্য দিতে পারেননি কেওই!