দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও ওশেনিয়া অঞ্চলে মোট মোবাইল ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১২০ কোটি ছাড়িয়েছে। এরিকসন মোবিলিটি রিপোর্টে এই তথ্য দেওয়া হয়েছে।
এরিকসন মোবিলিটি রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে যে, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও ওশেনিয়া অঞ্চলে মোট মোবাইল ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১২০ কোটি ছাড়িয়েছে। যেখানে ফাইভজি গ্রাহকের সংখ্যা ২০ লাখেরও কিছু কম। ধারণা করা হচ্ছে যে, আগামী বছরগুলোতে ফাইভজি ব্যবহারের সংখ্যা দ্রুতহারে বৃদ্ধি পাবে, যা ২০২৬ নাগাদ দাঁড়াবে আনুমানিক ৪০ কোটিতে। এই অঞ্চলে প্রতি স্মার্টফোনে ডাটা ব্যবহারের মাত্রা বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে বেশি হবে।
২০২৬ নাগাদ প্রতি মাসে একেকটি স্মার্টফোনে ৩৯ জিবি করে ডাটা ব্যবহৃত হবে, যা বার্ষিক বৃদ্ধির হারের (সিএজিআর) ৩৬ শতাংশ। ৪২ শতাংশ সিএজিআর নিয়ে সে অনুযায়ী বাড়বে মোবাইল ডেটা ট্রাফিকও। ফোরজি ব্যবহার এবং ফাইভজি’র কারণে প্রতি স্মার্টফোনে ডেটা ব্যবহার বাড়বে ৩৯ইবি পর্যন্ত।
এরিকসনের এক্সিটিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং হেড অব নেটওয়ার্কস ফ্রেডরিক জেজদলিং বলেন, ‘এরিকসন মোবিলিটি রিপোর্টের ২০তম সংস্করণ অনুযায়ী, আমরা ফাইভজি’র পরবর্তী ধাপে রয়েছি। চীন, যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার মত বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় বাজারগুলোতে ফাইভজি’র চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এখনই সময় ফাইভজি ব্যবহার বাস্তবায়নের কার্যক্রম শুরু করার। ব্যবসায়িক ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানগুলো বৈশ্বিক মহামারি পরবর্তী অবস্থার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে এবং এক্ষেত্রে
ফাইভজি নির্ভর ডিজিটালাইজেশন ব্যবস্থা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।’
এরিকসন বাংলাদেশের প্রধান আব্দুস সালাম বলেন, ‘বাংলাদেশের ডিজিটাল যুগে প্রত্যাবর্তনের মূলে রয়েছে মোবাইল প্রযুক্তি। ডিজিটাল ব্যবস্থার উন্নয়নে এর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাও রয়েছে। বর্তমানে, বিদ্যমান মোবাইল প্রযুক্তিতে নতুন মাত্রা যোগ করবে ফাইভজি নেটওয়ার্ক সেবা। এর মাধ্যমে ক্রমবর্ধমান ডেটা চাহিদা পূরণ করবে এবং সাশ্রয়ী দামে পাওয়া যাবে দ্রুতগতির ইন্টারনেট। এই সুবিধাগুলো নতুন নতুন উদ্ভাবনী প্ল্যাটফর্ম তৈরির মাধ্যমে দেশের ডিজিটাল অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প বাস্তবায়নের লক্ষ্যকেও আরও ত্বরান্বিত করবে।’ খবর সংবাদ বিজ্ঞপ্তির।
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on জুন ১৯, ২০২১ 2:52 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। শুক্রবার, ৩ জানুয়ারী ২০২৫ খৃস্টাব্দ, ১৯ পৌষ ১৪৩১…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এই শীতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে চাইলে এই ভেষজগুলো প্রতিদিনের…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় ভিডিও স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম হলো ইউটিউব। অনলাইনে আয়…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আর্থ্রাইটিস, অর্থাৎ বাত যে শিশুদেরও হয়, সে কথা অনেকেই হয়তো…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ঢাকাই চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় নায়ক শাকিব খানের সঙ্গে প্রথমবারের মতো 'প্রিয়তমা'…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানার নিউ অরলিন্স শহরের ফ্রেঞ্চ কোয়ার্টারে বর্ষবরণের উদ্যাপনে…