বিশ্বের সবচেয়ে দামি বার্গারের দাম ৫ লাখ টাকা!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বার্গার পছন্দ করেন না এমন মানুষ মনে হয় খুঁজে পাওয়া যাবে না। সাধ্যের মধ্যে সবাই রেস্টুরেন্টে গিয়ে খেয়ে থাকেন পছন্দের বার্গার। তবে এবার উঠে এসেছে বিশ্বের সবচেয়ে দামি বার্গারের কথা যার দাম ৫ লাখ টাকা!

উৎসব-আমেজ বা প্রিয় মানুষদের সঙ্গে আড্ডাতেও বার্গার খাওয়া হয়। তবে কখনও কী এমন বার্গার দেখেছেন কিংবা খেয়েছেন, যার দাম ৫ লাখ টাকা?

ইউরোপের এক নামী রেস্টুরেন্টের রন্ধনশিল্পী বিশ্বের সবচেয়ে দামি এই বার্গার বানিয়েছেন। এর দাম ৫০০০ ইউরো। বাংলাদেশী টাকায় এর দাম দাঁড়াচ্ছে ৫ লাখ টাকারও বেশি। তবে কেনোই বা এই বার্গারের দাম এতো বেশি হলো?

এই দামি বার্গারটি তৈরি করেছেন নেদারল্যান্ডসের রবার্ট জান দে ভিন। তিনি জানিয়েছেন যে, তার প্রাথমিক উদ্দেশ্যই ছিল প্রতিদিন মানুষ যে সাধারণ বার্গার খান তাকে একটু ভিন্নরকম চেহারা দেওয়ার। সেটি করতে গিয়েই এটিতে এমন কিছু উপকরণ ব্যবহার করা হয়েছে, যে কারণে এর দাম এতো বেশি হয়েছে। এর উপকরণগুলো হলো- বেলুগা ক্যাভিয়া, কাঁকড়া, স্প্যানিশ পলেতা ইবেরিকো (বিশেষ উপায়ে প্রস্তুত করা এক ধরনের মাংস), সাদা ট্রাফ্‌ল, ইংল্যান্ডের বিশেষ ধরনের চিজ, বিশ্বের দামি কফি দানা হতে বানানো বারবিকিউ সস এবং আরও রয়েছে অত্যন্ত দামি শ্যাম্পেন! তথ্যসূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।