দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ছোট-বড় সবার পছন্দ আইসক্রিম। তবে আইসক্রিমের দাম কতো হতে পারে? ১০ টাকা ৫০ টাকা নাকি ১০০ টাকা? তবে এবার এমন এক আইসক্রিমের কথা উঠে এসেছে যে আইসক্রিমের দাম প্রায় ৭০ হাজার টাকা!
হট চকোলেট আইসক্রিমের প্রতি সব আইসক্রিম প্রেমীদেরই বেশ আগ্রহ রয়েছে বিস্তর। তবে উঠে এসেছে এক স্কুপ আইসক্রিমের কথা, যে আইসক্রিমের দাম প্রায় ৭০ হাজার টাকা!
কোলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকার এক খবরে জানা যায়, নিউইয়র্কের সেরেন্ডিপিটি নামে একটি সংস্থায় ‘গোল্ডেন অপ্যুলেন্স সানডিউ’-এর এক স্কুপ আইসক্রিমের দাম প্রায় ৭০ হাজার টাকার মতো! তাহলে কেনো এতো দাম? তবে এই আইসক্রিম আপনি চাইলেই কিন্তু পাবেন না। খেতে চাইলে আপনাকে অর্ডার দিতে হবে অন্তত দু’দিন আগে!
তিন স্কুপের এই তাহিতিয়ান ভ্যানিলা আইসক্রিমটির বিশেষত্ব অনন্য। এই আইসক্রিমে থাকে কাঠবাদাম কিংবা আমন্ড, আরও থাকে ক্যাভিয়ার ও সুগার ফোর্ড অর্কিড।
এই সুগারফোর্ড অর্কিড বানাতে সময় লাগে পুরো ৮ ঘণ্টা। তবে এর বিশেষত্ব অনন্য। এই আইসক্রিম মোড়া থাকে ২৩ ক্যারটের সোনার পাতা দিয়ে!
এই আইসক্রিমটি পরিবেশন করা হয় একটি ব্যাকারেট ক্রিস্টাল গোবলেটের মধ্যে ২৩ ক্যারটের সোনার পাতায় মুড়ে।’
তার পাশেই থাকে ১৮ ক্যারাট সোনার একটি চামচও!
এই আইসক্রিমের উপকরণ কোথা থেকে আসে তা জানেন? ইতালির তাস্কানি থেকে আসে এই চকোলেট, ভ্যানিলা বিন আসে মাদাগাস্কার হতে। আইসক্রিমের উপরে যে ফলের আস্তরণ দেওয়া হয় সেটি আসে প্যারিস হতে!
এই বিশেষ আইসক্রিমটি ‘কোন’ হিসাবেও সম্প্রতি পাওয়া যাচ্ছে লন্ডনের বিভিন্ন দোকানে। সেই কোন আইসক্রিমে রয়েছে অন্যরকম এক বিশেষত্ব।
খুদে একটি কোন আইসক্রীম সোনার পাতা দিয়ে মোড়া থাকে, তাছাড়াও ‘এডিবল ডায়মন্ডস’ অর্থাৎ খাওয়াও যায়, এমন হিরের কুচিও দেওয়া থাকে এই আইসক্রিমে। ছোট একটি কোনের দামও নেহায়েত কম নয় ১২৭ ডলারের মতো। যা বাংলাদেশী মুদ্রায় দাঁড়াচ্ছে প্রায় সাড়ে ১০ হাজার টাকার মতো।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।