দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চুলে পাক ধরতে থাকে, সেটিই স্বাভাবিক নিয়ম। তবে সেই পাকা চুল কালো করতে আমরা কতো কি-ই না করি। আজ জেনে নিন ঘরোয়া উপায়ে চুল কালো করার পদ্ধতি।
চুলে পাক ধরা যে কেবল বয়স বাড়লেই হবে তা অবশ্য নয়। বরং হজমের গোলমাল, চুলের অযত্ন, মানসিক চাপ ইত্যাদি নানা কারণে চুলে পাক ধরতে পারে। কোনও কোনও ক্ষেত্রে আবার বংশগত কারণেও চুল পেকে যাওয়ার সমস্যা দেখা যায়।
চুল পাকলেই সেটি কালো করতে শুরু করাই আমাদের স্বাভাবিক প্রবৃত্তি। বাজারে নানা হেয়ার ডাই ব্যবহার করে বা হেনা করে চুলের রং ফেরাতে চেষ্টা করেন আমাদের মধ্যে অনেকেই। তবে বাজারচলতি নানা হেয়ার ডাইতে অ্যামোনিয়া মেশানো থাকে, যা চুলকে ভীষণ ক্ষতি করে। অনেকেই আবার হরমোন থেরাপির সাহায্যে চুলের পিগমেন্টেশন বাড়িয়ে রং ফিরিয়ে আনার চেষ্টাও করেন।
ঘরোয়া কিছু উপায় অবলম্বন করলে চুলের রং কালো করা যাবে খুব সহজেই। জেনে নিন সেই বিষয়টি:
লেবুর রস ও নারকেল তেল ব্যবহার: ২ চা চামচ লেবুর রসে ৩ টেবিল চামচ নারকেল তেল নিন। এই মিশ্রণ চুলের কালো রঙের জন্য খুব উপকারী। এই মিশ্রণটি মাথার ত্বকে ও চুলে ভালোভাবে ম্যাসাজ করুন। তারপর শ্যাম্পু এবং কন্ডিশনার দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন।
কালো চা ব্যবহার: চায়ের লিকার চুলের প্রাকৃতিক কন্ডিশনার হিসেবে বিবেচিত হয়। এক কাপ পানিতে চা ফেলে তা ফুটিয়ে ঠাণ্ডা করে ছেঁকে নিতে হবে। এই লিকার চা চুলে ঢেলে কয়েক মিনিট রেখে দিতে হবে। তারপর কোনও ক্ষারবিহীন নরম শ্যাম্পু এবং কন্ডিশনার দিয়ে ভালো করে ধুয়ে নিন চুল। কয়েক মাস এমন করতে থাকলেই ধীরে ধীরে রং ফিরে পাবে চুল।
জবা ফুলের কুঁড়ি: কয়েকটা জবা ফুল এবং তার পাতা মিক্সারে পিষে তার সঙ্গে ২ চামচ নারকেল তেল এবং একটু পানি যোগ করে একটি মিশ্রণ বানিয়ে নিন। এটি গোসলের আগে আধা ঘণ্টা মাথায় মেখে তারপর শ্যাম্পু করে নিন। সপ্তাহে অন্তত ৪ দিন এই পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। এতেও ভালো ফল পাবেন।
আমলকির ব্যবহার: নারকেল তেলে কাঁচা আমলকি দিয়ে সেই তেল ফুটিয়ে নিতে হবে। এতে আমলকির রস মিশে যাবে তেলে। আরও ভালো ফল পেতে, আমলকি থেঁতো করে মিশিয়েও দিতে পারেন নারকেল তেলে। এবার সেটি ঠাণ্ডা হলে ভালো করে মাথায় এবং চুলে মাখিয়ে নিন। আাং ঘণ্টা রাখার পর ভালো করে শ্যাম্পু করে নিন। অবশ্যই কন্ডিশনার দিতে ভুলবেন না। সপ্তাহে ৩/৪ দিন এই মিশ্রণটি ব্যবহার করুন। তথ্যসূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা।
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on অক্টোবর ১৯, ২০২১ 2:31 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শীতকালে চামড়ায় টান ধরা নতুন কোনো বিষয় নয়। তবে সমস্যা…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অসতর্কতাবশত: হাত থেকে পড়ে গেলেও ফোনের বিভিন্ন অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ওজন কমাতে গিয়ে তাড়াহুড়ো করা যাবে না, কারণ তাড়াহুড়া করলেই…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ দেশের অন্যতম ওটিটি প্লাটফর্ম আইস্ক্রিনে স্ট্রিমিং হতে চলেছে সুপারস্টার শাকিব…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠের কাছ থেকে ফ্ল্যাট উপহার নেওয়া, সাংবাদিককে হুমকি…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ হাতিশালের মধ্যে ঘুমোচ্ছে পুচকে একটি বাচ্চা হাতি। শাবকের ঘুম ভাঙাতে…