The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ভর্তি পরীক্ষায় ফেল করে চা বিক্রি করে কোটিপতি!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ভর্তি পরীক্ষায় একের পর ফেল করে শেষ পর্যন্ত নেমে পড়লেন চা বিক্রি করতে। আর তাতেই কুপোকাত, হয়ে গেলেন কোটিপতি! এমন একটি বিস্ময়কর ঘটনা ঘটেছে ভারতের মধ্যপ্রদেশে।

ভর্তি পরীক্ষায় ফেল করে চা বিক্রি করে কোটিপতি! 1

দেশটির প্রথম সারির বিজনেস স্কুলে ভর্তি সুযোগ না পাওয়াতেই যেনো কপাল খুলে গেল প্রফুল বিল্লোর নামে ওই যুবকের। সম্প্রতি তাকে নিয়ে ফটো স্টোরি প্রকাশ করেছে কোলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকা।

তার স্বপ্ন ছিল, বড় বিজনেস স্কুলে পড়ে ভালো একটি ক্যারিয়ার গড়ে তুলবেন। তবে ভাগ্য তাকে নেমে নিয়ে আসে একেবারে রাস্তায়, চা বিক্রি মনোযোগ দেন তিনি।

তবে তার ব্যর্থতাকেই যেনো জীবনকে অন্যভাবে দেখতে শিখিয়েছিল তাকে। আজ বিশ্বের প্রথম সারির বিজনেস স্কুলের শিক্ষার্থীদের সামনে ভাষণ দেন ওই যুবক। কীভাবে উদ্যোক্তা হয়ে ওঠতে হয় সেই অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন সকলের মাঝে।

তিন তিনবার ভর্তি পরীক্ষা ব্যর্থ হয়ে ২০১৪ সালে এসে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন, এবার জীবনকে নিয়ে তিনি অন্যভাবে ভাববেন। বাবার থেকে টাকা নিয়ে ভারতের বিভিন্ন শহরে ঘুরে বেড়াতে শুরু করলেন এই যুবক।

তবে আর কতোদিনই বা এভাবে কাটানো সম্ভব! এমবিএ করার ইচ্ছা ততোদিনে মুছে ফেললেও বাড়িতে সেটা জানানোর সাহসই তার ছিল না।

শেষে আহমেদাবাদে এসে তিনি নিজেই কিছু একটা শুরু করার মনস্থির করলেন। প্রথমে ম্যাকডোনাল্ডের আউটলেটে ইন্টারভিউ দিয়ে একটা কাজ শুরু করে দিলেন। সারাদিন ধরে তিনি ঝাড়ু দিতেন আউটলেটে। কখনও কখনও ক্রেতাদের থেকে অর্ডার নিতেন ও আবার কখনও কখনও খাবার পরিবেশন করতেন।

এভাবেই চলছিল তার দিন। উপার্জনও ভালোই হচ্ছিল। তবে তার মনের মধ্যে একেবারেই শান্তি ছিল না। জীবন নিয়ে আক্ষেপ কিছুতেই কাটছিল না তার। নিজেই কিছু করার ইচ্ছা থেকেই চা বিক্রির কথা মাথায় উঠে আসে তার।

আহমেদাবাদের এক এমবিএ কলেজে ভর্তি হওয়ার কথা বলে বাবার কাছ থেকে ৮ হাজার রুপি জুটিয়ে নেন প্রফুল বিল্লোর। ওই টাকায় কেটলি, কাপ, ট্রে ও চা তৈরির সমস্ত পণ্য কিনে পরদিন হতেই রাস্তায় বিক্রি করতে শুরু করেন তিনি।

শুরুর প্রথম দিন কোনও গ্রাহকই পাননি। পরদিন আবার রাস্তায় দোকান দিলেন। এবার নিজে গ্রাহকের কাছে চলে যেতে শুরু করলেন তিনি। গ্রাহকের কাছে গিয়ে অর্ডার নেওয়া ও তাদের হাতে চা পৌঁছে দিতে থাকেন তিনি।

ইংরেজি বলা চাওয়ালাকে পছন্দ করতে শুরু করেন মানুষ। প্রথম দিন মাত্র ৫ জন গ্রাহক, পর দিন ২০ জন, তারপর দিন ১০০ জন… এভাবে ক্রমেই বাড়তে থাকে বিক্রি। দু’সপ্তাহের মধ্যে আশপাশের চা বিক্রেতাদের ঈর্ষার কারণ হয়ে উঠলেন প্রফুল বিল্লোর।

যে কারণে জোর করে তার দোকান তুলে দেওয়া হয়। পরের কয়েক সপ্তাহ দিনি দোকান দিতে পারেননি। সেই সময় গ্রাহকরাই তাকে খুঁজতে শুরু করেন। ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামে তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে শুরু করেন অনেকেই।

আবার চায়ের কেটলি নিয়ে আহমেদাবাদের অন্য জায়গায় দোকান দেন প্রফুল বিল্লোর। এবার এক হাসপাতালের ভেতর দোকান দেন প্রফুল। প্রতি মাসে এক হাজার টাকা করে ভাড়াও দিতেন। প্রফুল বিল্লোর শুধু চা বেচতেন না, গ্রাহকদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনের নিত্যনতুন ভাবনা নিয়েও হাজির হন।

এর মধ্যে ব্যবসা বাড়ানোর জন্য বাবাকে মিথ্যা বলে আবারও ৫০ হাজার রুপি চেয়ে নেন। বাবা জানতেন, তার ছেলে এমবিএ কলেজে ভর্তি হয়েছেন। বাবা যাতে তার ব্যবসায় বাধা হয়ে না দাঁড়ান সেজন্য এক কলেজে ভর্তিও হন প্রফুল। তবে কয়েকদিন ক্লাস করার পর আর কলেজের আঙিনায় পা রাখেননি তিনি।

দোকান চালুর পর নিজের দোকানের নাম দিলেন ‘এমবিএ চাওয়ালা’। এমবিএ-এর পুরো অর্থ মিস্টার বিল্লোরে আহমেদাবাদ। বিল্লোরে হলো তার পদবি। অনেকেই বুঝতে পারতেন না এর প্রকৃত অর্থ আসলে কি। সবাই মনে করতেন চাওয়ালা তাও আবার এমবিএ! এমবিএ করে চা বিক্রি করেন! এ সব নানা কথা নিয়ে হাসাহাসিও করতেন অনেকেই। তবে তাতে ব্যবসায় কোনও প্রভাব পড়েনি।

বর্তমানে আহমেদাবাদে ৩০০ বর্গ ফুটের দোকান রয়েছে প্রফুলের। তাতে ২০ জন কর্মচারীও কাজ করেন। সেরা বিজনেস স্কুলে ভর্তি না হয়েও প্রফুল এখন কোটিপতি। ২০১৯-২০ সালে ব্যবসা থেকে আয় করেছেন ৩ কোটি রুপি।

প্রফুলের এই গল্প সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম হতে সংবাদমাধ্যম সবখানেই ছড়িয়ে পড়ে। তরুণ উদ্যোক্তা হিসেবে নজির গড়েছেন তিনি, প্রফুলের প্রশংসায় পঞ্চমুখ প্রতিষ্ঠিতরা। অনেক নামীদামী মানুষও এখন এমবিএ চাওয়ালার নিয়মিত গ্রাহক।

শিক্ষার্থীদের সামনে ভাষণ দিতে আইআইএম বা হার্ভার্ড বিজনেস স্কুলে প্রায়ই ডাক পান প্রফুল বিল্লোর। তার কাহিনী মনোবল বাড়ায় শিক্ষার্থীদের মধ্যে।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর

অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali