দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার ঘটনা এখনও আমাদের তাড়িত করে। কতো কাহিনী রয়েছে সেই সময়কার। আবারও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার ঘটনা উঠে এলো। হিটলারের ব্যবহৃত একটি কমোড নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে!
এই টয়লেট (কমোড) সিট কোনও সাধারণ টয়লেট সিট নয়। সম্পূর্ণ কাঠের তৈরি এই সিটটি সেই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার। এটি ব্যবহার করেছিলেন খোদ অ্যাডলফ হিটলার। এই কমোডের দাম রাখা হয়েছে ১৫ হাজার মার্কিন ডলার! আপাতত নিলাম সংস্থার ওয়েবসাইটেই এটি দেখা যাচ্ছে। জানা গেছে, খুব শীঘ্রই নিলামের একটি অনুষ্ঠানে এই টয়লেট সিটটি রাখা হবে।
ওই টয়লেট সিটটি আসলে আমেরিকান সেনাবাহিনী হিটলারের নিজস্ব শৌচাগার হতে লুট করা হয়েছিল। সেই লুট করা টয়লেট সিটই আলেকজান্ডার হিসটোরিক্যাল অকশন এলএলসি-র নিলামের মূল আকর্ষণ হতে চলেছে বলে মনে করছেন অনেকেই। নিলাম সংস্থাটি মনে করছে হিটলারের ওই কাঠের টয়লেট সিটটি কেনার জন্য দাম উঠবে অনেক।
জানা যায়, হিটলারের টয়লেটসিটটি ১৯ ইঞ্চি লম্বা ও ১৬ ইঞ্চি চওড়া। স্টিলের ফিটিংস দিয়ে টয়লেট সিটটি জোড়া রয়েছে। সিটের ওপর হিটলার বিরোধী দুই সেনা ও সেই সময়ের সংবাদপত্রে হিটলার বিরোধী খবরের ব্যাঙ্গত্মক ছবিও সাঁটা রয়েছে। নিলাম সংস্থাটির দাবি হলো হিটলারের টয়লেট সিটটি অব্যবহৃত অবস্থায় বহুদিন পড়ে ছিল। সেটি এতোদিন কেও ছুঁয়েও দেখেনি।
অ্যাডলফ হিটলারের বাড়িতে পৌঁছানোর জন্য ফরাসী সেনারা জোট বেঁধেছিল তখন আমেরিকান সৈনিকদের মধ্যে। বোর্চ সেই দলটির প্রধান ছিলেন। সেই বোর্চের ছবিও রয়েছে হিটলারের টয়লেট সিটের ওপর। স্বৈরাচারী শাসক হিটলার ও বর্চের বেশ কিছু কথোপকথন, হিটলারের মাউন্টেন বইয়ে উল্লেখ করা হয়, সেই বইয়ের একটি অনুলিপি ও টয়লেট সিট সহ নিলাম করা হবে। তবে নিলাম সংস্থার ওয়েবসাইট বলছে যে, সর্বাধিক আকর্ষণীয় আইটেমগুলির মধ্যে হিটলারের ব্যক্তিগত বাথরুম অন্যতম হয়ে উঠতে পারে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। হিটলারের ব্যবহৃত টয়লেট সিট যে বহুমূল্য কোনো সিংহাসনের থেকে কম নয়, তা সহজেই বোঝা যাচ্ছে। এখন দেখা যাক, এটি আসলে কতো টাকায় বিক্রি হয়!
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।