দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বর্তমানে ইন্টারনেটে প্রতিদিন কিছু সময় কাটানো সবার জন্যই প্রায় অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। শহরের আধুনিক জীবনে ইন্টfরনেট ছাড়া যেনো কল্পনাই করা যায় না। কয়েকটি লক্ষণ দেখে বুঝে নিন আপনার কী তাহলে ইন্টারনেট আসক্তি ঘটেছে?
যোগাযোগ, সংবাদ হতে শুরু করে ব্যবসা-বাণিজ্য এমনকি কেনাকাটা পর্যন্ত অনলাইনে করা সম্ভব হচ্ছে। প্রায় সব চাহিদাই পূরণ হচ্ছে এই ভার্চুয়াল জগতের মাধ্যমে। যে কারণে অনেকেই এর প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ছেন। তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, প্রয়োজন ছাড়া ইন্টারনেটে দীর্ঘ সময় ব্যয় করা শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য খুবই খারাপ একটি জিনিস।
অনেকেই ইন্টারনেট ব্যবহার করতে করতে নিজের অজান্তেই আসক্ত হয়ে পড়েছেন। তাই তাদের সুবিধা এবং সচেতনতার জন্য কিছু টিপস আজ আপনাদের সামনে তুলে ধরা হলো। লক্ষণ দেখলে সহজেই বুঝতে পারবেন আপনি আসলেও ইন্টারনেটে আসক্ত হয়ে পড়েছেন।
# ইন্টারনেটে অনেক বেশি বেশি সময় কাটানো। দিনকে দিন যদি ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় বাড়তে থাকে তাহলেও এই প্রবণতা আপনার জন্য সতর্ক সংকেত।
# অন্যান্য কাজের চাইতে ইন্টারনেট ব্যবহারকেই খুব বেশি আনন্দময় মনে করা। এগুলোকে ইন্টরনেট অপব্যবহারের প্রথম উপসর্গ মনে করতে হবে আপনাকে।
# ইন্টারনেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে যদি আপনার মনে হয়, আপনি নিজেকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারছেন না, তাহলে বুঝতে হবে আপনি ইন্টারনেটে আসক্ত হয়ে পড়েছেন।
# ইন্টারনেট ব্যবহারের কারণে যদি আপনি আপনার পরিবারের প্রতি অনাগ্রহী হয়ে ওঠেন তাহলেও বুঝবেন আপনি আসক্ত হয়ে পড়ছেন।
# ইন্টারনেটে আসক্ত হয়ে পড়ার আরেকটি লক্ষণ হলো, অন্যান্য স্বাভাবিক কাজ কমিয়ে দেওয়া। অন্যান্য কাজের চাইতে ইন্টারনেট ব্যবহার আপনার কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠা।
# বিশ্রামহীনভাবে অনলাইনে অধিক সময় থাকা বা উন্মাদের মতো ইন্টরনেটে থাকা ও ইন্টারনেট হতে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়লে হতাশ হয়ে পড়া। নোংরা পাবলিক ট্রয়লেটে বসেও ইন্টারনেট ব্যবহার করার মতো কাজ করা। -দেশে বিদেশে অবলম্বনে।
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on মে ১০, ২০২১ 2:46 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ দিনের বেলায় ঘুমানোকে আমরা ভাত ঘুম বলে থাকি। তবে দিনের…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ডিপিএস এসটিএস সিনিয়র স্কুল অডিটোরিয়ামে আয়োজিত হয়েছে ডিপিএস এসটিএস স্কুল…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক অ্যান্ড চ্যানেল আই অ্যাগ্রো অ্যাওয়ার্ড ২০২৩- এর…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ যে ছবিটি আপনারা দেখছেন সেটি দেশের জনপ্রিয় একজন অভিনেত্রীর ছোটবেলার…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় গণহত্যা ও আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে ইসরায়েলের…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ছবিতে লুকিয়ে রয়েছে একটি কাঁচি। তবে এই কাঁচির প্রতিকৃতিটি এই…