দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বাংলাদেশের নাগরিকরা কোলকাতায় না যাওয়ার কারণে হাসপাতাল ব্যবসায় ধ্বস নেমে এসেছে।কোলকাতার নামী-দামী চিকিৎসাকেন্দ্রের অধিকাংশই বাংলাদেশী রোগীদের ওপর পুরোপুরি নির্ভরশীল।
করোনা ভাইরাসের কারণে উদ্ভুত পরিস্থিতিতে প্রতিবেশী দেশের রোগী কমে যাওয়ায় হাসপাতাল কেন্দ্রীক ব্যবসায় নেমে এসেছে ব্যাপক মন্দা।
গত চার দশক ধরে কোলকাতার অদূরের মুকুন্দপুর এলাকায় গড়ে উঠেছে এক-এক করে সর্বভারতীয় স্তরের নামি দামি সব বেসরকারি হাসপাতালের শাখা। আর-এন-টাগর, মেডিকা, সিএমআরআই, পেয়ারলেস, আমরির মতো প্রতিষ্ঠান ছাড়াও বেশ কয়েকটি ল্যাবও রয়েছে এই এলাকায়।
ভারতের নামী চিকিৎসকরা যেমন বসেন এইসব স্থানে, তেমনই অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি ও চিকিৎসা পরিষেবার গুণগত মান ভালো থাকায় ক্রমেই অঞ্চলটি হয়ে ওঠে একটি মেডিক্যাল টুরিজমের স্থানে। এখানে আসতে শুরু করেন বাংলাদেশীসহ বিদেশী পর্যটকরাও, যারা ঘুরতে এসে শারীরিক নানা অসুখের চিকিৎসা করে যান। চিকিৎসাকেন্দ্র ঘিরে এখানে গড়ে উঠেছে আবাসিক হোটেল, লজও। পাল্লা দিয়ে বাড়ছিল খাবারের দোকান, ফলের দোকানপাটও। বাড়ছিল স্থানীয় যোগাযোগের জন্য অটো রিকশা বা সাধারণ গণপরিবহনের সংখ্যা।
মূলত বাংলাদেশী চিকিৎসা সেবা প্রত্যাশীদের জন্যই এখানে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সচল থাকে। বর্তমানে তা কোভিড পরিস্থিতির কারণে বড়সড় হুমকির মুখে বলে একবাক্যে স্বীকার করছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা।
এক বেসরকারি তথ্য বলছে, প্রতি মাসে কোলকাতার মুকুন্দপুর এলাকায় বেসরকারি হাসপাতাল ঘিরে যে মেডিক্যাল ট্যুরিজম তৈরি হয়েছে সেখানে শতকোটি টাকার ব্যবসা হয়ে থাকে। এটার প্রায় সিংহভাগই বাংলাদেশী পর্যটকদের কাছ থেকেই আসে। যা গত ৬ মাসে নেমে গিয়েছে একেবারে শূন্যের কোটায়।
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on অক্টোবর ৮, ২০২০ 12:06 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনেকই সুজি খেতে খুবই ভালোবাসেন। তাই তারা প্রতিদিন সুজির পায়েস,…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ প্রথমবারের মতো প্যান ইন্ডিয়ান চলচ্চিত্র বানিয়েছেন নির্মাতা অনন্য মামুন। ঢালিউড…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আপনার যদি প্রতিদিন চিকেন খাওয়ার অভ্যাস থাকে, তাহলে জেনে রাখুন,…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কোটা সংস্কার আন্দোলনের সংগঠন ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’- এর অন্যতম সমন্বয়ক…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনিযুক্ত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনী প্রচারণায় প্রতিশ্রুতি দেন…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অবশেষে গত ৩১ বছর ধরে চলা ‘গোল্ডেন আউল’ বিতর্কের অবসান…