দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বেজি ও সাপের দ্বৈরথের কথা সকলের জানা। বেজি ও সাপের লড়াইয়ে সবসময়ই জিতে যায় বেজি। বিভিন্ন গল্পেও বেজি থাকে নায়ক হিসেবে ও সাপকে রাখা হয় ভিলেন হিসেবেই। কিন্তু কেনো এরা একে অপরের শত্রু?
কোবরার মতো বিষধর সাপকেও বেজির কাছে প্রাণ দিতে হয়। অনেকেই সে কারণে বাড়ির আশেপাশে বেজি থাকলে সাপের ভয়ও কম পান। কারণ হলো, যেখানে বেজি থাকে, সেই এলাকায় বিষধর গোখরা সাপও থাকার সাহস পায় না।
তাই অনেকেই মনে করেন, বেজির শরীরে কোবরার বিষ নষ্ট করে দেওয়ার মতো কোনো অ্যান্টিবডি রয়েছে। আবার অনেকেই ভাবেন বেজিরা নাকি গাছ জানেন। সেই গাছের জোরেই সাপকে পরাস্থ করেন। তবে এটি আদতেও সত্য নয়। আসল ঘটনা হলো বেজি নিজের বিভিন্ন কৌশলে কোবরার কামড় থেকে নিজেকে রক্ষা করে থাকে।
বেজির শরীরের আকার এবং তার বিভিন্ন ধরনের টেকনিকের কারণে যে কোনো ধরনের সাপই তাদেরকে পরাস্ত করতে পারে না। অপরদিকে কৌশল ব্যবহার করে কোবরার মাথা কামড়ে ধরে মেরে ফেলতেও পারে বেজিরা।
বাড়ির আশেপাশে বেজি থাকার সুবিধাই হলো, ইঁদুর এবং সাপের উৎপাত হতে রক্ষা পাওয়া যায়। কারণ মুরগির বাচ্চা হতে শুরু করে হাঁসের বাচ্চা এরা খেয়ে ফেলে।
বেজি বছরে দুই হতে তিনবার বাচ্চা দেয়। প্রতিবার ২ থেকে ৫টি বাচ্চা হয়। মাটির নিচের গর্তে এসব বাচ্চার দেখভাল করে থাকে মা বেজিরা।
বাচ্চাদের জন্য ও নিজেদের খাবারের জন্য বেজি সবসময়ই সাপকে শত্রু হিসেবে দেখে থাকে। সে কারণে বেশিরা সাপ দেখলেই তাড়িয়ে দেওয়া কিংবা মেরে ফেলার জন্য উঠেপড়ে লাগে।
তথ্যসূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on সেপ্টেম্বর ২৩, ২০২০ 10:20 পূর্বাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ স্বপ্ন দেখে তা মনে রাখা সত্যিই দুষ্কর। আর তাই রাতের…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪ খৃস্টাব্দ, ৩০ কার্তিক ১৪৩১…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনেকই সুজি খেতে খুবই ভালোবাসেন। তাই তারা প্রতিদিন সুজির পায়েস,…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ প্রথমবারের মতো প্যান ইন্ডিয়ান চলচ্চিত্র বানিয়েছেন নির্মাতা অনন্য মামুন। ঢালিউড…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আপনার যদি প্রতিদিন চিকেন খাওয়ার অভ্যাস থাকে, তাহলে জেনে রাখুন,…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কোটা সংস্কার আন্দোলনের সংগঠন ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’- এর অন্যতম সমন্বয়ক…