দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সাদা লবণের থেকে আলাদা বিট লবণ বা কালো নুন। সব বাড়িতেই সাধারণ নুন ব্যবহার করা হয়, খুব কম মানুষই কালো নুন অর্থাৎ বিট নুন ব্যবহার করে থাকেন। তবে বিট লবণে ঘটতে পারে রোগ মুক্তি।
আপনি কী জানেন? বিট লবণ খাওয়ার অভ্যাস আপনার শরীরের কতো রোগ আপনার অজান্তেই সারিয়ে দেবে? আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞদের মতে, কালো নুন বা বিট লবণ অনেক মারাত্মক রোগ থেকে মুক্তি দিতে পারে। বমি বমি ভাব, অ্যাসিডিটি কিংবা কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা খুব সহজেই দূর হয়ে যায়।
আয়ুর্বেদ চিকিৎসক আবরার মুলতানির মতে, কালো লবণ গ্যাসের সমস্যাও দূর করে। এছাড়াও কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিস, অবসাদ ও পেট সংক্রান্ত অনেক সমস্যা দূর করতে সিদ্ধহস্ত এই বিট লবণ বা কালো নুন। প্রতিদিন সকালে গরম পানিতে কালো নুন মিশিয়ে খেয়ে নিলে শরীর সুস্থ থাকবে।
কালো নুন বা বিট লবণ ওজন কমাতে সহায়ক। এতে উপস্থিত খনিজগুলি অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল হিসেবেও কাজ করে থাকে। সে কারণে শরীরে উপস্থিত বিপজ্জনক ব্যাকটিরিয়াও দূর হয়। বিট লবণে সোডিয়াম বেশি থাকে। তাই এটি শরীর সতেজ এবং চনমনে রাখতে সাহায্য করে।
বিট লবণ হজমের উন্নতি করে ও শরীরের কোষে পুষ্টি সরবরাহ করে, যা স্থূলতা নিয়ন্ত্রণেও সহায়তা করে থাকে। বিট লবণ অনেক পুষ্টি ও খনিজ সমৃদ্ধ। যদি এটি নিয়মিত খাওয়া হয় তাহলে শরীরের হাড়ও মজবুত হবে।
ডায়াবেটিস রোগীদের সাদা লবণের পরিবর্তে বেশি করে বিট লবণ খাওয়া উচিত। বিট লবণ শরীরে রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখে। এতে করে আপনি অনেকটা সুস্থ বোধ করবেন।
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on আগস্ট ৬, ২০২১ 10:50 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ড এবং লেবাননজুড়ে ভয়াবহ হামলা চলমান রেখেছে…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ স্বপ্ন দেখে তা মনে রাখা সত্যিই দুষ্কর। আর তাই রাতের…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪ খৃস্টাব্দ, ৩০ কার্তিক ১৪৩১…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনেকই সুজি খেতে খুবই ভালোবাসেন। তাই তারা প্রতিদিন সুজির পায়েস,…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ প্রথমবারের মতো প্যান ইন্ডিয়ান চলচ্চিত্র বানিয়েছেন নির্মাতা অনন্য মামুন। ঢালিউড…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আপনার যদি প্রতিদিন চিকেন খাওয়ার অভ্যাস থাকে, তাহলে জেনে রাখুন,…