The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীর মাত্র ৭ হাজার টাকায় ভেন্টিলেটর তৈরি!

করোনা মোকাবেলায় হাসপাতালগুলোতে পর্যাপ্ত সংখ্যক ভেন্টিলেটর দরকার

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ একেবারে অল্প পয়সায় ভেন্টিলেটর বানিয়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী এবং ঢাকা কলেজ বিজ্ঞান ক্লাবের সদস্য সানি জুবায়ের।

ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীর মাত্র ৭ হাজার টাকায় ভেন্টিলেটর তৈরি! 1

প্রাণঘাতি করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে চিকিৎসায় ব্যবহৃত ভেন্টিলেটরের চাহিদা দিনকে দিন বাড়ছে৷ করোনা মোকাবেলায় হাসপাতালগুলোতে পর্যাপ্ত সংখ্যক ভেন্টিলেটর দরকার৷ যেসব রোগীর করোনা সংক্রমণ খুবই মারাত্মক তাদের জীবন রক্ষায় কার্যকরী একটি যন্ত্রই হলো এই ভেন্টিলেটর৷ রোগীর ফুসফুস যদি কাজ না করে তাহলে রোগীর শ্বাস-প্রশ্বাসের কাজটা এই ভেন্টিলেটর করে দেয়৷

কিন্তু প্রয়োজনের তুলনায় দেশে ভেন্টিলেটরের পরিমাণ খুবই কম৷ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, বাংলাদেশে বর্তমানে ১ হাজার ২৫০টি সরকারি হাসপাতালে ৫০০টি ও বেসরকারি হাসপাতালে ৭৫০টি ভেন্টিলেটর রয়েছে৷ এসব ভেন্টিলেটরের বাজার মূল্যও অনেক বেশি৷ একটি ভেন্টিলেটর প্রায় ৪ হতে ৫ লাখ টাকা দাম। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, ১৭ কোটি মানুষের দেশে অন্তত ২৫ হাজার ভেন্টিলেটর থাকা প্রয়োজন।

বিশ্বজুড়ে করোনা মহামারী চলতে থাকায় ভেন্টিলেটরের চাহিদা যেমন বেড়েছে, তেমনি এতো বিপুল পরিমাণে ভেন্টিলেটর উৎপাদন, বিপণন সম্ভব হয়ে উঠছে না আমাদের দেশের পক্ষে। তাই প্রয়োজনের তুলনায় ভেন্টিলেটর সংকটের মধ্যে রয়েছে দেশের হাসপাতালগুলো৷

শিক্ষার্থী সানি জুবায়ের নিজের তৈরি সাশ্রয়ী মূল্যের এই ভেন্টিলেটর সম্পর্কে বলেন, আমরা বাইরের দেশ থেকে যে ভেন্টিলেটর আনি এগুলোর দাম অনেক অনেক বেশি৷ ওই ভেন্টিলেটর বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে৷ শুধু যে শ্বাস-প্রশ্বাসের কাজ তেমন না, অনেক ক্যাটাগরিও থাকে৷ বর্তমানে করোনা চিকিৎসার জন্য যেটা প্রয়োজন- তা হলো ভেন্টিলেটরের সাহায্যে ফুসফুসে অক্সিজেন সাপ্লাই দেওয়া এবং সেইসঙ্গে কার্বন ডাই অক্সাইড বের করা৷ এই কাজটি করা হয় মেকানিক্যালভাবে৷ আমার তৈরি ভেন্টিলেটরও এই কাজটি পুরোপুরিভাবে করতে সক্ষম৷

শিক্ষার্থী সানি জুবায়ের বলেন, ভেন্টিলেটরের নলটা যখন শ্বাসযন্ত্রে ঢুকানো হবে তখন নির্দিষ্ট সময় বাতাসের প্রেসার, শ্বাস-প্রশ্বাসের রেট সিলেক্ট করে দেওয়া যাবে৷ রোগীর ক্ষেত্রে এটি ভিন্ন ভিন্নও হতে পারে৷ আমি যদি রেস্পিরেটরি রেট ২৪ করে দেই, তাহলে প্রতি মিনিটে ফুসফুস ২৪ বার খুলবে এবং বন্ধ হয়ে অক্সিজেন সাপ্লাই করবে এবং তখন কার্বন ডাই অক্সাইড বের করবে৷ আমি আমার সিস্টেমটিকে এমনভাবে তৈরি করেছি যেটি নির্দিষ্ট সময় নির্দিষ্ট পরিমাণ অক্সিজেন সাপ্লাই দিতে সক্ষম৷ তবে এটার কাজ হবে শুধুমাত্র শ্বাসক্রিয়াকে যান্ত্রিকভাবে চালনা অব্যাহত রাখা৷

