দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ রানীকে নিয়ে অনেক লেখালেখি হয়েছে। তবে এবার নতুন আরেকটি বাছুরের খবর পাওয়া গেছে। এই ছোট বাছুরটির নাম টুনটুনি!
এই বাছুরটি দেখতে স্বাভাবিক অন্যান্য বাছুরের চেয়ে ছোট তাই কৃষক আবুল কাশেমের শিশু ছেলে বাছুরটির নাম দিয়েছে টুনটুনি। সম্প্রতি গিনেস রেকর্ড গড়া সাভারে রানির মতোই খর্বাকৃতির দেহাবয়ব এই বাছুরটিরও। সম্প্রতি বিশ্বের সবচেয়ে ছোট গরুর রেকর্ডধারী রানি মারা গেছে। ৪৩৬ দিন বয়সী টুনটুনির মাঝেও অনেকেই রানির বৈশিষ্ট্য খুঁজছে। বাছুরটির উচ্চতা ২১ ইঞ্চি। ওজনও মাত্র ২২ কেজি।
জানা যায়, এই বাছুরের জন্ম হয়েছে গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার গোসিংগা ইউনিয়নের হায়াত খারচালা গ্ৰামের আবুল কাশেমের বাড়িতে। গত বছরের ৮ ভাদ্র জন্ম হয় বাছুরটি। এই সংবাদ পেয়ে স্থানীয় কয়েকজন ওজন মাপার স্কেল এবং ফিতা নিয়ে গ্রামের ওই কৃষকের বাড়িতে উপস্থিত হন। সাদা রঙের বাছুরটির দৈর্ঘ্য, পরিধি এবং ওজন মাপা হয়।
জানা গেছে, দেশী জাতের এই বাছুরটির উচ্চতা, বয়স ও ওজন বিবেচনায় এটি গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ড গড়া সাভারের রানি নামের খর্বাকৃতির গরুর চেয়ে কিছু পার্থক্য রয়েছে। রানির ওজন ছিল ২৬ কেজি। টুনটুনির ওজন মাত্র ২২ কেজি। রানির উচ্চতা ছিল ২০ ইঞ্চি, টুনটুনির উচ্চতা হলো ২১ ইঞ্চি।
গরুর মালিক আবুল কাশেম জানান, দেশি জাতের আমার গাভীটি এর আগেও বেশ কয়েকটি বাচ্চা দিয়েছে, তবে সেগুলো স্বাভাবিকই ছিল। এই বাছুরটি ছোটো অনেকটা বামন আকৃতির হয়েছে।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।