দুটি ফ্ল্যাটের মালিক এক ভিক্ষুকের মাসে আয় ৭৫ হাজার টাকা!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ একজন ভিক্ষুক। যার কোনো সহায়-সম্বল নাই তারই ভিক্ষা করার কথা। কিন্তু এবার এমন এক ভিক্ষুকের সন্ধান পাওয়া গেছে যিনি রীতিমতো দুটি ফ্ল্যাটের মালিক। আর তার মাসিক আয় ৭৫ হাজার টাকা!

যে ভিক্ষুক সকাল-সন্ধ্যা হাত পাতেন মানুষের কাছে। ভিক্ষা করাই যখন তার পেশা। মধ্যবয়স্ক এই ভরত জৈন ভারতীয় ভিখারীদের মধ্যে কুলশ্রেষ্ঠ হিসেবে দেখা হয়। শুধু ভিক্ষা করে মাসে তার আয় হয় পঁচাত্তর হাজার টাকা। তিনি ইতিমধ্যেই ৭০ লক্ষ টাকা দিয়ে দুটি ফ্ল্যাটও কিনেছেন।

ল্যাপটপ চালাতে সিদ্ধহস্ত এই ভিক্ষুক সংবাদ মাধ্যমকে বলেছেন, লজ্জার কী আছে? অন্য চাকরির মতো এটাও আমার একটা পেশা! ভিক্ষা চাইবার জন্য আমাকে অভিনব কলাকৌশল আয়ত্ত করতে হয়েছে।

ভিক্ষুক ভরত জৈন একটা গাড়ি কেনার কথা চিন্তা করছেন! তবে গাড়ি চালিয়ে এসে ভিক্ষা চাইলে কেও কি আর ভিক্ষা দেবে? এমন প্রশ্নে ভরতের সাফ উত্তর, চালিয়ে আসবো কেনো? ড্রাইভার স্পট এর কিছু দূরে আমাকে নামিয়ে দেবে। লোকে কী সোফার নিয়ে কাজে আসে না?!

সংবাদ মাধ্যমের খবরে জানা যায়, এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন কোলকাতার লক্ষ্মী। তার দিনে আয় একহাজার টাকা অর্থাৎ মাসে ৩০ হাজার টাকা করে। বারো বছর বয়সে ভিক্ষাবৃত্তি শুরু লক্ষ্মীর। এখন বয়স ৬৪। লক্ষ্মী বলেছেন, ভাগ্যিস আমাদের পেশায় কোনো রিটায়ারমেন্ট নেই।

অপরদিকে মুম্বাইয়ের চারনি রোডের গীতা রয়েছেন এই তালিকায় তৃতীয় স্থানে। যদিও তার আয় দিনপ্রতি দেড় হাজার। তবে লক্ষ্মীর মতো পেশায় দীর্ঘদিন নয় বলেই তাকে তৃতীয় স্থান নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে।

আর এইসব খানদানি ভিক্ষুকদের তালিকার চতুর্থ স্থানে রয়েছেন পাটনা রেলওয়ে স্টেশনের ভিক্ষুক পাপ্পু। পাপ্পুও প্রতিদিন দেড়হাজার টাকা আয় করেন। পাপ্পু ফ্ল্যাটও কিনেছেন। তবে কমদিন এই পেশায় আসার কারণে পাপ্পু চার নম্বরে চলে এসেছে।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর

অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।