দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অবাক করার মতো ঘটনা। খাবারের খোঁজে যেভাবে খাড়া ঢাল বেয়ে পাহাড়ের হাজার হাজার ফুট উঁচুতে চড়ে যায় এক ছাগর, যা রীতিমতো অবাক করেছে তুখোড় পর্বোতারোহীদেরও!
আর পাঁচটা সাধারণ ছাগলের মতো দেখতে হলেও একে সাধারণ ভাবলে সত্যিই ভুল হবে। অত্যন্ত প্রতিকূল পরিবেশেও টিকে থাকতে সক্ষম এই প্রজাতীর ছাগল। খাবারের খোঁজে প্রতিদিন প্রায় ১৩ হাজার ফুট উঁচু পাহাড়ে অবলীলায় চড়ে বেড়ায় এই ছাগল! এটি কোনও সাধারণ ছাগল নয়, এই ছাগলের নাম মাউন্টেন গোট।
এই প্রজাতীর ছাগলকে প্রধানত উত্তর আমেরিকার পার্বত্য এলাকায় দেখতে পাওয়া যায়। তবে পার্বত্য হিমালয়ে ও রুক্ষ আফগানিস্থানেও দেখা যায মাউন্টেন গোটের। মাউন্টেন গোট আকার-আয়তনে গ্রাম বাংলার পথে-ঘাটে ঘুরে বেড়ানো ছাগলের চেয়ে বেশ খানিকটা বড়। সদ্যোজাত মাউন্টেন গোটের ওজনও হয় প্রায় ৩ কেজির মতো!
সাধারণত একটি মাউন্টেন গোট জন্মের ৪-৫ ঘণ্টার মধ্যেই পাহাড়ে চড়ার চেষ্টা শুরু করে। এই প্রজাতির ছাগলের ওজন ৪৫ কেজি হতে ১৪০ কেজি পর্যন্ত হয়ে তাকে। অত্যন্ত প্রতিকূল আবহাওয়াতেও টিকে থাকার জন্য মাউন্টেন গোটের শরীর পুরু পশমে ঢাকা থাকে। মাইনাস ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাই হোক কিংবা ১৬০ কিমি প্রতি ঘণ্টা গতিবেগের ঝোড়ো হাওয়ার ধাক্কায় হোক— এ সব ঝড়-ঝাপটা সামলেও টিকে থাকতে পারে এইসব মাউন্টেন গোট। এরা সাধারণত ১২ হতে ১৫ বছর বাঁচে। তবে এদের বেশির ভাগেরই মৃত্যু ঘটে দুর্ঘটনায়।
এদের বয়স যখন ৩০ মাসে পৌঁছাই তখন একটি মাউন্টেন গোট প্রজননে সক্ষম হয়। মোটামুটি অক্টোবর হতে ডিসেম্বর পর্যন্ত চলে এদের প্রজনন সময়। প্রজননের সময় পেরোলেই পুরুষ ও মেয়ে মাউন্টেন গোট আলাদা আলাদা দলে বিভক্ত হয়ে পড়ে।
একটি পূর্ণ বয়স্ক মাউন্টেন গোটের শরীর হতে বছরে প্রায় ৪০ কেজির মতো উল পাওয়া যায়। তবে তাই বলে উলের প্রয়োজনে মাউন্টেন গোটের চাষ করা কিন্তু সম্ভব নয়। কারণ হলো এরা কোনো অবস্থাতেই পোষ মানে না। তাই উলের যোগানের জন্য বাণিজ্যিকভাবে এদের কাজেও লাগানো সম্ভব হয় না। খাবারের খোঁজে যেভাবে খাড়া ঢাল বেয়ে পাহাড়ের হাজার হাজার ফুট উঁচুতে চড়ে যায় এইসব মাউন্টেন গোট যা রীতিমতো অবাক করেছে তুখোড় পর্বোতারোহীদেরও! এদের চলন-ফেরন দেখলে আশ্চর্য না হয়ে পারা যায় না।
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on অক্টোবর ৮, ২০২০ 2:57 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনেকই সুজি খেতে খুবই ভালোবাসেন। তাই তারা প্রতিদিন সুজির পায়েস,…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ প্রথমবারের মতো প্যান ইন্ডিয়ান চলচ্চিত্র বানিয়েছেন নির্মাতা অনন্য মামুন। ঢালিউড…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আপনার যদি প্রতিদিন চিকেন খাওয়ার অভ্যাস থাকে, তাহলে জেনে রাখুন,…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কোটা সংস্কার আন্দোলনের সংগঠন ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’- এর অন্যতম সমন্বয়ক…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনিযুক্ত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনী প্রচারণায় প্রতিশ্রুতি দেন…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অবশেষে গত ৩১ বছর ধরে চলা ‘গোল্ডেন আউল’ বিতর্কের অবসান…