দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সেই আমলেও কী তাহলে চুইংগাম ছিলো? এই প্রশ্ন সবার মনেই আসতে পারে। কারণ এবার এমন এক চুইংগাম উদ্ধার করা হয়েছে যা নাকি প্রস্তর যুগের! আসলেও কী তাই? আসুন বিষয়টি জেনে নেওয়া যাক।সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হলো উদ্ধারকৃত ওই চুইংগামের ভিতরে লুকিয়ে রয়েছে ৫ হাজার বছর পূর্বের জিনতত্ত্ব। সম্প্রতি স্ক্যানডেনেভিয়ায় এক খননকার্য থেকে পাওয়া ওই চুইংগাম, যা বিজ্ঞানীদের মধ্যে সাড়া ফেলে দিয়েছে। আর এটি উদ্ধারের পর হতেই ওই সময়ের নতুন নতুন তথ্য উঠে আসছে যা বিজ্ঞানীদের চমকে দিয়েছে। খবর ডয়চে ভেলে’র।
সেই আমলেও কী তাহলে চুইংগাম ছিলো? এই প্রশ্ন সবার মনেই আসতে পারে। কারণ এবার এমন এক চুইংগাম উদ্ধার করা হয়েছে যা নাকি প্রস্তর যুগের! আসলেও কী তাই? আসুন বিষয়টি জেনে নেওয়া যাক।সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হলো উদ্ধারকৃত ওই চুইংগামের ভিতরে লুকিয়ে রয়েছে ৫ হাজার বছর পূর্বের জিনতত্ত্ব। সম্প্রতি স্ক্যানডেনেভিয়ায় এক খননকার্য থেকে পাওয়া ওই চুইংগাম, যা বিজ্ঞানীদের মধ্যে সাড়া ফেলে দিয়েছে। আর এটি উদ্ধারের পর হতেই ওই সময়ের নতুন নতুন তথ্য উঠে আসছে যা বিজ্ঞানীদের চমকে দিয়েছে। খবর ডয়চে ভেলে’র।
এখন প্রশ্ন উঠে এসেছে যে, তাহলে প্রস্তর যুগেও কী চুইংগাম খাওয়া হতো? আপাতত অবান্তর এই প্রশ্নের এখন উত্তর দিতে পারেন বিজ্ঞানীরা। সম্প্রতি স্ক্যানডেনেভিয়ার ডেনমার্কে খননকার্য চালিয়ে প্রস্তর যুগের বেশ কিছু জিনিসপত্রও সংগ্রহ করা হয়েছে। এরই মধ্যে পাওয়া গিয়েছে বার্চ গাছের জমে যাওয়া রসের একটি খণ্ড। যা চুইংগামের মতোই ব্যবহার করেছেন এক যুবতী।
তাহলে কী করে জানা গেছে অতো বছর আগে ওই জমে যাওয়া আঠা চুইংগাম হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছিলো? বিজ্ঞানীরা বলেছেন যে, ‘পরীক্ষা করে ওই গামের ভিতর থেকে এক যুবতীর সম্পূর্ণ জিন কাঠামো পাওয়া যায়। এই প্রথমবার হাড় ছাড়া অন্য কোনও বস্তু হতে আদিম মানুষের সম্পূর্ণ জিন কাঠামো পাওয়া গেলো’।
উদ্ধারকৃত ওই গামটি থেকে জানা যাচ্ছে যে, ৫ হাজার বছর পূর্বে প্রস্তরযুগের ওই যুবতীর গায়ের রং ছিল কালো। চুলও ছিলো কালো। তবে চোখের মণিদুটি ছিল নীল। সম্ভবত ওই যুবতী ছিল শিকারী। যদিও তার যে গঠন পাওয়া গেছে তা অনেক বেশি ইউরোপের মূল ভূখণ্ডের মানুষের সঙ্গেও মিলে যায়, স্ক্যানডেনেভিয়ার সঙ্গে মোটেও নয়।