দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মিয়ানমারের রাখাইনে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে সম্ভাব্য যুদ্ধাপরাধ সংঘটিত হওয়ার আলামত পাওয়ার কথা মিয়ানমার এই প্রথমবারের মতো স্বীকার করেছে।
১৫ সেপ্টেম্বর মিয়ানমার সেনাবাহিনী রাষ্ট্রীয় সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে জানিয়েছে যে, ‘রোহিঙ্গাদের ওপর বড় পরিসরের নির্যাতনের বিষয়ে তদন্ত করছেন তারা’।
২০১৭ সালে ঘটে যাওয়া ঘটনার শুরু থেকে রোহিঙ্গা গণহত্যার কথা অস্বীকার করে আসলেও এই প্রথমবার রোহিঙ্গাদের ওপর ব্যাপক আকারে নির্যাতনের কথা স্বীকার করলো মিয়ানমার। এতে করে আন্তর্জাতিক আদালতে রোহিঙ্গা গণহত্যায় মিয়ানমারের বিরুদ্ধে চলমান বিচার আরও গতিশীল হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
বিবৃতিতে সরকারের প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনের কথা উল্লেখ করে বলা হয়েছে যে, ‘২০১৬-১৭ সালের ওই সময়টিতে নির্যাতনের ঘটনার তদন্ত করা হবে। এই তদন্তে মংডু এলাকার বেশ কয়েকটি গ্রামে নির্যাতনের অভিযোগের বিষয়টিও যুক্ত করা হয়’।
ইতিপূর্বে মিয়ানমার সরকারের একটি তদন্ত কমিশন এক প্রতিবেদনে দেশটির কিছু সেনাসদস্যকে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্তও করে। যদিও রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা জঙ্গিগোষ্ঠীর তৎপরতা ঠেকাতে এমন অভিযান চালানো হয়েছিলো বলে এতোদিন দাবি করে আসছিল মিয়ানমার।
তবে এটি এমন এক সময় প্রকাশিত হলো, যখন গত সপ্তাহে মিয়ানমারের দুই সেনাসদস্যকে নেদারল্যান্ডসের দ্য হেগে হাজির করা হয়। গত জুলাই মাসে এই দুই সেনা এক ভিডিওতে রাখাইনে সেনাবাহিনীর অভিযানের সময় গ্রামবাসীকে হত্যার সঙ্গে যুক্ত থাকার কথা স্বীকার করেছেন।
উল্লেখ্য, মিয়ানমারের রাখাইনে সেনাবাহিনীর নির্যাতনের মুখে ২০১৭ সালে প্রায় ৮ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় গ্রহণ করে। নির্যাতনের সেই ঘটনাকে রোহিঙ্গাদের উপর ‘গণহত্যা’ বলে জাতিসংঘ বার বার মন্তব্য করলেও, অভিযোগ অস্বীকার করে আসছিলো দেশটির সেনবাহিনী।
২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট রাখাইনের কয়েকটি নিরাপত্তা চৌকিতে হামলার পর পূর্ব-পরিকল্পিত এবং কাঠামোবদ্ধ সহিংসতা জোরালো করেছিলো মিয়ানমার সেনাবাহিনী।
আলজাজিরার খবরে বলা হয়, এই সময় সেনাবাহিনী কর্তৃক হত্যা-ধর্ষণসহ বিভিন্ন ধরনের সহিংসতা ও নিপীড়ন থেকে বাঁচতে বাংলাদেশে পালিয়ে আসে আরাকান রাজ্যের রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর প্রায় ১০ লাখ মানুষ। তারা বর্তমানে কক্সবাজারের টেকনাফে আশ্রয় শিবিরে আশ্রয় গ্রহণ করে আছে।
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on সেপ্টেম্বর ১৭, ২০২০ 2:34 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ড এবং লেবাননজুড়ে ভয়াবহ হামলা চলমান রেখেছে…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ স্বপ্ন দেখে তা মনে রাখা সত্যিই দুষ্কর। আর তাই রাতের…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪ খৃস্টাব্দ, ৩০ কার্তিক ১৪৩১…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনেকই সুজি খেতে খুবই ভালোবাসেন। তাই তারা প্রতিদিন সুজির পায়েস,…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ প্রথমবারের মতো প্যান ইন্ডিয়ান চলচ্চিত্র বানিয়েছেন নির্মাতা অনন্য মামুন। ঢালিউড…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আপনার যদি প্রতিদিন চিকেন খাওয়ার অভ্যাস থাকে, তাহলে জেনে রাখুন,…