দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা অক্ষয় কুমার। তবে এই অভিনেতাকেও এবার ভারতীয় নাগরিকত্বের প্রমাণ দিতে হচ্ছে। অথচ তিনি কখনও ভাবেননি যে, তাকে ভারতীয় প্রমাণ করার জন্য কাগজপত্রের প্রয়োজন হবে! ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে যে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীরও সাক্ষাৎকার নিয়েছিলেন ৫২ বছর বয়সী এই অভিনেতা। তবে লোকসভা নির্বাচনের সময় তিনি ভোটই দেননি। এরপর থেকেই নাগরিকত্ব নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েন অক্ষয় কুমার। সে কারণেই নাকি তাকে ভারতীয় পাসপোর্ট নিতে হচ্ছে।
বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা অক্ষয় কুমার। তবে এই অভিনেতাকেও এবার ভারতীয় নাগরিকত্বের প্রমাণ দিতে হচ্ছে। অথচ তিনি কখনও ভাবেননি যে, তাকে ভারতীয় প্রমাণ করার জন্য কাগজপত্রের প্রয়োজন হবে! ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে যে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীরও সাক্ষাৎকার নিয়েছিলেন ৫২ বছর বয়সী এই অভিনেতা। তবে লোকসভা নির্বাচনের সময় তিনি ভোটই দেননি। এরপর থেকেই নাগরিকত্ব নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েন অক্ষয় কুমার। সে কারণেই নাকি তাকে ভারতীয় পাসপোর্ট নিতে হচ্ছে।
এই বিষয়ে অক্ষয় কুমার বলেন, ‘এতো সমালোচনার পর ভারতীয় পাসপোর্টের আবেদন করার জন্য আমি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি। ইতিমধ্যেই আমি পাসপোর্টের আবেদন করেছি। এই বিষয়টি আমাকে খুবই দুঃখ দিয়েছিল যখন দেখি যে, আমি ভারতীয় কিনা, সেই প্রমাণ আমাকে পাসপোর্ট দিয়ে দিতে হবে। সত্যিই এটি খুবই দুঃখজনক একটি বিষয়।’
যদিও অক্ষয় জানিয়েছেন যে, তার স্ত্রী ও বাচ্চারা সবাই ভারতীয়। তিনি তাদের সঙ্গেই থাকেন এবং এই দেশেই করও দেন।
সংবাদ মাধ্যমের খবরে জানা যায়, অক্ষয় কুমারের কানাডার পাসপোর্টও রয়েছে। এই বিষয়ে তিনি আরও বলেন, ‘একটা সময় ছিল যখন আমার ১৪টা ছবি ফ্লপ করে। তখন আমি ভেবেছিলাম যে আমাকে অন্য কোনো কাজ করতে হবে। আমার খুব ঘনিষ্ঠ এক বন্ধু কানাডায় থাকে, তখন সে আমাকে কানাডায় আসার জন্যও প্রস্তাব দেয়। তারপরই আমি কানাডার পাসপোর্টও নেই।’
অক্ষয় আরও বলেন, ‘পাসপোর্ট নেওয়ার পর আমার ১৫তম ছবি বেশ সাফল্য পায়। এরপর হতে আর কখনই পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি আমাকে। আমি এগোতেই থাকি। নিজের পাসপোর্ট বদলানোর কথা কোনদিন মাথাতেই আসেনি আমার।’
উল্লেখ্য, ভারতে জাতীয় নাগরিক নিবন্ধন (এনআরসি) শুরু করা হয়েছে। এতে ভারতে অবস্থান করা অনেকেই আতঙ্কের মধ্যে বসবাস করছেন।