করোনায় আক্রান্ত রোগীদের শুধুমাত্র শ্বাসক্রিয়া চালানোর কাজে ভেন্টিলেটর ব্যবহার করা হচ্ছে জানিয়ে সানি জুবায়ের আরও বলেন, আমার এই ভেন্টিলেটরটি শুধুমাত্র এই কাজটিই করতে সক্ষম। তাই এটি ব্যবহার করলে সহজলভ্য ও অনেক করোনা রোগীকে সেইভ করা সম্ভব হবে৷

সানি জুবায়েরের তৈরি ভেন্টিলেটরটির মূল কাজই যেহেতু অক্সিজেন প্রবেশ করানো ও কার্বন ডাই অক্সাইড বের করে নিয়ে আসা। তাই এটিকে সম্পূর্ণভাবে একটা কন্ট্রোলার ও রাজবেরি পাই নামক একটি সিঙ্গেল বোর্ড কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম৷ বিদ্যুৎ চলে গেলে ভেন্টিলেটরের কার্যক্রম যাতে ব্যাহত না হয় সেজন্যই এটিতে আইপিএস ব্যবহার করা যাবে৷

এমন একটি ভেন্টিলেটর মাত্র ৭ হাজার টাকার মধ্যে তৈরি করা সম্ভব হবে৷ প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে আরও ডেভেলপও করা যাবে বলে জানিয়েছেন তিনি৷

সরকারী সহায়তায় বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন করলে খরচ আরও কমানো সম্ভব বলেও মনে করেন শিক্ষার্থী সানি জুবায়ের৷ ভেন্টিলেটর তৈরির সময় করোনা রোগীদের চিকিৎসায় নিয়োজিত চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে চাহিদা অনুযায়ী এই ভেন্টিলেটর তৈরি করেছেন বলেও জানিয়েছেন সানি জুবায়ের। তিনি বলেন, কীভাবে ভেন্টিলেটরটি কাজ করছে তার একটা ভিডিও আমি ওই চিকিৎসককেও পাঠিয়েছি৷ তারা বলেছেন যে, এটি ঠিক আছে। এভাবেই ভেন্টিলেটর কাজ করে৷ শিক্ষার্থী সানি জুবায়ের আরও বলেন, আমি প্রাণপন চেষ্টা করে যাচ্ছি৷ প্রয়োজনে এটি আরও উন্নত করা যাবে। যাতে সহজেই এটি করোনা রোগীদের চিকিৎসায় ব্যবহার করা সম্ভব হয়৷

ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর নেহাল আহমেদ এই বিষয়ে বলেন, মহামারীর এই দুর্দিনে ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থী সানী জুবায়ের সাশ্রয়ী দামের একটি ভেন্টিলেটর বানিয়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছে। নিঃসন্দেহে এটি প্রশংসার উদ্যোগ বটে। ঢাকা কলেজ জাতির দুর্দিনে সবসময় যে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে তার বড় নজির আবার রাখলো এই শিক্ষার্থী। আমরা এই প্রজেক্টটি সরকারের কাছে তুলে ধরবো। কীভাবে দ্রুত এর ব্যবহারিক প্রয়োগ করা যাবে। এটা প্রয়োগ করতে পারলে আমাদের ভেন্টিলেটর সঙ্কট যেমন কমে আসবে, ঠিক তেমনিভাবে চিকিৎসা ব্যবস্থায় নতুন একটি সংযোজন হবে।

উল্লেখ্য যে, সানি জুবায়ের ‘টিম অ্যাটলাস’ এর প্রতিষ্ঠাতা৷ টিম লিডার হয়ে তিনি মেক্সেলারেশন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান, খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) আয়োজিত টেকনিভ্যাল ২০১৮-তে চ্যাম্পিয়ন ও ন্যাশনাল রোবটিক ফেস্টিভাল ২০১৭-তেও চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন৷

এ ছাড়াও ন্যাশনাল রোবট অলিম্পিয়াড ২০১৯-এ স্বর্ণ জয়, ইন্টারন্যাশনাল রোবট অলিম্পিয়াড ২০১৯-এ ব্রোঞ্জ জয় করেন এই শিক্ষার্থী৷ এছাড়াও তার নেতৃত্বে গতবছর ভারতের রাজধানী দিল্লিতে অনুষ্ঠিত ওয়ার্ল্ড রোবটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপে ১৩তম অবস্থান করেছিলো বাংলাদেশ৷ তথ্যসূত্র: দৈনিক কালের কণ্ঠ।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali