The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

শরিয়ত অনুযায়ী কোরবানীর পশুর কেমন হওয়া উচিত

ফজিলতপূর্ণ একটি ইবাদত হলো কোরবানী

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এসে গেছে কোরবানী। এই সময়টিতে আমাদের অনেক অজানা বিষয়গুলো জানতে হয়। যেমন আজকের বিষয় শরিয়ত অনুযায়ী কোরবানীর পশুর কেমন হওয়া উচিত? আজ সেই বিষয়টি নিয়েই আলোচনা করা হবে।

ফজিলতপূর্ণ একটি ইবাদত হলো কোরবানী। অত্যন্ত তাৎপর্যমণ্ডিত আমল এটি। কোরবানীর সঙ্গে নিজের ভালোবাসার বৃহৎ ত্যাগও জড়িত। ইসলামী শরিয়তের দৃষ্টি থেকে যাদের সামর্থ্য রয়েছে তাদের ওপর কোরবানী করা ওয়াজিব। সামর্থ্য থাকার পরও যদি কেও কোরবানী না করে তাহলে তাদের গুনাহ হবে।

কোরবানীর যোগ্য পশু কেমন হতে হবে

কোরবানীর জন্য যোগ্য ৬ প্রকার পশু রয়েছে। এই ৬ প্রকার পশু হলো- গরু, মহিষ, উট, দুম্বা, ছাগল এবং ভেড়া। এইসব পশু দিয়ে কোরবানী দেওয়া জায়েজ। এইসব পশু ব্যতীত অন্য সকল পশু কোরবানীর জন্য নাজায়েজ। কোরবানী দেওয়ার জন্য ছাগল, ভেড়া এবং দুম্বার বয়স অন্তত এক বছর পূর্ণ হতে হবে। তবে ৬ মাসের ভেড়া যদি মোটাতাজা এবং দেখতে এক বছর বয়সের মতোই মনে হয় তাহলে এটি দিয়ে কোরবানী দেওয়া বৈধ। গরু-মহিষের ক্ষেত্রে পূর্ণ ২ বছর হতে হবে। উটের ক্ষেত্রে অবশ্যই ৫ বছর হতে হবে। (হিদায়া- খণ্ড: ০৪, পৃষ্ঠা: ১০৩)

কতোজন মানুষ একত্রে একটি পশু কোরবানি করাতে পারবেন

ছাগল, ভেড়া এবং দুম্বার ক্ষেত্রে একটি পশু একজন ব্যক্তিই কোরবানী দিতে পারবেন। অংশীদার নিয়ে বা ভাগে এসব পশু কোরবানী দেওয়ার কোনো বিধান নেই। তাই এইসব পশু কোরবানীতে একাধিক ব্যক্তি অংশ নিতে পারবে না। এছাড়াও গরু, মহিষ ও উটে সর্বোচ্চ ৭ ব্যক্তি অংশ নিয়ে কোরবানী দিতে পারবেন।

হজরত মুহাম্মদ (সা.) হাদিসে উট ও গরু-মহিষের বিষয়ে বলেছেন যে, একটি উট এবং গরু-মহিষে ৭ জন মানুষ কোরবানীর জন্য শরিক হতে পারবেন। (মুসলিম- হাদিস: ১৩১৮)

যে সমস্যা থাকলে পশু দিয়ে কোরবানী দেওয়া যাবে না

কোরবানীর পশুকে অবশ্যই দোষ-ত্রুটিবিহীন হতে হবে। পশুর মধ্যে যদি কোনো সমস্যা কিংবা ত্রুটি থাকে তাহলে তা দিয়ে কোরবানী দেওয়া যাবে না। সেই বিষয়গুলো তুলে ধরা হলো:

যেমন- পশুর দৃষ্টিশক্তি না থাকা, পশুর শ্রবণ ক্ষমতা না থাকা, অত্যন্ত দুর্বল ও জীর্ণ-শীর্ণ পশু, এতোটাই লেংড়া যে জবাই করার স্থানেও হেঁটে যেতে পারবে না, লেজের অধিকাংশ অংশই কাটা, পশুর জন্মগতভাবে কান না থাকা, কানের অধিকাংশ ভাগই কাটা। পশুর গোঁড়াসহ শিং উপড়ে যাওয়া, পশুর অধিকাংশ দাঁত না থাকা, কোনো রোগের কারণে স্তনের দুধ শুকিয়ে যাওয়া, ছাগলের দুটি দুধের যে কোনো একটি কাটা এবং গরু-মহিষের ৪টি দুধের যে কোনো দুটি কাটা থাকলে।

এই বিষয়টি থেকে এটা স্পষ্ট যে, কোরবানীর পশুকে অবশ্যই বড় ধরনের সমস্যা কিংবা ত্রুটি থেকে মুক্ত হতে হবে। বিশ্বনবী (সা.) হাদিসে বলেছেন যে, চার প্রকার পশু দিয়ে কোরবানী কখনও জায়েজ হবে না।
১। অন্ধ- যার অন্ধত্ব একেবারে স্পষ্ট
২। রোগাক্রান্ত- যার রোগও স্পষ্ট
৩। পঙ্গু- যার পঙ্গুত্ব একেবারে স্পষ্ট
৪। আহত- আহত হয়ে যার কোনো অঙ্গ ভেঙে গেছে। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩১৪৪)

যে ধরনের সমস্যা বা ত্রুটি থাকার পরও কোরবানী দেওয়া যাবে

পশুতে কিছু ত্রুটি থাকার পরও কোরবানী দেওয়া জায়েজ রয়েছে। পশুটি পাগল তবে সে ঠিকমতো ঘাস-পানি খায়, লেজ কিংবা কানের কিছু অংশ কাটা (অধিকাংশ অংশ রয়েছে), জন্মগতভাবেই শিং নেই, শিং রয়েছে তবে ভাঙা, ছোট কান, পশুর এক পা ভাঙা তবে বাকী তিন পা দিয়ে সে চলাফেরা করতে পারে। পশুর গায়ে চর্মরোগ, কিছু দাঁত নেই তবে অধিকাংশ দাঁতই রয়েছে, স্বভাবগত এক অণ্ডকোষ, বয়স হওয়ায় বাচ্চা জন্মদানে অক্ষম যেসব পশু, পুরুষাঙ্গ কেটে যাওয়ায় সঙ্গমেও অক্ষম। এমন ধরনের পশু কোরবানী করা যাবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। তথ্যসূত্র: https://www.rtvonline.com

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর

অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali