দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এবার মানুষের হাতের লেখা নকল করার জন্য বানানো হয়েছে হেমিংওয়ে নামে একটি রোবট! যে কারো হাতের লেখার ধরণ বুঝে হুবহু সেই অনুযায়ী লেখে দেবে এই রোবট!
এবার মানুষের হাতের লেখা নকল করার জন্য বানানো হয়েছে হেমিংওয়ে নামে একটি রোবট! যে কারো হাতের লেখার ধরণ বুঝে হুবহু সেই অনুযায়ী লেখে দেবে এই রোবট!
যে লেখা লিখতে একজন মানুষের ১৫ মিনিট লাগে সেই লেখাটি নকল করতে রোবটটির সময় লাগবে মাত্র ২ মিনিট।ওই রোবটটিকে হাতের লেখা চেনাতে একটি সাদা কাগজে প্রথমে কিছু লিখে দিতে হবে। তারপর মেশিন লার্নিং অ্যালগরিদম প্রক্রিয়ার সাহায্যে এটি লেখার ধরন নিজে থেকেই শিখে নেবে। এমনকি কোনো শব্দ লেখার সময় কলমের উপরে বেশি চাপ দেওয়া হচ্ছে তাও বুঝতে পারবে এই রোবটটি!
হেমিংওয়ের নির্মাতা কোম্পানি দ্যা হ্যান্ডরাইটিং কোম্পানির সহ-প্রতিষ্ঠাতা অ্যালেক্স রবিনসন বলেছেন, প্রতিটি মানুষের লেখাই পৃথক। তবে প্রত্যেকবার একটি বর্ণ লেখার সময় খুব সূক্ষ কিছু পার্থক্য থেকেই যায়। নতুন উদ্ভাবিত প্রযুক্তি এই পার্থক্য ধরতে পেরেছে। প্রযুক্তির অপব্যবহার করে জাল দলিল কিংবা অন্য প্রয়োজনীয় কাগজও তৈরি করা যাবে। তবে কোনটি রোবটের লেখা আর কোনটি মানুষের হাতের লেখা তা শনাক্ত করাটও বেশ সহজ।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।